শনিবার, ১২ জুন, ২০২১

ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড বা মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড কি ব্যাংক থেকে পাওয়া যাবে ?

ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড বা মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড কি ব্যাংক থেকে পাওয়া যাবে ?


ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড বা মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড কি ব্যাংক থেকে পাওয়া যাবে?





 আপনার প্রশ্ন শুনে মনে হচ্ছে আপনার ব্যাংকিং সম্পর্কে তেমন ধারনা নেই। আসুন ক্লিয়ার করি বেপারটা।

কার্ড দুই টাইপ- ১. ডেবিট ২.ক্রেডিট
আম-জনতা যেগুলা কে বলে মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড আসলে মাস্টারকার্ড ও ভিসা দুটি কোম্পানির নাম।
এরা ইন্টারন্যাশনালি টাকা লেনদেন গুলো দেখে থাকে । এরা নিজেরা কোন কার্ড প্রভাইড করেনা বিভিন্ন ব্যাংক এর মাধ্যমে এ সেবা দিয়ে থাকে।
মাস্টার কার্ড হোক আর ভিসা দুই ধরনের কার্ড আছে ভিসা /মাস্টার কার্ড ডেবিট, ভিসা/মাস্টার কার্ড ক্রেডিট।
এই গুলোর আবার দুই টাইপ হয় এক হচ্ছে লোকাল আরেকটি ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল কারেন্সি।
আপনার যদি লোকাল ভিসা/মাস্টার কার্ড - ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড থাকে তা শুধু আপনি নিজ দেশে ব্যাবহার করতে পারবেন। বাহিরে ব্যবহার করতে পারবেন না । আর যদি আপনার টা ডুয়েল কারেন্সি হয় তাহলে দেশ ও দেশের বাহিরে সব যায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রায় অনেক ব্যাংকই ডেবিট /ক্রেডিট কার্ড ইসু করে থাকে ডাচবাংলা, সিটি ব্যাংক, ইসলামি ব্যাংক ইত্যাদি। এখন যদি আপনার লোকাল ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড হয় মাস্টার অথবা ভিসা আপনি যখন অনলাইনে কেনাকাটার সময় দেখবেন যে ভিসা কার্ড এ পেমেন্ট করা যায় তাহলে আপনি যে কোন ব্যাংক এর ভিসা কার্ড দিয়ে তা পেমেন্ট করতে পারবেন। ইন্টারন্যাশনাল হলে বাহিরেও আপনি লেনদেন করতে পারবেন।
ভিসা আর মাস্টার কার্ড এর পার্থক্য?
কোন পার্থক্য নেই শুধু আলাদা দুটি কোম্পানি। এছারাও আছে আমেরিকান এক্সপ্রেস। সব একি শুধু কোম্পানি আলাদা।
ডেবিট কার্ড আর ক্রেডিট কার্ড এর পার্থক্য?
ডেবিট কার্ড- ডেবিট কার্ড অনেকটা আপনার মানি ব্যাগ এর মত এতে টাকা থাকলে আপনি খরচ করতে পারবেন না থাকলে নাই। তেমনি কার্ড এ টাকা থাকলে আপনি খরচ করতে পারবেন না থাকলে নাই।
ক্রেডিট কার্ড- ক্রেডিট হচ্ছে আপনার কার্ড এ একটা ক্রেডিট লিমিট থাকবে। ধরেন ৯০ হাজার আপনার কাছে টাকা না থাকা শর্তেও আপনি ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত কেনাকাটা ও নগদ অর্থ উঠাতে পারবেন। পরে আপনার সুদ সহ সেই টাকা পরিশোধ করতে হবে ।
কিভাবে করবেন ক্রেডিট ডেবিট কার্ড -
যেসকল ব্যাংক কার্ড দিয়ে থকে তদের সাথে যোগাযোগ করুন। যেমন, ডাচবাংলা, ইউসিবি, ওয়ান ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইসলামি ব্যাংক ইত্যাদি।
ধন্যবাদ। আশা করি উত্তরটা পেয়েছেন।

শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

ইনশাআল্লাহ না বললে কি হয়..?

ইনশাআল্লাহ না বললে কি হয়..?

 

ইনশাআল্লাহ না বললে কি হয়..?





মুসলমান মাত্রই যেকোনো নেক কাজের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে থাকেন।এবং কোনো পরিকল্পনা সংকল্প ইচ্ছা আশা পোষণকালে বলে থাকেন ইনশাআল্লাহ। কিন্তু আপনি জানেন কি এই “ইনশাআল্লাহ” অর্থাৎ “যদি আল্লাহ চান” এটি না বললে আপনার কি হতে পারে..?
চলুন আজকের আর্টিকেলে আমরা জেনে নেই ইনশাআল্লাহ না বলায় মহান আল্লাহ তায়ালা হযরত সুলায়মান (আ.) কে কঠিন শাস্তি দিয়েছিলেন।
এ বিষয়ে সহিহ বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত ঘটনার সারমর্ম এই যে একবার হযরত সুলায়মান (আঃ) মনোস্থির করলেন যে সকল স্ত্রী সঙ্গে মিলিত হয়ে প্রত্যেকের গর্ভে থেকে একটি করে পুত্র সন্তান জন্ম গ্রহন করবে। সেই সন্তানরা পরে আল্লাহর পথে ঘোড়ায় সওয়ার হয়ে জিহাদ করবে।কিন্তু এ সময় তিনি ইনশাআল্লাহ ( অর্থঃ যদি আল্লাহ চান) বলতে ভুলে গেলেন।
নবীর এ ত্রুটি আল্লাহ পছন্দ করলেন না। ফলে মাত্র একজন স্ত্রী গর্ভে থেকে একটি অপূণাঙ্গ ও মৃত শিশু ভূমিষ্ট হল ( মুত্তাফাক্ব আলাইহি, মিশকাত হা/৫৭২০ ক্বিয়ামতের অবস্থা অধ্যায় সৃষ্টির সূচনা ও নবীগণের আলোচনা অনুচ্ছেদ ৯)
এর দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে সুলায়মান বিশ্বের সর্বাধিক ক্ষমতা সম্পন্ন বাদশাহ হলেও এবং জিন, বায়ু, পক্ষীকুল ও সকল জীবজন্তু তাঁর হুকুম পালন করলেও মূলত আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত কিছুই করার ক্ষমতা ছিল না তাঁর।
অতএব তাঁর ইনশাআল্লাহ বলতে ভুলে যাওয়াটা ছোটখাট কোন অপরাধ নয়। এ ঘটনায় এটাও স্পষ্ট হয় যে যারা যত বড় পদাধিকারী হবেন তাদের ততবেশি আল্লাহর অনুগত হতে হবে এবং সর্বাবস্হায় সকল কাজে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করতে হবে। সর্বদা বিনীত হয়ে চলতে হবে এবং কোন অবস্থাতেই অহংকার করা চলবে না।
ভাবুন বন্ধুরা যদি একজন নবীর ক্ষেত্রে ইনশাআল্লাহ না বলায় এতোটা নারাজ হতে পারেন তাহলে আপনার আমার মতো গুনাহগার বান্দার উপর আল্লাহ কতটুকু অসন্তুষ্ট হতে পারে…? হতে পারে হয়তো এই ইনশাআল্লাহ না বলার কারণে আমাদের আশা গুলো পূরণ হয়না আমাদের পরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হয়না।

বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১

 

নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে আসছে ফেসবুক !




বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক নতুন ‘মিনি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক’ নিয়ে আসতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে নতুন এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কটির পরীক্ষামূলক ব্যবহারও শুরু করেছে তারা।

প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের বরাতে টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবর, ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে নতুন সোশ্যাল মিডিয়া পরিচালনা করবে ফেসবুক। যেখানে একই এলাকার ব্যবহারকারীরা নিজেদের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবেন। নিদির্ষ্ট এলাকার বাইরের কেউ যুক্ত হতে পারবেন না। এ ছাড়া নতুন এই সোশ্যাল মিডিয়ায় শুধু ওই এলাকারই বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে ফেসবুক।

এদিকে ফেসবুকের এক মুখপাত্র নতুন সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে ব্লুমবার্গকে জানিয়েছে, স্থানীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ‘নেইবারহুডস’ শিরোনামে ফিচার চালু করেছি। নতুন এই নেটওয়ার্কের জন্য আলাদা প্রোফাইল তৈরি করতে হবে ব্যবহারকারীদের।