স্বপ্নের ক্যাম্পাস DUET সম্পর্কে জেনে নিন !

 স্বপ্নের ক্যাম্পাস DUET সম্পর্কে জেনে নিন !

 স্বপ্নের ক্যাম্পাস DUET সম্পর্কে জেনে নিন


প্রশ্ন:- DUET আসলে কি?
উত্তর:- DUET এর পূর্ণ অর্থ Dhaka University of Engineering & Technology.
প্রশ্ন:- DUET এ কখন পড়তে হয়?
উত্তর:- 4 বছরের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করার পর বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করার জন্য পড়তে হয়।
প্রশ্ন:- DUET এ ভর্তি হতে কত পয়েন্ট থাকতে হয়?
উত্তর:- এসএসসিতে জিপিএ ৩:০০ এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ সিজিপিএ ৩:০০ থাকতে হবে।রেজাল্ট কোনো ফ্যাক্ট না,,,,
প্রশ্ন:- DUET থেকে বিএসসি করতে কত বছর সময় লাগে?
উত্তর:- DUET থেকে বিএসসি করত ৩.৫ বছর সময় লাগে।
প্রশ্ন:- DUET পড়তে হলে কি প্রাইভেট বা সরকারি পলিটেকনিক বা টেকনিক্যাল কলেজ হিসেবে কোন সমস্যা হবে ?
উত্তর:- সমস্যা হবে না। সবাই ডুয়েটে ভর্তির যোগ্য।
প্রশ্ন:- DUET কিভাবে ভর্তি হতে হবে?
উত্তর:- DUET এ ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে চান্স পেতে হবে
প্রশ্ন:- DUET আমি কি চান্স পাব?
উত্তর:- হ্যা আপনি চান্স পেতে পারেন। তবে এটা নির্ভর করবে আপনি নিজেকে কিভাবে পড়াশুনার মাধ্যমে তৈরি করবেন।যারা পরিশ্রম করে ভাল এক্সম দিবে,,তারাই চান্স পাবে।
প্রশ্ন:- DUET এ কোন কোন ডিপার্টমেন্ট আছে?
উত্তর:- সিভিল-১২০ সিট, মেকানিক্যাল-১২০, ইইই-১২০, সিএসই -১২০, টেক্সটাইল-৬০, আর্টিকিটেকচার-৩০, কেমিক্যাল & ফুড ৩০, আইপিই-৩০, মেটেরিয়াল & মেটালার্জিকাল -৩০
প্রশ্ন:- DUET অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা কি পড়তে পারবে না?
উত্তর:- পারবে। তবে তাকে ডিপার্টমেন্ট পরিবর্তন করতে হবে।
প্রশ্ন:- DUET এ চান্স পেতে কখন থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিৎ?
উত্তর:- আপনি বর্তমানে যে সেমিস্টারে আছেন এই সেমিস্টার থেকে এখনই শুরু করুন।

ফেসবুকে কারো ছবি বা পরিচয় ব্যবহার করে অন্য কেউ একাউন্ট খুললে করণীয় কি?

ফেসবুকে কারো ছবি বা পরিচয় ব্যবহার করে অন্য কেউ একাউন্ট খুললে করণীয় কি?

♦ ফেসবুকে কারো ছবি বা পরিচয় ব্যবহার করে অন্য কেউ একাউন্ট খুললে করণীয় কি?



১) কারো ছবি এবং পরিচয় ব্যবহার করে অন্য কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় একাউন্ট খুললে আসল পরিচয়ধারী ব্যক্তি এবং তার সোশ্যাল মিডিয়ার বন্ধুদের উক্ত ফেইক একাউন্টের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করতে হবে।
♦ কোনো ফেইক ফেসবুক একাউন্টের বিরুদ্ধে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করতে হলে যা করণীয়ঃ
💠 প্রথমে ফেইক আইডিটি ওপেন করতে হবে। তারপর ঐ পেইজের Message বক্সের পাশে তিনটি ডট (...) চিহ্নিত আইকনে ক্লিক করে Find Support or Report Profile-এ ক্লিক করতে হবে।
💠 এরপর Please select a problem to continue শিরোনামে একটি অপশন আসলে সেখানে বিভিন্ন ক্যটাগরি থেকে Pretending to be someone সিলেক্ট করতে হবে।
💠 ভুক্তভোগী ব্যক্তি নিজে রিপোর্ট করলে Who are they pretending to be? এই অপশনে Me নির্বাচন করে রিপোর্ট করা সম্পন্ন করতে হবে।
💠 ফেসবুক বন্ধুরা রিপোর্ট করলে Who are they pretending to be? অপশন থেকে A Friend অপশনে ক্লিক করলে Which friend? এর স্থলে আসল একাউন্টধারী ভুক্তভোগী ফেসবুক বন্ধুর প্রোফাইলটি নির্বাচন করে রিপোর্ট করা সম্পন্ন করতে হবে।
২) ফেইক আইডিটির সম্পূর্ণ প্রোফাইল লিঙ্কসহ স্ক্রিনশট নিয়ে সংরক্ষণ করে নিকটস্থ থানা পুলিশকে অবহিত করুন। অথবা
৩) সিআইডি’র সাইবার পুলিশ সেন্টারে আপনি সরাসরি নিজে এসে অভিযোগ জানাতে পারেন। এছাড়াও নিম্নবর্ণিত যে কোন মাধ্যমে অভিযোগ পাঠাতে পারেন।
▪হটলাইনঃ ০১৭৩০-৩৩৬৪৩১
▪ইমেইলঃ smmcpc2018@gmail.com
▪ফেসবুক পেইজঃ https://www.facebook.com/cpccidbdpolice/
নিজে সচেতন হই
অন্যকে সচচেতন করি
নিরাপদ জীবন গড়ি
তথ্যসূত্রঃ ✅ বাংলাদেশ পুলিশ ✅
♦ জনস্বার্থে পোস্টটি শেয়ার করুন।

অল্প সময়ে পড়ার পদ্ধতি- !

 অল্প সময়ে পড়ার পদ্ধতি- !

 অল্প সময়ে পড়ার পদ্ধতি-


পড়াশোনার সময় পায় না প্রায় সব শিক্ষার্থীরই এমন অভিযোগ থাকে। আসলেই কি তাই? নাকি মূল সমস্যা সময়ের সদ্ব্যবহারের অভাব? ‘সময়কে ঠিক মতো গুছিয়ে নিতে পারলে আপনার দ্বারা সবই সম্ভব’—বহু বছর ধরেই এ কথাটি প্রচলিত। কথাটি নেহায়েতই মিথ্যা নয়। সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল টাইম ম্যানেজমেন্ট।
আপনি যদি আপনার সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারেন তবে আপনার সাফল্য আপনার কাছে আপনা আপনি চলে আসবে। কথাটি শুধু শিক্ষার্থীর জন্য নয় বরং অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। সময় ব্যবস্থাপনার জন্য টাইম ম্যানেজমেন্ট ভিত্তিক অনেক কৌশল অবলম্বন করা যায়।
এর মধ্যে একটি হল ‘পোমোডোরো টেকনিক’
১৯৮০ এর শেষ দিকে ফ্রান্সেসকো শিরিলো পদ্ধতিটি সবার কাছে তুলে ধরেন। ফ্রান্সেসকো যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তখন তার কাছে একটি টাইমার থাকতো যা দেখতে অনেকটা টমেটোর মতো। এই টাইমারটি তার কাজকে সময়ের সঙ্গে চলতে সাহায্য করেছিল।
টমেটোকে ইতালিয়ান ভাষায় বলা হয় পোমোডোরো। সেই থেকেই টেকনিকটির নাম হয়ে যায় পোমোডোরো। বর্তমানে টেকনিকটি বিশ্বে বহুল ব্যবহৃত একটি টাইম ম্যানেজমেন্ট টেকনিক। টেকনিকটি শিক্ষার্থী ছাড়াও আপনি যদি চাকরি করেন তবে সেক্ষেত্রেও কাজে দিবে।
যেভাবে করবেন:
পোমোডোরো করার জন্য আপনার লাগবে শুধুমাত্র একটি টাইমার। টাইমার না থাকলে ঘড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে মোবাইল যথা সম্ভব ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ এক্ষেত্রে আপনার মনোযোগ মোবাইলে চলে যেতে পারে। পোমোডোরোয় মূলত ৬ টি ধাপ রয়েছে।
আসুন জেনে নেই ধাপগুলো:
১ম ধাপ: আপনার কাজটি ঠিক করুন। কাজটি হতে পারে পড়াশোনার কোনো টপিক বা আপনার অফিসের কোন কাজ। নিজেকে বিভ্রান্তিতে না রেখে সুনির্দিষ্ট কাজটি নির্ধারণ করুন।
২য় ধাপ: টাইমারটি ২৫ মিনিটের জন্য সেট করুন।
৩য় ধাপ: টাইমারটি চালু করে আপনার কাজটি শুরু করে দিন। টাইমারে ২৫ মিনিট শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাজটি করতে থাকুন। কাজটি করার সময় অনেক হাবিজাবি বা অন্যান্য চিন্তা আপনার মাথায় আসতে পারে। অপ্রয়োজনীয় চিন্তা বাদ দিন। তবে হতে পারে অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজের কথা আপনার মনে পড়ে গেলো যেটি হয়তো পরে করতে হবে। এক্ষেত্রে একটি ছোট কাগজের টুকরোয় ওই কাজের কথাটি চটপট শর্টকাটে লিখে ফেলুন। নোট লেখার পর পুনরায় আপনার কাজে মন দিন। এভাবে টার্গেটের কাজটি করতে থাকুন টাইমার সংকেত না দেয়া পর্যন্ত।
৪র্থ ধাপ: টাইমারে ২৫ মিনিট শেষ হওয়ার সাথে সাথে থেমে যান ও তৎক্ষণাৎ কাজটি বন্ধ করুন। এবার একটি কাগজে একবার ক্রস চিহ্ন আঁকুন। আপনার একটি পোমোডোরো সেশন শেষ হলো।
৫ম ধাপ: এবার পাঁচ মিনিটের জন্য টাইমার সেট করুন। এই পাঁচ মিনিট আপনার বিশ্রামের সময়। এ সময়টিতে কাজের কথা একদম ভাববেন না। প্রয়োজনে চোখ বন্ধ করে থাকুন। পাঁচ মিনিট শেষ হওয়ার পর পুনরায় টাইমারে ২৫ মিনিট সেট করুন ও ২য় ধাপে ফিরে যান। নতুন উদ্যমে কাজটি আবার ২৫ মিনিটের জন্য শুরু করুন।
৬ষ্ঠ ধাপ: এভাবে চারটি ক্রসমার্ক হলে অর্থাৎ চারটি সেশন শেষ হলে ২০ থেকে ৩০ মিনিটের জন্য বিশ্রাম নিন। এ সময়টিতে আপনার যা ইচ্ছে তা করতে পারবেন পড়া কিংবা অফিশিয়াল কাজ বাদে। চাইলে এ সময়টিতে প্রিয় কোনো গান শুনতে পারেন, হাঁটতে পারেন অথবা নিশ্চিত করা যেতে পারে এককাপ চা অথবা কফি। এভাবে ৩০ মিনিটের লম্ব বিরতির পর পুনরায় ১ম ধাপ থেকে শুরু করবেন।
কেনো বিশ্রামের প্রয়োজন:
গবেষণায় দেখা গেছে মানুষের মস্তিষ্ক একনাগাড়ে ২৫-৩০ মিনিট মনোযোগ ধরে রাখতে পারে। এরপর থেকেই মস্তিষ্ক মনোযোগ হারিয়ে ফেলে এবং ক্লান্তি, ক্ষুধা, মানসিক চাপ ও অনাগ্রহ দেখা দেয়। বিশ্রামের সুযোগ থাকায় পোমোডরো পদ্ধতি দীর্ঘ সময় পড়াশুনা করার জন্য যথেষ্ট ইফেকটিভ।
দিতে হবে সম্পূর্ণ মনোযোগ:
মনে রাখতে হবে একটি কাজ চলাকালীন অন্য কোনোকিছু একদম করা যাবেনা। সম্পূর্ণ মনোযোগ ওই কাজেই দিবেন সেশনজুড়ে। তবে যদি কোনো জরুরি কাজ পড়ে যায় যেটি না করলেই নয়, সেক্ষেত্রে ওই সেশনটি বাতিল করে দিন। আপনার জরুরি কাজটি শেষ করে পুনরায় ১ম ধাপ থেকে শুরু করবেন। এক্ষেত্রে অর্ধেক কাজের জন্য ক্রসমার্ক দিবেন না। ক্রসমার্ক দেয়ার শর্ত হলো সম্পূর্ণ ২৫ মিনিট শেষ করতে হবে। প্রয়োজনে একটি ছোটখাটো খাতা বানিয়ে ক্রসমার্কের জন্য অগ্রিম ঘর তৈরি করে রাখতে পারেন সময়ভিত্তিক। যদি আপনার কাজটি ২৫ মিনিট আগে শেষ হয়ে যায় তবে এ সময়ের মধ্যে পরবর্তী কাজটি সম্পর্কে পরিকল্পনা করবেন।
পুরো বিশ্বেই বহুল জনপ্রিয় এ পোমোডোরো পদ্ধতি। পদ্ধতিটির মাধ্যমে আপনার সময়ের অভাবে পড়ে থাকা কাজ নিমিষেই শেষ হয়ে যাবে। এ পদ্ধতি আপনাকে সাহায্য করবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে। কথাগুলো যদি বিশ্বাস না হয় তবে একটিবার চেষ্টা করেই দেখুন না!

পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সম্পর্কে কিছু তথ্য ! যা সবাই ভুল করে !

পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সম্পর্কে কিছু তথ্য ! যা সবাই ভুল করে !



প্রিয় ভাই এবং আপুরা, আশা করি সবাই ভালো আছেন।

ইতোমধ্যেই আপনারা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হবার ট্র্যাকে উঠে গেছেন।এবার আপনাদের পেরোতে হবে সমাজ থেকে আসা বিভিন্ন জটিল প্রশ্নের বাধা,যার সঠিক উত্তর দিতে না পারলে সবার সামনে হতে হবে অপমানিত, লাঞ্ছিত, হেয়-প্রতিপন্ন।হ্যাঁ,হ্যাঁ, ২০২০-২১ সেশনের নতুন ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদেরকেই বলছি।
আজ এমনই কিছু সাধারন প্রশ্ন এবং তার যৌক্তিক উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব,যাতে সবার সামনে সম্মানের সাথে মাথা উঁচু করে প্রশ্নগুলোর দাঁত-ভাঙ্গা(দুঃখিত, একটু কড়াভাবে বলে ফেললাম) জবাব দিতে পারেন।
প্রশ্ন-১. আপনি কিসে পড়েন❓
❎আমি পলিটেকনিকে পড়ি।
✅আমি ডিপ্লোমা ইন সিভিল(টেকনোলজির নাম) ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ছি, ৮ম পর্ব।
.
প্রশ্ন-২. আপনি কোন কলেজে পড়েন❓
❎ময়মনসিংহ পলিটেকনিকে।
✅ভাইয়া/আংকেল, আমি কলেজে পড়ি না, আমি ইনস্টিটিউটে পড়ি। কলেজ এবং ইনস্টিটিউটের মাঝে পার্থক্য হলো, কলেজে শুধু মাত্র তাত্ত্বিক পাঠের মাধ্যমে পাঠদান করা হয়। আর যে প্রতিষ্ঠানে তাত্ত্বিক জ্ঞানের পাশাপাশি বেশীরভাগই ওয়ার্কশপ বা ল্যাবে যন্ত্রপাতির ব্যবহার করে ব্যবহারিক/হাতেকলমে শিক্ষা প্রদান করা হয় তাকে ইনস্টিটিউট বলা হয়।
.
প্রশ্ন-৩. আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে পড়েন❓
❎ময়মনসিংহ পলিটেকনিক।
✅ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
.
প্রশ্ন-৪. আপনি কোন বিষয়ে পড়েন❓
❎সিভিল (এর কোন স্বতন্ত্র অর্থ নেই)
✅সিভিল টেকনোলজি(পুরকৌশল)।
.
প্রশ্ন-৫. আপনাদের ডিপ্লোমার মান কিসের সমান, এইচ.এস.সি নাকি ডিগ্রি❓
❎এইচ.এস.সি অথবা ডিগ্রি (না জেনে আন্দাজে বলে ফেলা)
✅দেখুন ভাই/আংকেল, এইচ.এস.সি এর গ্রেড/ক্রেডিট ভ্যালু হচ্ছে ১২ আর ডিগ্রির গ্রেড/ক্রেডিট ভ্যালু হচ্ছে ১৬। কিন্তু আমাদের ডিপ্লোমার গ্রেড/ক্রেডিট ভ্যালু হলো ১৪। তাই ডিপ্লোমার মান অন্যগুলোর সাথে তুলনা করাটা বোকামি, মানের দিক থেকে ডিপ্লোমাকে কারো সাথে তুলনা করা যায় না, এটি স্বতন্ত্র।
.
প্রশ্ন-৬. পলিটেকনিকে ভর্তি হলেন কেন? পলিটেকনিকে তো খারাপ স্টুডেন্টরা পড়ে..❓
❎সবার দেখা-দেখি হলাম।অমুক বড় ভাই বললো তো তাই হয়ে গেলাম আর কি।
✅ভাই/আংকেল, কিছু মনে করবেন না, এটা আসলে সমাজের ভুল ধারনা। একটু খোঁজ নিলেই দেখতে পারবেন, এস.এস.সি তে জি.পি.এ ৪.৮০-৫.০০ না থাকলে কেউ ভাল কোন টেকনোলজিতে চান্স পায় না। সিভিল, ইলেক্ট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল এই টেকনোলজি গুলোতে এ প্লাস না পেলে চান্স হবার নিশ্চয়তা পাওয়া যায় না।কাজেই পলিটেকনিক খারাপ স্টুডেন্টদের জন্য না।
.
প্রশ্ন-৭. অমুকের পোলা/ভাইস্তা তো ডিপ্লোমা করে বাড়ীতে বসে আছে,ডিপ্লোমা করে মারাত্নক ভুল করলেন জীবনে।❓
❎অমুক বড় ভাইয়ের কথাতেই তো ভর্তি হলাম, দেখি কপালে কি আছে(মাথা নিচে)!!
✅ভাই/আংকেল, দেখুন ডিপ্লোমা করলেই চাকরী পাবেই সেরকম কোন কথা নয়, মূলত চাকরী হয় যোগ্যতাবলে। আপনি খোঁজ নিয়ে দেখেন যে ডিপ্লোমা করে বাড়ীতে বসে আছে, সে নিশ্চয়ই রেফার্ড(ফেইল) খেয়ে খেয়ে পাশ করেছে আর নয় কোন রকমে ২.০০ পেয়ে পাশ করে একটা ডিপ্লোমা নামধারী সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে বসে আছে। তাছাড়া দেশে এমন অনেক প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের শেখানোর মতো না আছে কোন শিক্ষক,না আছে মানসম্মত ল্যাব।কি শিখবে ডিপ্লোমা করে?? সবশেষ পরিনতি এটাই।একটু কষ্ট করে খোঁজ নিয়ে দেখেন ভাল ছাত্র,যাদের সি.জি.পি.এ ৩.৫০+ তারা কিন্তু আজ বসে নেই।
..
👉প্রিয় ভাই/আপুরা অনেক কথা বলে ফেলেছি,,আশা করি আজকের পর থেকে কোন ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট আর কারো কাছে ছোট হবে না, কলেজপড়ুয়া বন্ধুদের আড্ডায় আর সংকোচ বোধ করবে না।
👉আসুন ডিপ্লোমা পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে সমাজের মানুষের চিন্তা-ভাবনা পাল্টে দেই। বুক ফুলিয়ে নিজের গর্বের পরিচয়টা তুলে ধরুন সবার সামনে।
সকলের জন্য শুভ কামনা রইল।💗💗💗

WINDOWS 11 LEAKED!

 WINDOWS 11 LEAKED!

 WINDOWS 11 LEAKED!



এটা ফাইনাল রিলিজ না তাই BUGS থাকতে পারে । যদি কেউ টেস্ট করতে চান VIRTUAL BOX দিয়ে নিজ দায়িত্বে ইউজ করতে পারেন। --- ⚡DOWNLOAD LINK: https://drive.google.com/u/0/uc?export=download&confirm=DHXM&id=17VRiiNWHWeT2OEL0WBQ2VuWxgBRBqe1W&fbclid=IwAR3rohdK9LKL0e-CQ7LrkbwGUsoOnWaWT8y6yfoCpGURCP0DfNDvVnrdjDs --- অফিশিয়ালি ২৪ জুন রিলিজ হতে পারে । ©️KAZI MAHBUBUR RAHMAN

আপনি জানেন কি, জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে বাংলাদেশ !

আপনি জানেন কি, জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে বাংলাদেশ !
জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে বাংলাদেশ
,অর্ধেকের বেশি জাহাজ রিসাইকল করে বাংলাদেশ !


জাহাজ রিসাইকলে (পুনর্ব্যবহার উপযোগী করা) বিশ্বে শীর্ষে বাংলাদেশ। ২০১৯ সালে বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জাহাজ রিসাইকল হয় এ দেশে। এ বাজারে বাংলাদেশের পরে রয়েছে ভারত ও তুরস্ক। এ তিন দেশ মিলে ২০১৯ সালে বিশ্বের ৯০.৩ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আংকটাড প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
‘রিভিউ অব ম্যারিটাইম ট্রান্সপোর্ট ২০২০’ শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে এসব তথ্য নেওয়া হয় ক্লার্কসনস রিসার্চ থেকে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৯ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৪.৭ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারত রিসাইকল করে ২৬.৬ শতাংশ, তৃতীয় স্থানে থাকা তুরস্ক রিসাইকল করে ৯ শতাংশ, চতুর্থ স্থানে চীন রিসাইকল করে ৩.১ শতাংশ এবং পঞ্চম স্থানে থাকা পাকিস্তান রিসাইকল করে ২.২ শতাংশ। বাকি বিশ্ব রিসাইকল করে মাত্র ৪.৪ শতাংশ।
একটি জাহাজ ভেঙে টুকরা টুকরা করে সব সরঞ্জাম পুনর্ব্যবহার উপযোগী করাই হচ্ছে রিসাইকল, যা বাংলাদেশে জাহাজ ভাঙা শিল্প হিসেবে পরিচিত। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০১৭ সালের চেয়ে ২০১৮ সালে বাংলাদেশে জাহাজ রিসাইকল বা ভেঙে পুনর্ব্যবহার উপযোগী করার পরিমাণ বেড়েছে ২৯.১ শতাংশ কিন্তু ২০১৯ সালে এসে তা আগের বছরের চেয়ে আবার কমে যায় ২২.৭ শতাংশ।
ক্লার্কসনস রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি জাহাজ রিসাইকল হয় বাল্ক ক্যারিয়ার। এরপর রয়েছে কনটেইনার শিপ ও অয়েল ট্যাংকার।
জাহাজ ভাঙা শিল্প বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সম্ভাবনা। যদিও করোনা মহামারি শুরু হলে বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে এ শিল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ছবিঃ ২০১৬ সালে খুলনা শিপইয়ার্ডে দেশের নির্মিত সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ। 

কত বছরকে কি বলা হয় ?

 কত বছরকে কি বলা হয় ?

 কত বছরকে কি বলা হয়👇👇


১.সাধারণত ২৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : রজত জয়ন্তী (Silver Jubilee)
২.৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সুবর্ণ জয়ন্তী / স্বর্ণ জয়ন্তী (Golden Jubilee)
৩. ৬০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : হীরক জয়ন্তী (Diamond Jubilee)
৪.৭৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : প্লাটিনাম জয়ন্তী (Platinum Jubilee)
৫. ১০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : শতবর্ষ (Centenary jubilee)
৬.১৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সার্ধশত (Sesquicentennial)
৭. ২০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : দ্বিশতবর্ষ
(Bicentenary/ bicentennial)

গ্লাসটি কি অর্ধেক খালি, নাকি অর্ধেক পুরা?

   গ্লাসটি কি অর্ধেক খালি, নাকি অর্ধেক পুরা?

গ্লাসটি কি অর্ধেক খালি, নাকি অর্ধেক পুরা?




আপনাদের অনেকের কাছে আমার এই প্রশ্নটি একটু হাস্যকর মনে হচ্ছে। আমি যদি আপনাকে জিজ্ঞাস করি গ্লাসে পানির অবস্থান সম্পর্কে বলতে , তাহলে আপনি দুই ধরনের উত্তর দিতে পারেন, আর তা হল হয় গ্লাস অর্ধেক খালি বলবেন , অথবা গ্লাস অর্ধেক পুরা বলবেন। কিন্তু আপনি কি জানেন এই একটি উত্তর দিয়ে আপনি কি পজিটিভ মাইন্ডেড , নাকি নেগেটিভ মাইন্ডেড তা বুঝা সম্ভব?
একটা উদাহরন দিয়ে বুঝাতে চাচ্ছি, ধরুন আপনি আমি সব বিষয়ে পারদর্শী নই, তাই না? আমরা একটা বিষয়ের ৬০ ভাগ, ৭০ ভাগ জেনে থাকি, অথবা ক্ষেত্র বিশেষে আরো কম বা বেশি জেনে থাকি। এখানে যে নেগেটিভ মাইন্ডের সে একটা বিষয়ে কিছু জানে এবং সেটা থেকে চাইলে আরো কিছু জানা সম্বব এই ভাবে মানতে নারাজ। নেগেটিভ মানুষের চোখ খালি অংশের দিকে থাকে, আমার এই নেই , ঐ নেই, তার জীবনে শুধু নেই আর নেই শুনতে পাবেন, সে সব সময় অপ্রাপ্তি নিয়ে পড়ে থাকে। কিন্তু যে পজেটিভ মাইন্ডেড সে ফোকাস করে সে কি জানে, এবং এটাকে কিভাবে কাজে লাগানো সম্ভব সে এই চেষ্টা করে।আপনাকে যে কোন বিষয়ের পজেটিভ দিকগুলোকে আগে মূল্যায়ন করতে, তাইনা। আমরা কিছু লোক সম্পর্কে তার নেগেটিভ দিক নিয়ে আলোচনা করি, কিন্তু তার যে পজেটিভ দিক আছে সেটা আমাদের মাথায় থাকে না। আর এই ভাবে আমাদের মধ্যে দুইটা ক্যাটাগরির মানুষ দেখতে পাওয়া যায়, নেগেটিভ ও পজেটিভ মাইন্ডেড।
বিঃদ্র( লিখায় কোন ভূল কথা থাকলে বলে দিবেন, কারন আমারো ভালোর সাথে খারাপ দিক আছে, আর আমিও ভূল করতে পারি , কারণ আমারো জ্ঞানের সীমাব্ধতা আছে, ধন্যবাদ

বাংলা বানান শেখার কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম ।

বাংলা বানান শেখার কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম ।

 

****বাংলা বানান শেখার কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম:



১. দূরত্ব বোঝায় না এরূপ শব্দে উ-কার যোগে ‘দুর’ (‘দুর’ উপসর্গ) বা ‘দু+রেফ’ হবে।
যেমন— দুরবস্থা, দুরন্ত, দুরাকাঙ্ক্ষা, দুরারোগ্য, দুরূহ, দুর্গা, দুর্গতি, দুর্গ, দুর্দান্ত, দুর্নীতি, দুর্যোগ, দুর্ঘটনা, দুর্নাম, দুর্ভোগ, দুর্দিন, দুর্বল, দুর্জয় ইত্যাদি।
২. দূরত্ব বোঝায় এমন শব্দে ঊ-কার যোগে ‘দূর’ হবে।
যেমন— দূর, দূরবর্তী, দূর-দূরান্ত, দূরীকরণ, অদূর, দূরত্ব, দূরবীক্ষণ ইত্যাদি।
৩. পদের শেষে ‘-জীবী’ ঈ-কার হবে।
যেমন— চাকরিজীবী, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, কৃষিজীবী, আইনজীবী ইত্যাদি।
৪. পদের শেষে ‘-বলি’ (আবলি) ই-কার হবে।
যেমন— কার্যাবলি, শর্তাবলি, ব্যাখ্যাবলি, নিয়মাবলি, তথ্যাবলি ইত্যাদি।
৫. ‘স্ট’ এবং ‘ষ্ট’ ব্যবহার: বিদেশি শব্দে ‘স্ট’ ব্যবহার হবে। বিশেষ করে ইংরেজি st যোগে শব্দগুলোতে ‘স্ট’ ব্যবহার হবে।
যেমন—পোস্ট, স্টার, স্টাফ, স্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, স্ট্যাটাস, মাস্টার, ডাস্টার, পোস্টার, স্টুডিও, ফাস্ট, লাস্ট, বেস্ট ইত্যাদি। ষত্ব-বিধান অনুযায়ী বাংলা বানানে ট-বর্গীয় বর্ণে ‘ষ্ট’ ব্যবহার হবে।
যেমন— বৃষ্টি, কৃষ্টি, সৃষ্টি, দৃষ্টি, মিষ্টি, নষ্ট, কষ্ট, তুষ্ট, সন্তুষ্ট ইত্যাদি।
৬. ‘পূর্ণ’ এবং ‘পুন’ (পুনঃ/পুন+রেফ/
পুনরায়) ব্যবহার ‘পূর্ণ’ (ইংরেজিতে Full/Complete অর্থে) শব্দটিতে ঊ-কার এবং র্ণ যোগে ব্যবহার হবে।
যেমন— পূর্ণরূপ, পূর্ণমান, সম্পূর্ণ, পরিপূর্ণ ইত্যাদি।
‘পুন’ (পুনঃ/পুন+রেফ/পুনরায়— ইংরেজিতে Re-অর্থে) শব্দটিতে উ-কার হবে এবং অন্য শব্দটির সাথে যুক্ত হয়ে ব্যবহার হবে।
যেমন— পুনঃপ্রকাশ, পুনঃপরীক্ষা, পুনঃপ্রবেশ, পুনঃপ্রতিষ্ঠা, পুনঃপুন,
পুনর্জীবিত, পুনর্নিয়োগ, পুনর্নির্মাণ, পুনর্মিলন, পুনর্লাভ, পুনর্মুদ্রিত, পুনরুদ্ধার, পুনর্বিচার, পুনর্বিবেচনা, পুনর্গঠন, পুনর্বাসন ইত্যাদি।
৭. পদের শেষে’-গ্রস্থ’ নয় ‘-গ্রস্ত’ হবে।
যেমন— বাধাগ্রস্ত, ক্ষতিগ্রস্ত, হতাশাগ্রস্ত, বিপদগ্রস্ত ইত্যাদি।
৮. অঞ্জলি দ্বারা গঠিত সকল শব্দে ই-কার হবে।
যেমন— অঞ্জলি, গীতাঞ্জলি, শ্রদ্ধাঞ্জলি ইত্যাদি।
৯. ‘কে’ এবং ‘-কে’ ব্যবহার: প্রশ্নবোধক অর্থে ‘কে’ (ইংরেজিতে Who অর্থে) আলাদা ব্যবহার হয়।
যেমন— হৃদয় কে? প্রশ্ন করা বোঝায় না এমন শব্দে ‘-কে’ এক সাথে ব্যবহার হবে।
যেমন—হৃদয়কে আসতে বলো।
১০. বিদেশি শব্দে ণ, ছ, ষ ব্যবহার হবে না।
যেমন— হর্ন, কর্নার, সমিল (করাতকল), স্টার, আস্সালামু আলাইকুম, ইনসান, বাসস্ট্যান্ড ইত্যাদি।
১১. অ্যা, এ ব্যবহার: বিদেশি বাঁকা শব্দের উচ্চারণে ‘অ্যা’ ব্যবহার হয়।
যেমন— অ্যান্ড (And), অ্যাড (Ad/Add), অ্যাকাউন্ট (Account), অ্যাম্বুলেন্স(Ambulance), অ্যাসিস্ট্যান্ট(Assistant), অ্যাডভোকেট (Advocate), অ্যাকাডেমিক (Academic), অ্যাডভোকেসি (Advocacy) ইত্যাদি।
অবিকৃত বা সরলভাবে উচ্চারণে ‘এ’ হয়। যেমন—এন্টার (Enter), এন্ড (End), এডিট (Edit) ইত্যাদি।
১২. ইংরেজি বর্ণ S-এর বাংলা প্রতিবর্ণ হবে ‘স’ এবং sh, -sion, -tion শব্দগুচ্ছে ‘শ’ হবে।
যেমন— সিট (Seat/Sit), শিট, (Sheet), রেজিস্ট্রেশন (Registration), মিশন (Mission) ইত্যাদি।
১৩. আরবি বর্ণ ﺵ ( শিন)-এর বাংলা বর্ণ রূপ হবে ‘শ’ এবং ﺙ ( সা ) , ﺱ ( সিন) ও ﺹ ( সোয়াদ)-এর বাংলা বর্ণ
রূপ হবে ‘স’। ﺙ ( সা ) , ﺱ ( সিন) ও ﺹ ( সোয়াদ)-এর উচ্চারিত রূপ মূল শব্দের মতো হবে এবং বাংলা বানানের ক্ষেত্রে ‘স’ ব্যবহার হবে।
যেমন— সালাম, শাহাদত, শামস্, ইনসান ইত্যাদি। আরবি, ফারসি, ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষা থেকে আগত শব্দসমূহে ছ, ণ ও ষ ব্যবহার হবে না।
১৪. শ ষ স তৎসম শব্দে ষ ব্যবহার হবে। খাঁটি বাংলা ও বিদেশি শব্দে ষ ব্যবহার হবে না। বাংলা বানানে ‘ষ’ ব্যবহারের জন্য অবশ্যই ষত্ব-বিধান, উপসর্গ, সন্ধি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। বাংলায় অধিকাংশশব্দের উচ্চারণে ‘শ’ বিদ্যমান। এমনকি ‘স’ দিয়ে গঠিত শব্দেও ‘শ’ উচ্চারণ হয়। ‘স’-এর স্বতন্ত্র উচ্চারণ বাংলায় খুবই কম। ‘স’-এর স্বতন্ত্র উচ্চারণ হচ্ছে— সমীর, সাফ, সাফাই। যুক্ত বর্ণ, ঋ-কার ও র- ফলা যোগে যুক্তধ্বনিতে ‘স’-এর উচ্চারণ পাওয়া যায়।
যেমন— সৃষ্টি, স্মৃতি, স্পর্শ, স্রোত, শ্রী,
আশ্রম ইত্যাদি।
১৫. সমাসবদ্ধ পদ ও বহুবচন রূপী শব্দগুলোর মাঝে ফাঁক রাখা যাবে না।
যেমন— চিঠিপত্র, আবেদনপত্র, ছাড়পত্র (পত্র), বিপদগ্রস্ত, হতাশাগ্রস্ত (গ্রস্ত), গ্রামগুলি/গ্রামগুলো (গুলি/গুলো), রচনামূলক (মূলক), সেবাসমূহ (সমূহ), যত্নসহ, পরিমাপসহ (সহ), ত্রুটিজনিত, (জনিত), আশঙ্কাজনক, বিপজ্জনক (জনক), অনুগ্রহপূর্বক, উল্লেখপূর্বক (পূর্বক), প্রতিষ্ঠানভুক্ত, এমপিওভুক্ত, এমপিওভুক্তি (ভুক্ত/ভুক্তি), গ্রামভিত্তিক, এলাকাভিত্তিক, রোলভিত্তিক (ভিত্তিক), অন্তর্ভুক্তকারণ, এমপিওভুক্তকরণ, প্রতিবর্ণীকরণ (করণ),
আমদানিকারক, রফতানিকারক (কারক), কষ্টদায়ক, আরামদায়ক (দায়ক), স্ত্রীবাচক (বাচক), দেশবাসী, গ্রামবাসী, এলাকাবাসী (বাসী), সুন্দরভাবে, ভালোভাবে (ভাবে), চাকরিজীবী, শ্রমজীবী (জীবী), সদস্যগণ (গণ), সহকারী, আবেদনকারী, ছিনতাইকারী (কারী), সন্ধ্যাকালীন, শীতকালীন (কালীন), জ্ঞানহীন (হীন), দিনব্যাপী, মাসব্যাপী, বছরব্যাপী (ব্যাপী) ইত্যাদি। এ ছাড়া যথাবিহিত, যথাসময়, যথাযথ, যথাক্রমে, পুনঃপুন, পুনঃপ্রকাশ, পুনঃপরীক্ষা, পুনঃপ্রবেশ, পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বহিঃপ্রকাশ শব্দগুলো একত্রে ব্যবহার হয়।
১৬. বিদেশি শব্দে ই-কার ব্যবহার হবে। যেমন— আইসক্রিম, স্টিমার, জানুয়ারি, ফ্রেরুয়ারি, ডিগ্রি, চিফ, শিট, শিপ, নমিনি, কিডনি, ফ্রি, ফি, ফিস, স্কিন, স্ক্রিন, স্কলারশিপ, পার্টনারশিপ, ফ্রেন্ডশিপ, স্টেশনারি, নোটারি, লটারি, সেক্রেটারি, টেরিটরি, ক্যাটাগরি, ট্রেজারি, ব্রিজ, প্রাইমারি, মার্কশিট, গ্রেডশিট ইত্যাদি।
১৭. উঁয়ো (ঙ) ব্যবহার যোগে কিছু শব্দ।
এক্ষেত্রে অনুস্বার (ং) ব্যবহার করা যাবে না।
যেমন— অঙ্ক, অঙ্কন, অঙ্কিত, অঙ্কুর, অঙ্গ, অঙ্গন, আকাঙ্ক্ষা, আঙ্গুল/আঙুল, আশঙ্কা, ইঙ্গিত, উলঙ্গ, কঙ্কর, কঙ্কাল, গঙ্গা, চোঙ্গা/চোঙা, টাঙ্গা, ঠোঙ্গা/ঠোঙা, দাঙ্গা, পঙ্ক্তি, পঙ্কজ, পতঙ্গ, প্রাঙ্গণ, প্রসঙ্গ, বঙ্গ, বাঙালি/বাঙ্গালি, ভঙ্গ, ভঙ্গুর, ভাঙ্গা/ভাঙা, মঙ্গল, রঙ্গিন/রঙিন, লঙ্কা, লঙ্গরখানা, লঙ্ঘন, লিঙ্গ, শঙ্কা, শঙ্ক, শঙ্খ, শশাঙ্ক, শৃঙ্খল, শৃঙ্গ, সঙ্গ, সঙ্গী, সঙ্ঘাত, সঙ্গে, হাঙ্গামা, হুঙ্কার।
১৮. অনুস্বার (ং) ব্যবহার যোগে কিছু শব্দ।
এক্ষেত্রে উঁয়ো (ঙ) ব্যবহার করা যাবে না।
যেমন— কিংবদন্তী, সংজ্ঞা, সংক্রামণ, সংক্রান্ত,
সংক্ষিপ্ত, সংখ্যা, সংগঠন, সংগ্রাম, সংগ্রহ, সংগৃহীত।
[দ্রষ্টব্য: বাংলা ও বাংলাদেশ শব্দ দুটি অনুস্বার (ং) দিয়ে লিখতে হবে। বাংলাদেশের সংবিধানে তাই করা হয়েছে।]
১৯. ‘কোণ, কোন ও কোনো’-এর ব্যবহার কোণ : ইংরেজিতে Angle/Corner (∠) অর্থে।
কোন : উচ্চারণ হবে কোন্। বিশেষত
প্রশ্নবোধক অর্থে ব্যবহার করা হয়।
যেমন— তুমি কোন দিকে যাবে?
কোনো : ও-কার যোগে উচ্চারণ হবে।
যেমন— যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও।
২০. বাংলা ভাষায় চন্দ্রবিন্দু একটি গুরুত্বপূর্ণ বর্ণ। চন্দ্রবিন্দু যোগে শব্দগুলোতে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার করতে হবে; না করলে ভুল হবে। অনেক ক্ষেত্রে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার না করলে শব্দে অর্থের পরিবর্তন ঘটে। এ ছাড়া চন্দ্রবিন্দু সম্মানসূচক বর্ণ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়।
যেমন— তাহাকে>তাঁহাকে, তাকে>তাঁকে ইত্যাদি।

" জেনে রাখা ভালো "

" জেনে রাখা ভালো "

 



" জেনে রাখা ভালো "
১. আপনি যখন মোবাইলে কোন নাম্বার ডায়াল করেন, তখন কানেকশন পাওয়ার আগ পর্যন্ত মোবাইল তার সর্বোচ্চ শক্তি ব্যাবহার করে। এসময় মোবাইল থেকে সর্বোচ্চ রেডিয়েশন বের হয়, যা মানব দেহের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর।
তাই এই রেডিয়েশন থেকে বাঁচতে এসময় মোবাইল কানের কাছে না ধরে রাখাই ভালো।
২. চা পানের পরেই পানি পান করা উচিত নয়। এতে দাতেঁর মধ্যকার ফাঁক বেড়ে যায়।
৩. দরজার পাশে দাঁড়িয়ে কান খুঁচাবেন না।
অপরপাশ থেকে যে কারো ধাক্কা লেগে বিপদ হতে পারে৷
৪. একই টুথব্রাশ তিন মাসের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়৷
প্রতি তিন মাস অন্তর টুথব্রাশ বদলানো দরকার।
তাছাড়া মাঝে মধ্যে গরম পানি দিয়ে টুথব্রাশ ভালো করে ধুয়ে রাখা উচিৎ।
৫. খালি পেটে কলা খাওয়া উচিত নয়৷ এটি গ্যাসের জন্য ক্ষতিকর৷
৬. টি.ভি দেখার সময় লাইট বন্ধ করা উচিৎ নয়।
লাইট বন্ধ থাকলে টি.ভি হতে নিক্ষিপ্ত ইলেকট্রন সোজা-সুজি চোখে আঘাত করে, যা চোখের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর।
৭. ঔষধ নয়,
মুখের দাগ দূর করতে শশা অথবা আলু চাক, চাক করে কেটে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। ধীরে ধীরে দাগ দুর হবে।
৮. গবেষণায় দেখা গেছে, আদা ক্যান্সার কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।
তাইতো প্রতিদিন কিছুটা হলেও আদা খাওয়া উচিত।
৯. একটি সাদা চুল তুললে, সেখান থেকে দুটি সাদা চুল গজায়।
এমন ধারনা একেবারেই ভুল।
১০. কানে তেল দেওয়া,
খুঁচাখুঁচি করা,একেবারেই অনুচিত।
এতে উপকার তো হয়-ই না, বরং ক্ষতির সম্ভাবনা প্রচুর।
আমাদের মনে রাখা উচিৎ,
কান এমনই একটা জায়গা,যেখানে পরিস্কার করার কোন প্রয়োজন নাই। নিজের থেকেই তা পরিস্কার হয়ে যায়।

আপনি জানেন কি ? (মানব দেহ )

আপনি জানেন কি ? (মানব দেহ )

 



আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি.। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান।

আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্ঠা সংখ্যা হবে ৫০০।
আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন।
ছবিটি ঠিক চামড়ার নিচের অংশ। এভাবেই যদি দুনিয়াতে পাঠাতেন, সুন্দর চামড়ার আবরণ না থাকতো কেমন হতো তখন? কাউকে দেখে মায়া ভালবাসা তৈরি হতো না। থাকতো না হাসি কান্নার এই অভিব্যক্তি।
দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি. লম্বা।
একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি. ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
দীর্ঘ এই ব্লাড ভেসেলগুলো কী অদ্ভুত সুক্ষ্মভাবে তৈরি। নেই কোন কম্প্লিকেশন বা জটিলতা।
সুবহানআল্লাহ ❤️
"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।"
(সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)
পৃথিবীর কোন কারখানা অন্ধকারে চলে না। কোন প্রোডাক্ট অন্ধকারে তৈরি হয় না। কিন্তু আমাদের সৃষ্টি যে কারখানায়, সেই মায়ের পেটে, তিন স্তর বিশিষ্ট অন্ধকারে ঘেরা। অথচ সেই সৃষ্টি কত নিখুঁত, কত অদ্ভুত সুন্দর!
আশেপাশের সব পুড়ে যাওয়ার পর মসজিদ বা কুরআন পুড়লো কিনা, আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ সেখানে খোঁজার প্রয়োজন নেই। পশু পাখির গায়ে তাঁর নাম অংকিত রয়েছে কিনা, মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠেছে কিনা, প্রয়োজন নেই তা দেখার।
তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ আমরা নিজেরাই। তিনি আল্লাহ ❤️ আমাদের এই শরীরের নির্মাতা।
“আর তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন, তোমরা কি দেখো না?”
(সূরা যারিয়াত,আয়াত : ২১)
ধন্যবাদ,কষ্ট করে পড়ার জন্য।