Smart Phone Tips লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Smart Phone Tips লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

স্মার্টফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ না করলে কি করবেন?

   স্মার্টফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ না করলে কি করবেন?

 

স্মার্টফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ না করলে কি করবেন?


মোবাইল ফোন এখন শুধু কথা বলা বা ছবি তোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। দৈনন্দিন জীবনকে আরো সহজ করতে স্মার্টফোনে অনেক বাড়তি ফাংশন দেওয়া হয়। আর এই কাজগুলোর জন্য প্রয়োজন হয় সেন্সরের। বর্তমানে বেশিরভাগ স্মার্টফোনেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর দেওয়া হয়ে থাকে। আর এই ফিচারের মাধ্যমে যেমন দ্রুত স্মার্টফোনের লক খোলা যায়, ঠিক তেমনি ফোনের নিরাপত্তাও বজায় রাখা যায়। তবে অনেক সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার ঠিক মতো কাজ করেনা। ফলে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়। আর এমন সময় ফোন আনলক করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এই পরিস্থিতির সাথে মোকাবিলা করারও বেশ কয়েকটি উপায় আছে। যেগুলি সম্পর্কে আজ আমরা এই প্রতিবেদনে আলোচনা করব।

ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর পরিষ্কার করুন: মোবাইল ফোন ধুলো জমে যাওয়ার ফলে অনেক সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ করা বন্ধ করে দেয়। তাই মাঝে মাঝেই পরিষ্কার কাপড় অথবা মাইক্রো ফাইবার কাপড় দিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর পরিষ্কার করা উচিত।

সঠিকভাবে আঙ্গুলের ছাপ সেট করুন: বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ডিভাইসে প্রথম বার ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেট করার সময় সম্পূর্ণ আঙুল ব্যবহার করে থাকেন। আর প্রতিবার লক খোলার সময় স্বভাবসুলভভাবে সঠিক ভাবে আঙুলের ছাপ দেন না, আর এতেই বাধে বিপত্তি। তাই স্মার্টফোন আনলক করার সময় সচেতন ভাবে আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা উচিত।

ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেট করার সময় একাধিক আঙ্গুলের ছাপ ব্যবহার করুন : কিছু কিছু স্মার্টফোন মডেল দুই বা ততোধিক আঙুলের ছাপ দিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক সেট করার অনুমতি দেয়। তাই ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক সেট করার সময় একটির বদলে দুটি বা তিনটি আঙুলের ছাপ ব্যবহার করুন।

সফটওয়্যার আপডেট : সর্বদা স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম এবং প্যাচগুলি আপডেট রাখা উচিত। কারণ অনেক সময় সফটওয়্যার আপডেট না করা থাকলেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ঠিকভাবে কাজ করে না।

স্মার্টফোনটি রিবুট করুন: যদি উপরের সবকটি পদ্ধতি অবলম্বন করার পরও ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার যদি কাজ না করে, তাহলে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি রিবুট করে দেখতে পারেন।


স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!

   স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!

 

স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!



সম্প্রতি হু হু করে বিক্রি বেড়েছে ডাম্বফোনের। কেন স্মার্টফোনের ছেড়ে এই ডিভাইস ব্যবহার শুরু করছেন নতুন প্রজন্ম? কোথায় এগিয়ে ডাম্বফোন?

বিজ্ঞানীরা বলছেন অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে মানুষ বোকা, অসামাজিক ও অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এই কথা বিশ্বাস না হলে এই দাবির পিছনে আসল বিজ্ঞান জানা জরুরি। ক্রমাগত নোটিফিকেশন, আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন আমাদের মনোযোগে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করে স্মার্টফোন।

ফলে দিনের শেষে ক্লান্তি নেমে আসে। একই ডিভাইস থেকে একদিনে যেমন সারাদিন বিনোদন চলছে, অন্যদিকে খবরের উৎস, GPS নেভিগেশন, পেমেন্ট সহ দিনের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হচ্ছে স্মার্টফোন। স্মার্টফোনে সারাদিন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম স্ক্রোল করতে থাকলেও শেষ পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি কেউই। এই কারণেই ক্রমাগত এক অ্যাপ থেকে অন্য অ্যাপে যেতে ঘুরতে থাকেন। বিজ্ঞানীদের মতে এই কারণে মানুষের মনঃসংযোগ কমেছে অনেকটাই।

আর এই কারণেই এখন অনেকেই দামি স্মার্টফোন ছেড়ে পুরনো ডাব্বাফোনে ফিরে যাচ্ছেন। এই ফোনগুলিকেই ডাম্বফোন বলছে নতুন প্রজন্ম। কিন্তু আপনি জানেন কি একাধিক বিভাগে আধুনিক স্মার্টফোনের থেকে এগিয়ে এই ফোনগুলি? কোন কোন বিষয়ে এখনও পুরনো ফিচার ফোন স্মার্টফোনকে পিছনে ফেলছে? দেখে নিন।

স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ৭০০০-১০০০০ টাকা খরচ হয়। যদিও এই দামে বেসিক স্মার্টফোন পাওয়া যায়। ভালো প্রসেসর ও ক্যামেরার স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ২০০০০ টাকা খরচ করতে হবেই। কিন্তু ডাম্বফোন কেনার খরচ খুবই কম। ২০০০-৫০০০ টাকার মধ্যেই কেনা যাবে বিভিন্ন মডেল। তাই অযথা অতিরিক্ত খরচ না করে এখন স্মার্টফোনের বদলে ডাম্বফোনকেই বেছে নিচ্ছেন অনেকে।

স্মার্টফোন কিনলে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য বেশি দামের প্ল্যান রিচার্জ করতে হয়। যদিও ফিচার ফোনে রিচার্জের খরচ অনেকটাই কম। এখন বেশীরভাগ ফিচার ফোনে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও খুব বেশি ডেটার প্রয়োজন হয় না। তাই রিচার্জের সময়ও সাশ্রয় হয়।

স্মার্টফোন হাত থেকে পড়ে গেলে বড়সড় ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে স্মার্টফোনের স্ক্রিন ভেঙে যাওয়ার অভিজ্ঞতা প্রায় সকলেরই রয়েছে। কিন্তু ফিচার ফোন স্মার্টফোনের থেকে অনেকটাই মজবুত হয়। তাই হাত থেকে পড়ে গেলে ভাঙার সম্ভাবনা থাকে না।

ফিচার ফোনে ব্যাক কভার যে কোনও সময় খুলে ফেলা সম্ভব। তাই চাইলে ব্যাটারি অথবা সিম কার্ড যে কোনও সময় বদল করা সম্ভব। যদিও এখন স্মার্টফোনগুলিতে আর সেই সুবিধা পাওয়া যায় না। সিম বদল করা গেলেও সিম ট্রে বের করতে প্রয়োজন হয় বিশেষ পিন। যা সঙ্গে না থাকলে চাইলেও স্মার্টফোনের সিম বদল করতে পারবেন না।

ক্রমাগত ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশনে বিরক্ত হলে আপনি ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করতে পারেন। এই ফোনগুলিতে লিমিটেড ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও নোটিফিকেশন আসে না। ফলে নিজের কাজে মন দিতে পারেন।

এখন স্মার্টফোন ব্যাটারি প্রতিদিন চার্জ করতে হয়। কিন্তু আগে এমন ছিল না। এক চার্জে দিনের পর দিন চলত কিপ্যাড ফোনগুলি। স্মার্টফোন ব্যবহার শুরুর পর থেকেই ব্যাগে চার্জার নিয়ে ঘোরেন অনেকেই। কিন্তু ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করলে ফের এক চার্জে গোটা সপ্তাহ চলবে আপনার ফোন।

ডাম্বফোন ব্যবহার করলে নোটিফিকেশন ও আপডেট আসবে না। সেই কারণে ধীরে ধীরে আপনার জীবনে মনঃসংযোগ বাড়বে। ফলে আপনি নিজের জীবন আরও ভালো ভাবে উপভোগ করতে পারবেন।

আইফোন ১৫ এক ঘণ্টায় পূর্ণ চার্জ হবে!

আইফোন ১৫ এক ঘণ্টায় পূর্ণ চার্জ হবে!

 

আইফোন ১৫ এক ঘণ্টায় পূর্ণ চার্জ হবে!



আইফোন ১৫ নিয়ে এরই মধ্যে অনেক গুঞ্জন বাজারে ছড়িয়েছে। মোটামুটি ফোনের পুরো স্পেসিফিকেশনই ফাঁস হয়ে গেছে! বড় পরিবর্তনগুলোর একটি হলো লাইটনিং কানেক্টরের পরিবর্তে এতে থাকবে ইউএসবি–সি। এবার নাইন–টু–ফাইভ ম্যাক বলছে, আইফোন ১৫ ফোনটি ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করবে। এটি ৩৫ ওয়াট চার্জিং সমর্থন করার মানে হলো এযাবৎকালের যে কোনো আইফোন মডেলের চেয়ে এটি দ্রুত চার্জ হবে।

সূত্রের বরাত দিয়ে ব্লগটি জানিয়েছে, আইফোন ১৫–এর কিছু মডেল ৩৫ ওয়াট চার্জিং সমর্থন করবে। যেখানে বর্তমানে আইফোন ১৪ প্রো সর্বোচ্চ ২৭ ওয়াট সমর্থন করে। আর আইফোন ১৪ সমর্থন করে ২০ ওয়াট। এই সক্ষমতায় আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স সম্পূর্ণ চার্জ হতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় নেয়।

গত বছর অ্যাপল একটি নতুন ৩৫ ওয়াট ডুয়াল ইউএসবি–সি চার্জার বাজারে এনেছে।  এটি আইফোনের বর্তমান সব মডেলেই ব্যবহার করা যায় এবং এটি বেশ দ্রুত গতিতে ব্যাটারি রিচার্জ করতে সক্ষম।

অ্যাপল ৩০ ওয়াটের ইউএসবি–সি চার্জারও বিক্রি করে। এটি মূলত ম্যাকবুক এয়ারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। তবে আইফোন এবং আইপ্যাডেও এটি কাজ করে।

এই চার্জার দিয়ে নতুন আইফোন কত দ্রুত পূর্ণ রিচার্জ করা যাবে সেটি বুঝতে স্যামসাংয়ের সর্বশেষ সংস্করণের ফ্ল্যাগশিপের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা ৪৫ ওয়াট পর্যন্ত ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করে। একেবারে ০ থেকে ১০০ শতাংশ চার্জ হতে স্যামসাংয়ের এই ফোনে সময় লাগে ১ ঘণ্টারও কম। সে হিসাবে নতুন আইফোনগুলো ৩৫ ওয়াটে রিচার্জ হতে এর চেয়ে কিছুটা বেশি সময় নেওয়ার কথা। এরপরও আইফোন ১৪–এর তুলনায় এটি বড় উন্নতিই বলা চলে।

এখনো একটি বিষয় স্পষ্ট নয় যে, ৩৫ ওয়াট চার্জিং সক্ষমতা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে নাকি আইফোন ১৫ লাইনআপের সব ফোনেই কাজ করবে।

নতুন আইফোনে আরও যা থাকছে

আইফোন ১৫ মডেলগুলোর প্রান্ত সামান্য বাঁকা (কার্ভ) হতে পারে। ক্যামেরার বাম্পটি বড় হবে এবং ডিসপ্লের বেজেল হবে বেশ ছোট। প্রো মডেলগুলোর জন্য অ্যাপল একটি নতুন অ্যাকশন বাটন আনার কথা বলছে। এটি হচ্ছে মিউট/রিং সুইচ। এতে থাকবে অ্যাপলের নিজস্ব ডিজাইনের এ১৭ বায়োনিক চিপ, নতুন টাইটেনিয়াম ফ্রেম। আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সে থাকবে পেরিস্কোপ লেন্সসহ আরও উন্নতমানের ক্যামেরা।

অ্যাপল আনছে বেজেলহীন আইফোন!

   অ্যাপল আনছে বেজেলহীন আইফোন!

 

অ্যাপল আনছে বেজেলহীন আইফোন!



আমাদের অনেকেই যখন নতুন আইফোন সিরিজ ১৫ দেখার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন আইফোন নিয়ে একেবারেই নতুন একটি তথ্য সামনে এসেছে। তবে সেটা নিশ্চিতভাবেই আইফোন ১৬ নিয়ে নয়। বরং ভবিষ্যৎ আইফোন দেখতে কেমন হবে, সেটাই বলা হয়েছে তাতে।

বলা হচ্ছে, আগামীর আইফোন হবে সম্পূর্ণ ‘বেজেল-লেস’ তথা খাঁজ বা কিনারাহীন। অর্থাৎ তাতে একেবারেই কোনো খাঁজ থাকবে না। সেটা হবে ফুল স্ক্রিন আইফোন। এছাড়া এতে আন্ডার ডিসপ্লে ফেস আইডিও থাকবে।

ফোন বা টিভির স্ক্রিনের চারপাশে যে ফাঁকা জায়গা থাকে তাকে বেজেল বলে। আইফোনের ওপরের দিকে এমন একটি ফাঁকা জায়গা রয়েছে। ২০১৭ সালে অ্যাপল আইফোন এক্স লঞ্চ হয়েছিল। এতে সুপার স্লিম সাইড বেজেল, সেলফি ক্যামেরা ও ফেস আইডি রাখার জন্য ডিসপ্লের ওপরে একটি অপেক্ষাকৃত পুরু নচ ছিল, যা অ্যাপলের ইতিহাসে প্রথম।

গত বছর অ্যাপল আইফোন ১৪ সিরিজ পর্যন্ত ডিজাইন কমবেশি একই রকম ছিল। বর্তমান আইফোন মডেলে কোম্পানি নচের ডিজাইন পরিবর্তন করেছে এবং সেই জায়গায় একটি নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে, যাকে কোম্পানি ‘ডায়নামিক আইল্যান্ড’ বলছে।

তবে মনে করা হচ্ছে, আইফোনে শিগগিরই বদল আসবে এবং আল্টিমেট এজ-টু-এজ ডিসপ্লে এক্সপেরিয়েন্সের জন্য নচ ও বেজেল ছাড়াই আইফোন বাজারে আসবে। চীনভিত্তিক আইস ইউনিভার্স জানিয়েছে, অ্যাপল এরই মধ্যে জিরো-বেজেল বা নচহীন আইফোন নিয়ে কাজ শুরু করেছে। আরও জানিয়েছে, বেজেল বা নচহীন ওএলইডি স্ক্রিন তৈরি করার জন্য অ্যাপল স্যামসাং ও এলজির সঙ্গে কাজ করছে। ইউপিসি প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি নতুন এই আইফোনগুলো দেখতে হবে এক টুকরো কাঁচের মতো।

এছাড়া আইস ইউনিভার্স আরও জানিয়েছে, অ্যাপলের নতুন আইফোনের বডি হবে পুরোটাই হবে কাঁচের। যা একটি নতুন ধরণের অতি-শক্তিশালী কাঁচ ব্যবহার করে তৈরি করা হবে। এর ফলে নতুন আইফোনগুলো একটি বন্ধ ক্রিস্টাল বক্সের মতো দেখাবে। যার মাধ্যমে এটি ‘ভবিষ্যতের মোবাইল ফোন’ হয়ে উঠবে।

চলতি বছর আইফোন সিরিজের নতুন আইফোন ১৫ বাজারে আসার কথা। আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই এটি লঞ্চ করার থাকলেও আরও এক বা দুই মাস পেছাতে পারে বলে জানিয়েছে কোম্পানি। অ্যাপলের সবচেয়ে বড় চমক আইফোন সিরিজ। যার জন্য প্রতীক্ষা করেন বিশ্বের কোটি কোটি ব্যবহারকারী। প্রত্যেক সিরিজেই নতুন কিছু চমক দেয় অ্যাপল। আইফোন ১৫-তেও তেমনটাই আশা করা হচ্ছে।

আইফোন ১৫ লঞ্চ না হলেও এরই মধ্যে এর কিছু ফিচার্স তথা বৈশিষ্ট্যের কথা ফাঁস হয়ে গেছে। যা নিয়ে টেক মহলে চলছে জোর আলোচনা। জানা যাচ্ছে, আইফোন ১৫ সিরিজের মতো এতেও থাকবে চারটি মডেল। মডেলগুলো হলো, আইফোন ১৫, আইফোন ১৫ প্লাস, আইফোন ১৫ প্রো ও আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স।

এর মধ্যে আইফোন ১৫ প্রো-তে আগের চেয়ে আরও পাতলা বেজেল থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর ফলে জল্পনা শুরু হয়েছে, আগামী দিনগুলোতে আইফোনের বেজেল আরও পাতলা বা একেবারেই বাদ দেয়ার ব্যাপারেই আগ্রাহী অ্যাপল। বিশ্লেষকরা বলছেন, অ্যাপল যদি শেষ পর্যন্ত আইফোন থেকে পাতলা বেজেল সরাতে পারে তবে এটি একটি অত্যাশ্চর্য ডিজাইন হয়ে উঠবে।

অ্যাপল তার ভবিষ্যৎ আইফোনের ব্যাপারে আরও যে বিষয়টা গুরুত্ব দিচ্ছে, সেটা হচ্ছে এর ফেস আইডি যা সম্পূর্ণভাবে এর ডিসপ্লের অধীনে থাকবে। ফেস আইডি নিয়ে আসার খবর অবশ্য নতুন নয়। বেশ আগে থেকেই এ নিয়ে জল্পনা চলছে।

১ বার চার্জ দিলেই চলবে কয়েক সপ্তাহ, নতুন ফিচার ফোন আনলো নকিয়া!

   ১ বার চার্জ দিলেই চলবে কয়েক সপ্তাহ, নতুন ফিচার ফোন আনলো নকিয়া!

 

১ বার চার্জ দিলেই চলবে কয়েক সপ্তাহ, নতুন ফিচার ফোন আনলো নকিয়া!



নকিয়া সম্পর্কিত একটি বড় খবর সামনে এসেছে যে কোম্পানি তাদের তিনটি নতুন ফিচার ফোন লঞ্চ করেছে। এই তিনটি ফিচার ফোনের নাম হল নকিয়া ১০৬ (২০২৩), নকিয়া ১০৫ (২০২৩) এবং নকিয়া ১১০ (২০২৩)। আজ পাঠকদের জন্য থাকছে এই তিনটি মোবাইল ফোনের ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন।

নকিয়া ১০৬ (২০২৩) মনোরঞ্জনের দিক থেকে একটি দুর্দান্ত মোবাইল ফোন। এই ফোনে FM রেডিও এবং MP3 প্লেয়ার উভয়ই রয়েছে। এই ফোনের FM ওয়্যারলেস ভাবেও চালানো যায়। এই ফোনটিতে একটি মাইক্রোএসডি কার্ড স্লটও রয়েছে যেখানে 8,000টি গান সেভ করা যায়। এই Nokia ফোনে বিখ্যাত স্নেক গেম সহ ফোনে অনেক প্রি-লোডেড গেম দেওয়া হয়েছে। এটি একটি Rugged ফিচার ফোন।

নকিয়া ১০৬ (২০২৩) সম্পর্কে কোম্পানি দাবি করেছে যে এই ফোনের ব্যাটারি একবার চার্জ করার পর 22 দিন স্ট্যান্ড-বাই টাইম দিতে পারে। এই ফোনে একটি মাইক্রো USB স্লট রয়েছে। এই নকিয়া বোতাম ফোনে ২০০০ কনট্যাক্ট এবং 500 SMS সেভ করা যেতে পারে।এই মোবাইল ফোনে টর্চ লাইটও পাওয়া যায়। এই ফোনের অন্যান্য স্পেসিফিকেশন এখনও প্রকাশ করা হয়নি।

নতুন নকিয়া ১০৫ ফোনে 1.8-ইঞ্চি QQVGA স্ক্রিন দেওয়া হয়েছে। এই মোবাইলটি S30+ অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করে। এই ফোনটিকে IP52 সার্টিফাইড করা হয়েছে যা ফোনটিকে ওয়াটার প্রুফ করে তুলেছে। এটির মোবাইলে ২০০০ কনট্যাক্ট রয়েছে এবং 500টি SMS সেভ করা যাবে।

নকিয়া ১০৫ (২০২৩) ফোনে ওয়্যারলেস FM রেডিও দেওয়া হয়েছে। এতে টর্চ লাইটও পাওয়া যায়। এই ফোনে 32GB পর্যন্ত মাইক্রোএসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে। পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য এই নকিয়া ফোনে একটি 1,000 mAh ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে, যা একবার সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে গেলে বেশ কয়েক দিন স্থায়ী হয়।

নকিয়া ১১০ (২০২৩) ফিচার ফোনটিও S30+ অপারেটিং সিস্টেম সহ মার্কেটে লঞ্চ করা হয়েছে। এই ফোনটিতে একটি 1.8-ইঞ্চি QQVGA ডিসপ্লে রয়েছে, যার নীচে T9 কীপ্যাড রয়েছে। এই বাটন মোবাইল ফোন ফটোগ্রাফির জন্য QVGA ক্যামেরা সাপোর্ট করে। এই নোকিয়া ফোনটিতে একটি 1,000 mAh ব্যাটারি রয়েছে যা দীর্ঘ ব্যাকআপ দেয়।

এই ফোনটি IP রেটযুক্ত যা এই ফোনটিকে আনলিমিটেড করে তোলে। মিউজিকের জন্য এই ফোনটিতে FM রেডিও সহ একটি MP3 প্লেয়ার রয়েছে। এই নকিয়া ফোনে স্নেক গেমও রয়েছে। এটি মোবাইল ফোনটি ওয়্যার রেকর্ডার সাপোর্ট করে। নকিয়া ১১০ (২০২৩) ফোনে একটি ডুয়াল সিম স্লট রয়েছে, যেখানে দুটি নম্বর একই সাথে ব্যবহার করা যায়।


বাজার কাঁপাতে নোকিয়ার নতুন চমক!

   বাজার কাঁপাতে নোকিয়ার নতুন চমক!

 

বাজার কাঁপাতে নোকিয়ার নতুন চমক!



স্মার্টফোনের দুনিয়ায় আবার পদার্পণ করল নোকিয়া। প্রথম যে মোবাইল ফোন বাজারে এসেছিল, সেই ফোন বাজারে এনেছিল এই মোবাইল কোম্পানি।

তাদের তৈরি প্রথম বাটন ফোন আজ বহু মানুষের কাছে রয়ে গিয়েছে। সেই ফোন যেন এক অমূল্য স্মৃতি। নোকিয়া মানেই নতুন কোনো নতুন ধামাকা এবার নোকিয়া নিয়ে আসতে চলেছে তাদের নতুন মোবাইল ফোন নোকিয়া ফ্লিপ ৭০। এই ফোনটির বিষয়ে কিছু তথ্য দেখে নেওয়া যাক।

মোবাইল ফোনটিতে ব্যবহার করা হচ্ছে ১০৮০×২৬৩৬ পিক্সল রিজল্যুশনের সাথে 6.9 ইঞ্চির FHD+ ডাইনেমিক অ্যামোলেট ডিসপ্লে। ফোনটির 8GB RAM+256GB স্টোরেজ এবং 12GB RAM+512GB স্টোরেজ ক্যাপাসিটি রয়েছে। স্টোরেজ ক্যাপাসিটি অনুযায়ী এর দাম কম বেশি হবে।

ফোনটির মধ্যে রয়েছে আরও কিছু আকর্ষণ দুর্দান্ত এই ফোনটিতে থাকছে 6000mah ব্যাটারি । ক্যামেরাও থাকবে দুর্দান্ত। মোবাইলটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রধান ক্যামেরার, ১৩ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ওয়াইট লেন্স এবং ২ মেগাপিক্সেলের ডেপথ সেন্সর। সেলফি এবং ভিডিও কলিং এর জন্য রয়েছে 16 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।

পুরোনো মোবাইল ফোন কাজে লাগানোর উপায়!

 পুরোনো মোবাইল ফোন কাজে লাগানোর উপায়!

 পুরোনো মোবাইল ফোন কাজে লাগানোর উপায়!


বাজারে পছন্দের ব্র্যান্ডের ফোন এলেই সেটি কেনার জন্য অস্থির হয়ে ওঠেন অনেকে। এক্ষেত্রে আগের ফোনটি বিক্রি করে দেন কিংবা ঘরেই ফেলে রাখেন। ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বিক্রি করা মোটেই নিরাপদ নয়, নানান ঝামেলায় পড়তে হয়। এক্ষেত্রে পুরোনো ফোনটিকে বিভিন্নভাবে কাজ লাগাতে পারেন।

এই যেমন ধরুন, পুরোনো মোবাইল ফোনটিকে ঘরের সিসি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। বই বা জরুরি পিডিএফ স্টোরের কাজেও ব্যবহার করতে পারেন। আবার চাইলে এটিকে ডিজিতাল একটি ফটোফ্রেম বানিয়ে নিতে পারেন।

স্মার্টফোন ছাড়াও ঘরে যদি পুরোনো ট্যাবলেট থাকে তবে এটি আরও ভালো হবে। অর্থাৎ এখন আপনি আপনার ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনকে ডিজিটাল ফ্রেমে পরিণত করতে পারবেন। এই ডিজিটাল ফ্রেমে আপনি যত খুশি ছবি রাখতে পারবেন। এই ফটোগুলি সময়ে সময়ে অটোমেটিকভাবে পরিবর্তিত হতে থাকবে।

চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে পুরোনো মোবাইল ফোনটিকে ডিজিটাল ফ্রেম বানাবেন-

>> গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যান্ড্রয়েডে ফটো-ডিজিটাল ফটো ফ্রেম ইনস্টল করুন এবং আইওএসে ডিভাইসে লাইভফ্রেম ইনস্টল করুন।

>> এবার অ্যাপটি বিভিন্ন বিবরণ চাইবে, তা পূরণ করুন।

>> এবার স্ক্রিনে কিছু ছবি সিলেক্ট করুন, এতে আপনি ফোনের গ্যালারি বা ক্লাউড স্টোরেজ থেকে ফটো কানেক্ট করতে পারবেন।

>> ফটো সিলেক্ট করার পর, আপনি এটিতে আপনার পছন্দের যে কোনো মিউজিক সেট করতে পারবেন।

>> ছবির সময় কাস্টমাইজ করতে পারবেন এবং আপনার পছন্দের মিউজিক ভলিউম সিলেক্ট করতে পারবেন।


দুর্দান্ত ডিজাইনের স্মার্টফোন আনল নকিয়া!

দুর্দান্ত ডিজাইনের স্মার্টফোন আনল নকিয়া!

 

দুর্দান্ত ডিজাইনের স্মার্টফোন আনল নকিয়া!


স্মার্টফোন ছাড়া বর্তমান যুগ অচল। এই বিষয়টিকে মাথায় রেখেই একের পর এক ফোন লঞ্চ করছে কোম্পানিগুলো। স্যামসাং, রেডমি, ভিভোর মতো কোম্পানিগুলো গ্রাহককে চমকে দেওয়ার মতো ফোন আনছে বাজারে।

তবে এবার চমক দেখাবে নোকিয়া। দুর্দান্ত একটি স্মার্টফোন লঞ্চ করতে কোম্পানিটি। মডেলের নাম নকিয়া ৬৩১০ ৫জি (Nokia 6310 5G)। দুর্দান্ত এই স্মার্টফোনটির ভিতর মিলবে ৪জিবি র‍্যাম এবং ৬জিবি র‍্যামের মতো অপশন। আরও থাকবে ওয়াইফাই, ব্লুটুথের মতো ফিচারগুলোও।

এই স্মার্টফোনের ভিতরে একটি ৪.৭ ইঞ্চি ফুল এইচডি প্লাস টাচ স্ক্রিন ডিসপ্লে থাকবে। এছাড়াও এই স্মার্টফোনে কিউডাব্লুআরটিই কীপ্যাড দেখতে পাবেন। থাকছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ইনস্টলের সুযোগ।

মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেমের কথা বলতে গেলে ফোনটিতে অ্যান্ড্রয়েড ১৫ অপারেটিং সিস্টেম দেখতে পাবেন। এতে থাকছে অক্টা-কোর প্রসেসর, ১.৫ গিগাহার্জ প্রসেসর। আরও থাকবে ৩৪ মেগাপিক্সেল এলইডি ফ্ল্যাশ লাইটসহ শক্তিশালী ব্যাক ক্যামেরা। সেলফি বা ফ্রন্ট ক্যামেরা হিসেবে থাকছে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।

এই স্মার্টফোনে রয়েছে ৮০০০ এমএএইচের শক্তিশালী ব্যাটারি। এ ছাড়াও বলা হচ্ছে এতে টাইপ সি চার্জিং সকেট থাকতে পারে, পাশাপাশি এতে যেকোনো চার্জিং সুবিধাও দেখা যাবে।

মোবাইলটির দাম কত হতে পারে? ধারণা করা হচ্ছে এই স্মার্টফোনের দাম আনুমানিক ২৬০০০ টাকা হতে পারে। যদিও আসল দামের তথ্য এখনও প্রকাশ্যে আসেনি।




ইউটিউব অ্যাপে সমস্যা দেখা দিলে সমাধানের উপায়!

 ইউটিউব অ্যাপে সমস্যা দেখা দিলে সমাধানের উপায়!

 

ইউটিউব অ্যাপে সমস্যা দেখা দিলে সমাধানের উপায়!



ভিডিও শেয়ারিং এর জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে ইউটিউব। নান রকম আলোচনা-সমালোচনা ও গবেষণা হচ্ছে প্রতিনিয়ত তাকে ঘিরে। সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, ব্যবহারকারীরা নিজস্ব অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ভিডিও দেখা এবং আপলোডের সুবিধা পান বলেই ইউটিউব এত দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। 

সেই সাথে পছন্দের যে কোনো শিল্পীদের মিউজিক ভিডিও দেখা এবং শোনার সুযোগ পান বলেও ইউটিউবে নিয়মিত সময় কাটান এর ব্যবহারকারীরা। ইউটিউব ব্যবহারকারীদের জন্য এতো সুবিধা নিয়ে আসলেও অনেক সময় দেখা যায় আইফোন কিংবা এন্ড্রয়েড ফোনে ইউটিউব অ্যাপ হঠাৎ সমস্যার সম্মুখীন হয়। সাধারনত মোবাইল অ্যাপে সমস্যা জনিত কারনে কিংবা মোবাইল ফোনে সিস্টেমে কোনো প্রকার সমস্যা দেখা দিলে এ সমস্যা হতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সমস্যা সমাধান করা খুবই সহজ। 

ইউটিউব অ্যাপ সঠিক ভাবে কাজ না হবার মূল কারন গুলোর মধ্যে ফোন গরম হয়ে যাওয়া, ইউটিউবের ক্যাশে ত্রুটি থাকা, ভিপিএন ইউটিউবের সাথে না মেলা কিংবা স্টোরেজ ফুরিয়ে যাওয়া অন্যতম। আমাদের আজকের আর্টিকেলে আমরা ইউটিউব অ্যাপ ক্র‍্যাশ হওয়ার খুঁটিনাটি কারন সম্পর্কে এবং সেগুলো সমধান করার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। 

ইউটিউব অ্যাপ বন্ধ করে পুনরায় চালু করা

আপনি যদি আপনার ফোনে ইউটিউব অ্যাপ বন্ধ করে পুনরায় চালু করতে গিয়ে ব্যর্থ হচ্ছেন তাহলে জোর পূর্বক অ্যাপটি বন্ধ করে দেখতে পারেন। একে ফোর্স কুইট বলা হয়। এটি আপনার ইউটিউব অ্যাপ ক্রাশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে জোর পূর্বক বন্ধ করা জিনিসটি আপনার ইউটিউব অ্যাপ এর সকল ফাংশন জোর পূর্বক বন্ধ করে দিবে। যখন রেগুলার অ্যাপ রিস্টার্ট কাজ করছে না তখন এটি অনেকাংশে উপযুক্ত হয়ে উঠে। তবে খেয়াল রাখবেন যে শুধুমাত্র এন্ড্রয়েড আপনাকে জোর পূর্বক বন্ধের সুবিধা প্রদান করবে। আইফোনে নরমাল নিয়মে বন্ধ করে চালু করতে হবে।

এন্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে জোর পূর্বক বন্ধের উপায়-

  • আপনার ফোনের অ্যাপ ড্রয়ার ওপেন করে ইউটিউব খুঁজে বের করুন। এরপর সেই অ্যাপটিতে ট্যাপ করে হোল্ড করে রাখুন।
  • এবার মেনু থেকে অ্যাপ ইনফো অন করুন।
  • পরবর্তী স্ক্রিন থেকে ফোর্স স্টপ অপশনে ট্যাপ করুন।
  • এবার যে প্রমট্ সামনে আসবে সেটি থেকে ফোর্স স্টপ নির্বাচন করুন।
  • এবার আপনার ফোনে পুনরায় ইউটিউব চালুন করতে পারবেন।

আইফোন অথবা এন্ড্রয়েড ফোনকে ঠান্ডা হতে দিন

যদি আপনার আইফোন কিংবা এন্ড্রয়েড ফোন (স্যামসাং, গুগল পিক্সেল, ওয়ানপ্লাস কিংবা অন্য কোনো ব্রান্ড) অতিরিক্ত গরম হয়ে যায় তাহলে সেটি আপনার ফোনের ফাংশনে সমস্যা তৈরি করতে পারে। এছাড়াও আপনার ফোনে ইন্সটল করা অ্যাপ সমূহ ম্যালফাংশন করার সম্ভাবনা থেকে যায়। ইউটিউব ক্রাশ হওয়ার সমস্যাটি আপনার ফোন অতিরিক্ত গরম হবার কারনেও হতে পারে।

এ সমস্যার জন্য আপনার ফোন ঠান্ডা হয়ে গেলে ইউটিউব কিংবা অন্যান্য অ্যাপ ওপেন করার চেষ্টা করুন। যখন আপনার ফোন ঠান্ডা হয়ে যাবে তখন আপনার ফোনে ইউটিউব সহ বাকি সকল অ্যাপই সাবলীল ভাবে কোনো প্রকার সমস্যা ছাড়া চালানো সম্ভব হবে।

ভিপিএন অফ করে সমস্যা নিরুপন করা

ভিপিএন এর মাধ্যমে আপনার ফোনের ট্রাফিক থার্ড পার্টি সফটওয়্যার দ্বারা প্রভাবিত করা যায়। এতে করে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের দেওয়া রেস্ট্রিকশন গুলো বাইপাস করা সম্ভব হবে। মাঝে মধ্যে আপনার ভিপিএন সার্ভিস ইউটিউব অ্যাপের সাথে ভালো ভাবে কাজ নাও করতে পারে। এতে করে ইউটিউব অ্যাপ প্রত্যাশিতভাবে কাজ করা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 

এজন্য আপনার ভিপিএন সার্ভিস অফ করে দেখতে পারেন যে আপনার সমস্যার সমাধান হচ্ছে কি না। এটির জন্য আপনার ভিপিএন সার্ভিস ওপেন করে টগল অফ করে পুনরায় ইউটিউব ওপেন করে আপনার সমস্যা সমাধান করে নিতে পারেন। যদি আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যান তাহলে আপনার ভিপিএন নতুন করে কনফিগার করে নিতে হবে অথবা নতুন ভিপিএন অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।

স্মার্টফোনের যথাযথ পারমিশন প্রদান

অন্যান্য সকল অ্যাপের মতো ইউটিউবও আপনার ফোনের কিছু ফাংশনের পারমিশন চেয়ে থাকে। আপনি কিংবা অন্য কেউ যদি ইউটিউবে এ সকল পারমিশন অফ করে দেন তাহলে ইউটিউব অ্যাপ ক্রাশ করতে পারে। এজন্য অ্যাপ পারমিশন সেকশন রিভিউ করে আপনার ফোনে ফাংশন করার জন্য যে সকল পারমিশন দেওয়া দরকার সেগুলো চালু করুন। 

এন্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে 

  • আপনার ফোনের অ্যাপ ড্রয়ার ওপেন করে ইউটিউব খুঁজে বের করুন। এরপর সেই অ্যাপটিতে ট্যাপ করে হোল্ড করে রাখুন।
  • এবার মেনু থেকে অ্যাপ ইনফো অন করুন।
  • পরবর্তী স্ক্রিন থেকে পারমিশন অপশন নির্বাচন করুন।
  • এবার অ্যাপটিতে যে সকল পারমিশন দেওয়া দরকার সেগুলো অন করে দিন।

আইফোনের ক্ষেত্রে

  • আইফোনের সেটিংস অ্যাপ লঞ্চ করুন।
  • এবার সেটিংস থেকে ইউটিউব অপশন খুঁজে বের করে সেটি সিলেক্ট করুন।
  • এবার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ রিফ্রেশ এর সাথে সাথে মোবাইল ডাটা অপশন চালু করুন।

এন্ড্রয়েড অথবা আইফোনের ফোন স্টোরেজ ফাঁকা করা

আপনার এন্ড্রয়েড কিংবা আইফোনের ফোন স্টোরেজ যদি ফাকা না থাকে তাহলে সেটি আপনার ইউটিউব  অ্যাপ ক্রাশ করার একটি অন্যতম কারন হতে পারে। ইউটিউব অ্যাপ ফাংশন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমান জায়গার প্রয়োজন যাতে করে সেখানে ইউটিউবের টেম্পরারি ফাইল সংরক্ষন করে রাখা যায়। আপনার ফোনে যদি পর্যাপ্ত পরিমান জায়গা না থাকে তাহলে ইউটিউব ফাংশন করতে পারে না।

এন্ড্রয়েড অথবা আইফোনের ফোন স্টোরেজ ফাঁকা করা

আপনার এন্ড্রয়েড কিংবা আইফোনের ফোন স্টোরেজ যদি ফাকা না থাকে তাহলে সেটি আপনার ইউটিউব  অ্যাপ ক্রাশ করার একটি অন্যতম কারন হতে পারে। ইউটিউব অ্যাপ ফাংশন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমান জায়গার প্রয়োজন যাতে করে সেখানে ইউটিউবের টেম্পরারি ফাইল সংরক্ষন করে রাখা যায়। আপনার ফোনে যদি পর্যাপ্ত পরিমান জায়গা না থাকে তাহলে ইউটিউব ফাংশন করতে পারে না।

স্মার্টফোনে ইউটিউব আপডেট করা

ইউটিউব প্রতিনিয়ত তাদের এপে নতুন নতুন আপডেট নিয়ে আসে যার মাধ্যমে সকল প্রকার বাগ সংশোধন থেকে শুরু করে নতুন ফিচার এসে থাকে। আপনি যদি একটা আউট ডেটেড ইউটিউব অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেটি ভালোভাবে ফাংশন নাও করতে পারে। আপনি লেটেস্ট ভার্শনে ইউটিউব অ্যাপ আপডেট করে এ সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে পারেন। 

এন্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে 

  • আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে গুগল প্লে স্টোর চালু করুন।
  • ইউটিউব খুঁজে বের করুন। 
  • সার্চ রেজাল্টের পাশে থাকা আপডেট বাটনে ক্লিক করুন।

আইফোনের ক্ষেত্রে

  • আপনার আইফোনে অ্যাপ স্টোর চালু করুন। 
  • নিজের প্রোফাইলে ক্লিক করে আপডেট সেকশনে যান।
  • এই লিস্টে থাকা ইউটিউবের পাশে আপডেট অপশনে ক্লিক করে ইউটিউব আপডেট করুন।

আনইন্সটল করে পুনরায় ইউটিউব ইন্সটল করা

আপনি যদি এসকল উপায়েও আপনার ইউটিউবের সমস্যা সমাধান না করতে পারেন তাহলে ইউটিউব অ্যাপ আন ইন্সটল করে পুনরায় ইন্সটল করে দেখতে পারেন। এটি করার মাধ্যমে আপনি ইউটিউবের সকল প্রধান ফাইল গুলো ডিলিট করে নতুন ফাইল নামিয়ে নিবেন। এর ফলে আপনার ইউটিউব অ্যাপ এর প্রধান ফাইল গুলোর কোনো একটিতে যদি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেটির সমাধান হয়ে যাবে। 

তবে খেয়াল রাখবেন যে বেশির ভাগ এন্ড্রয়েড ফোনেই ইউটিউব একটি স্টক অ্যাপ হিসেবে থাকে বিধায় সম্পূর্ণ রূপে আপনি আপনার ডিভাইস থেকে ইউটিউব অ্যাপ সরাতে পারবেন না। তবে আপনি যদি আইফোন ব্যবহারকারীরা হয়ে থাকেন তাহলে খুব সহজেই ইউটিউব আপনার ফোন থেকে সম্পূর্ণ পরিমানে মুছে ফেলে পুনরায় ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

যেকোনো অ্যাপ ক্রাশ হওয়া খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। তবে এ সমস্যায় বিচলিত না হয়ে খুব সহজেই আপনি ঘরে বসে সমাধান করতে পারবেন। আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য কতটুকু সহায়তা করেছে তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারবেন। 

আর নয় ব্লুটুথ, এবার আসছে ডেটা ট্রান্সফারের নতুন প্রযুক্তি!

   আর নয় ব্লুটুথ, এবার আসছে ডেটা ট্রান্সফারের নতুন প্রযুক্তি!

 

আর নয় ব্লুটুথ, এবার আসছে ডেটা ট্রান্সফারের নতুন প্রযুক্তি!


ল্যাপটপ, স্মার্টফোন ও স্মার্টওয়াচের মতো ব্যক্তিগত ডিভাইসের মধ্যে ডেটা ট্রান্সফারের জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্লুটুথ। কারণ এই প্রযুক্তি ডিভাইস নিরপেক্ষ। অ্যাপল, স্যামসাং বা এ ধরনের বড় ব্র্যান্ডের ডিভাইসগুলোর ডেটা ট্রান্সফারের নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে।

এসব অ্যাপ্লিকেশন ওয়াইফাই, ব্লুটুথ অথবা ক্লাউড সার্ভিস ব্যবহার করে।কিন্তু আল্ট্রা-ওয়াইড ব্যান্ড (ইউডব্লিউবি) এমন একটি প্রযুক্তি যেটিতে এসবের ওপর নির্ভর করার দরকার নেই। এই প্রযুক্তি কাছাকাছি দূরত্বে দুর্দান্ত গতিতে ডেটা ট্রান্সফার করতে পারে।

গুগলের ডিভাইসে এখন এই প্রযুক্তি ব্যবহারের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। জানা যাচ্ছে, সামনের ক্রোমবুকগুলোতে ব্লুটুথ মডিউল রাখাই হবে না। পিক্সেল ওয়াচ ২–এ ইউডব্লিউবি মডিউল থাকবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

বিদায় ‘মেসেঞ্জার লাইট’

বিদায় ‘মেসেঞ্জার লাইট’

 

বিদায় ‘মেসেঞ্জার লাইট’


সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট মেটা ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং সেবা ‘মেসেঞ্জার’ এর লাইট সংস্করণ স্মার্টফোন থেকে চিরতরে বিদায় নিচ্ছে। আইফোনের পর এবার অ্যান্ড্রয়েডেও বন্ধ হচ্ছে এই ম্যাসেজিং অ্যাপ। গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি সরিয়ে নিয়েছে মেটা। এর ফলে নতুন ব্যবহারকারীরা ‘মেসেঞ্জার লাইট’ ইনস্টল করতে পারছেন না। খবর ডিবিসি।

এক সময় ধীরগতির ইন্টারনেট এবং পুরনো বা নিম্ন স্পেসিফিকেশনের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য মেসেঞ্জারের “লাইট” সংস্করণ আনে ফেসবুক। অ্যাপটিতে বার্তা আদান-প্রদানের পাশাপাশি বেশ কিছু সুবিধা পাওয়া গেলেও মেসেঞ্জারের সকল সুবিধা ছিল না। তারপরও অনেকেই অ্যাপটি নিয়মিত ব্যবহার করতেন। ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা জানিয়েছে, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে এই অ্যাপ আর ব্যবহার করতে পারবেন না বর্তমান ব্যবহারকারীরাও। এখন এই অ্যাপ চালু করলেই তা ব্যবহারকারীকে সরাসরি মেসেঞ্জার বা ফেসবুকে নিয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তি বিষয়ক সাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

বর্তমানে অ্যাপটি চালু করলেই একটি বার্তা দেখতে পাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা। বার্তায় ম্যাসেঞ্জার লাইট অ্যাপটি বন্ধের সিদ্ধান্ত জানানোর পাশাপাশি মেসেঞ্জারের মূল অ্যাপ ব্যবহারের অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

অ্যাপ বিশ্লেষক কোম্পানি “ডেটা ডটএআই”-এর তথ্য অনুসারে, মেসেঞ্জার লাইট অ্যাপ সারা বিশ্বে প্রায় ৭৬ কোটিবার ডাউনলোড হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশিবার ডাউনলোড হয়েছে ভারতে। পরের অবস্থানে রয়েছে ব্রাজিল ও ইন্দোনেশিয়া। এই তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ৮ নম্বরে।

এর আগে ২০১৬ সালে মেসেঞ্জার লাইট অ্যাপ চালু করে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। স্বল্প স্টোরেজের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য এই অ্যাপ আনা হয়। এই অ্যাপে মেসেজিংয়ের জন্য অল্প কিছু প্রধান ফিচার আছে, যাতে অ্যাপটি কম পাওয়ার ও স্টোরেজ নিয়ে চলতে পারে।

অ্যাপলের ফোনের জন্যও মেসেঞ্জার লাইট চালু করা হয়েছিল। কিন্তু ২০২০ সালে মেটা সেটি বন্ধ করে দেয়।