ইনশাআল্লাহ না বললে কি হয়..?

ইনশাআল্লাহ না বললে কি হয়..?

 

ইনশাআল্লাহ না বললে কি হয়..?





মুসলমান মাত্রই যেকোনো নেক কাজের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে থাকেন।এবং কোনো পরিকল্পনা সংকল্প ইচ্ছা আশা পোষণকালে বলে থাকেন ইনশাআল্লাহ। কিন্তু আপনি জানেন কি এই “ইনশাআল্লাহ” অর্থাৎ “যদি আল্লাহ চান” এটি না বললে আপনার কি হতে পারে..?
চলুন আজকের আর্টিকেলে আমরা জেনে নেই ইনশাআল্লাহ না বলায় মহান আল্লাহ তায়ালা হযরত সুলায়মান (আ.) কে কঠিন শাস্তি দিয়েছিলেন।
এ বিষয়ে সহিহ বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত ঘটনার সারমর্ম এই যে একবার হযরত সুলায়মান (আঃ) মনোস্থির করলেন যে সকল স্ত্রী সঙ্গে মিলিত হয়ে প্রত্যেকের গর্ভে থেকে একটি করে পুত্র সন্তান জন্ম গ্রহন করবে। সেই সন্তানরা পরে আল্লাহর পথে ঘোড়ায় সওয়ার হয়ে জিহাদ করবে।কিন্তু এ সময় তিনি ইনশাআল্লাহ ( অর্থঃ যদি আল্লাহ চান) বলতে ভুলে গেলেন।
নবীর এ ত্রুটি আল্লাহ পছন্দ করলেন না। ফলে মাত্র একজন স্ত্রী গর্ভে থেকে একটি অপূণাঙ্গ ও মৃত শিশু ভূমিষ্ট হল ( মুত্তাফাক্ব আলাইহি, মিশকাত হা/৫৭২০ ক্বিয়ামতের অবস্থা অধ্যায় সৃষ্টির সূচনা ও নবীগণের আলোচনা অনুচ্ছেদ ৯)
এর দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে সুলায়মান বিশ্বের সর্বাধিক ক্ষমতা সম্পন্ন বাদশাহ হলেও এবং জিন, বায়ু, পক্ষীকুল ও সকল জীবজন্তু তাঁর হুকুম পালন করলেও মূলত আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত কিছুই করার ক্ষমতা ছিল না তাঁর।
অতএব তাঁর ইনশাআল্লাহ বলতে ভুলে যাওয়াটা ছোটখাট কোন অপরাধ নয়। এ ঘটনায় এটাও স্পষ্ট হয় যে যারা যত বড় পদাধিকারী হবেন তাদের ততবেশি আল্লাহর অনুগত হতে হবে এবং সর্বাবস্হায় সকল কাজে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করতে হবে। সর্বদা বিনীত হয়ে চলতে হবে এবং কোন অবস্থাতেই অহংকার করা চলবে না।
ভাবুন বন্ধুরা যদি একজন নবীর ক্ষেত্রে ইনশাআল্লাহ না বলায় এতোটা নারাজ হতে পারেন তাহলে আপনার আমার মতো গুনাহগার বান্দার উপর আল্লাহ কতটুকু অসন্তুষ্ট হতে পারে…? হতে পারে হয়তো এই ইনশাআল্লাহ না বলার কারণে আমাদের আশা গুলো পূরণ হয়না আমাদের পরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হয়না।

 

নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে আসছে ফেসবুক !




বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক নতুন ‘মিনি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক’ নিয়ে আসতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে নতুন এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কটির পরীক্ষামূলক ব্যবহারও শুরু করেছে তারা।

প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের বরাতে টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবর, ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে নতুন সোশ্যাল মিডিয়া পরিচালনা করবে ফেসবুক। যেখানে একই এলাকার ব্যবহারকারীরা নিজেদের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবেন। নিদির্ষ্ট এলাকার বাইরের কেউ যুক্ত হতে পারবেন না। এ ছাড়া নতুন এই সোশ্যাল মিডিয়ায় শুধু ওই এলাকারই বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে ফেসবুক।

এদিকে ফেসবুকের এক মুখপাত্র নতুন সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে ব্লুমবার্গকে জানিয়েছে, স্থানীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ‘নেইবারহুডস’ শিরোনামে ফিচার চালু করেছি। নতুন এই নেটওয়ার্কের জন্য আলাদা প্রোফাইল তৈরি করতে হবে ব্যবহারকারীদের।

 Keep Safe Your Data On Drive/আপনার ডাটা গুলো ড্রাইভে সুরক্ষিত রাখুন।



মাদের মোবাইল অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায় বা হারিয়ে যায়।এর কারনে আমাদের মোবাইলে থাকা সকল নাম্বার,পিকচার,ভিডিও,অডিও,ভিবিন্ন জরুরি ফাইল হারিয়ে ফেলি যার কারনে আমাদের অনেক বড় একটি লোকসান হয়।এই নাম্বার বা ফটো গুলা আর কোন ভাবে ফিরে পাওয়া যায়না তাই আমাদের উচিৎ সবসময় আবাদের এই ডেটা গুলোর ব্যাকআপ রাখা।


কিন্তু এই ডেটা গুলো আমরা কোথায় ব্যাকআপ দিয়ে রাখব।আমাদের সকলের কাছে তো আর কম্পিউটার নেই আর থাকলেই বা কি এই সকল ডেটা রাখতে আমাদের অলসতার কমতি নেই এই জন্য আমরা সবসময় গুগল বা আইক্লাঊড এর সাহায্য নিবো।


আমাদের ফোন নাম্বার গুলো যেভাবে সুরক্ষিত রাখবো:

প্রথমে আমরা আমাদের মোবাইল সেটিংস্‌ থেকে বা প্লে স্টোরে গুগল আইডি বা জিমেইল আর আইফোনে স্টোরে বা সেটিং থেকে আইক্লাঊডে লগইন করে নিবো।যখন আমারা কোনো নাম্বার সেভ করবো তখন সেভ অপশনে ফোন বা সিম স্টোরেজ দেয়া থাকে সেটা থেকে চেঞ্জ করে জিমেইল বা আইক্লাঊড দিয়ে দিবো। যখন আমাদের মোবাইল হারিয়ে যাবে বা নষ্ট হয়ে যাবে তখন এই আইডি লগ ইন করেই সকল নাম্বার এসে পরবে। তাছাড়া গুগল প্লে স্টোর থেকে সফটওয়্যার নামিয়ে আপনার নাম্বার গুলোর একটি ব্যাকআপ দিয়ে গুগল ড্রাইভে রেখে দিতে পারেন।

ফটো যেভাবে সুরক্ষিত রাখবো:

আমাদের এন্ড্রোয়েড ফোনে google photos এবং আইফোনে আইফোনের অফিসিয়াল ফটোস এপ্পস ডাউনলোড করে নিতে হবে এবং অপশন পরে সেটিংস্‌ থেকে ব্যাকআপ অপশন অন করে দিতে হবে এবং কোন কোন ফাইল ব্যাকআপ হবে সেটা সিলেক্ট করে দিতে হবে। ব্যাস আপনার ফটো অটোমেটিক ব্যাকআপ হয়ে যাবে।

আপনি আপনার প্রতিদিন নতুন নতুন বা গুরুত্বপূর্ণ ফাইল এবং ফটো বা ভিডিও সকল কিছু এন্ড্রোয়েডে গুগল ড্রাইভে এবং আইফোনে আইক্লাঊডে মেনুয়ালি ব্যাকআপ দিয়ে রাখতে পারেন।এই জায়গায় আপনার সকল তথ্য সুরক্ষিত থাকবে।

তাছাড়া আপনি আপনার কম্পিউটার এর মাধ্যমে গুগল ড্রাইভ ব্যাবহার করতে পারেন। আরও কিছু ড্রাইভ আছে যা আপনি কম্পিউটার এর ফাইল রাখতে পারেন।

আসছে উইন্ডোজ-১১ !

 আসছে উইন্ডোজ-১১ !

 আসছে উইন্ডোজ-১১ৎ

-অনেক জল্পকল্পনার অবসান ঘটিয়ে এবার বাজারে আসছে উইন্ডোজ-১১। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২৪জুন ২০২১ তারিখে উদ্বোধন করা হবে নতুন এই ‘উইন্ডোজ ১১’
_কি থাকছে উইন্ডোজের নতুন ভার্সনে? এটা কি ব্যবহারকারীদের মন রক্ষা করতে পারবে? উইন্ডোজ-এর অতীত ভার্সনগুলোর মধ্যে ‘উইন্ডোজ-৮’ ভার্সনের নানা রকম সমস্যার কারণে মাইক্রোসফটকে পড়তে হয়েছিল ব্যপক সমালোচনা ও তোপের মুখে। পরবর্তীতে দ্রুততম সময়ে অভিষেক হয়েছিল উইন্ডোজ-১০ এর। এবং উইন্ডোজ-৮ ব্যবহারকারীদেরকে বিনা পয়সায় উইন্ডোজ-১০ আপডেট করে দেওয়া হয়েছিলো এবং বলা হয়েছিল উইন্ডোজ-১০ ই হবে হয়তো উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের শেষ ভার্সন। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতিও মাইক্রোসফট রাখতে পারলো না কারণ উইন্ডোজ-১০ এও রয়েছে বেশ কিছু বাগ, তাই সব ভুলভ্রান্তি দুর করে নতুন করে একটি আধুনিক মাপের অপারেটিং সিস্টেমের সূচনা করতে যাচ্ছে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন।
কী থাকছে উইন্ডোজ-১১ তে?
উইন্ডোজ-১১ এর মূল চমক হচ্ছে এর ‘মাইক্রোসফট স্টোর’। উইন্ডোজ-৮ ও উইন্ডোজ-১০ স্বল্প পরিসরে ‘মাইক্রোসফট স্টোর’ থাকলেও নতুন এই ভার্সনের জন্য মাইক্রোসফট স্টোরকে ডিজাইন করা হয়েছে নতুনভাবে। উইন্ডোজ এর বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার থাকবে এই ‘মাইক্রোসফট স্টোর’-এ এবং এখান থেকেই ইন্টস্টল করতে হবে সবকিছু। তবে নতুন এই ‘মাইক্রোসফট স্টোর’এ বড় ধরনের সুযোগ রয়েছে ডেভেলপারদের জন্য। এই স্টোরে ডেভেলপাররা তাদের ডেভেলপ করা অ্যাপ্লিকেশন আপলোড করে রাখতে পারবেন এবং ব্যবহারকারীরা ফ্রি কিংবা টাকার বিনীময়ে সেসব অ্যাপ্লিকেশন সরাসরি ‘মাইক্রোসফট স্টোর’থেকে ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে পারবেন, ঠিক যেমনটি গুগল প্লে-স্টোর এর ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।
ইউজার ইন্টারফেস কিংবা লুক-এন্ড-ফিল এর বেলাতেও বেশ আকর্ষণীয় করা হয়েছে। বিভিন্ন আইকনগুলিতে চারকোনাচের পরিবর্তে করা হয়েছে কিছুটা গোলাকৃতির। সিকিউরিটি ফিচারেও বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে নতুন এই ভার্সনে। তবে চলমান উইন্ডোজ ১০ কে এই নতুন এই উইন্ডোজ ১১ ভার্সনে আপডেট সুবিধা নাও থাকতে পারে অর্থ্যাৎ এই ভার্সনটি নতুন করে কিনে নিতে হবে।
সব মিলিয়ে চমক দেখার অপেক্ষায় থাকুন আগামী ২৪জুন।

ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট কি? এর ভবিষ্যৎ এবং ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার !

 ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট কি? এর ভবিষ্যৎ এবং ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার !

 ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট কি? এর ভবিষ্যৎ এবং ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার – বিস্তারিত…



আস্সালামুআলাইুম…
আজকে আপনাদের জন্য থাকছে ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট নিয়ে বিস্তারিত , এ পোষ্ট থেকে আপনি জানতে পারবেন ;
ওয়েব ডিজাইন কি ?
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি ?
ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে পার্থক্য ।
ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ কি ?
কিভাবে ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়বেন ।
➥প্রথমেই আসি ওয়েব ডিজাইন নিয়ে :
ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা। ওয়েব ডিজাইনারহিসেবে আপনার কাজ হবে একটা পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইটের টেম্পলেট বানানো। যেমন ধরুন এটার লেয়াউট কেমন হবে। হেডারে কোথায় মেনু থাকবে, সাইডবার হবে কিনা, ইমেজগুলো কিভাবে প্রদর্শন করবে ইত্যাদি। ভিন্ন ভাবে বলতে গেলে ওয়েবসাইটের তথ্য কি হবে এবং কোথায় জমা থাকবে এগুলো চিন্তা না করে, তথ্যগুলো কিভাবে দেখানো হবে সেটা নির্ধারণ করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনার এর কাজ। আর এই ডিজাইন নির্ধারণ করতে ব্যাবহার করতে হবে কিছু প্রোগ্রামিং, স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ।
✿ওয়েব ডিজাইন শিখতে যেসব জানতে হবেঃ
➥এইচটিএমএল (HTML): HTML একটি মার্কআপ ভাষা। ব্রাউজার কোন একটা সাইটের ভিউয়ার যা দেখতে পায় তা এইচটিএমএল দিয়ে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এটি কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নয়, বরং যেকোনো প্রোগ্রামিং থেকে অনেক সহজ। এটা এতটাই সহজ যে যেকোনো সাধারন মানুষ যে প্রোগ্রামিং শিখতে চায় না, সেও হাসির ছলে ছলে HTML শিখে নিতে পারে।
➥সিএসএস (CSS): এটাও একটা মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ। এটি নির্ধারণ করে দেয় ব্রাউজার জেই কন্টেন্ট HTML দ্বারা প্রদর্শিত হবে সেটা দেখতে কেমন হবে। অর্থাৎ লেখাটার ফন্ট কত বড় হবে। পাশে কতটুকু জায়গা খালি থাকবে। একটা লেখা থেকে আরেকটার দূরত্ব কতটুকু হবে, এটির রঙ কি হবে বেকগ্রাউন্ড কি হবে, এমনকি সর্বশেষ CSS3 দিয়ে কন্টেন্টে এনিমেশন ও যুক্ত করা যায়।
➥জাভাস্ক্রিপ্ট/জেকুয়েরি (javascript/jQuery): এই দুটোকে মূলত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের কিছুটা কাছাকাছি ধরা যায়। মূলত দু,টি জিনিসের কাজ একি তবে জেকুয়েরি হচ্ছে জাভাস্ক্রিপ্টেরই একটা রূপ যা সাইটে জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারকে অনেকটাই সহজ করে। আর এগুলোর কাজ হচ্ছে সাইটটা ইন্টারেক্টিভ করা। অর্থাৎ ভিজিটর একটা বাটনে ক্লিক করলে মেনু ওপেন হবে। অথবা একটা ফর্ম সাবমিট করলে কনফার্মেশন মেসেজ দেখাবে ইত্যাদি।
মূলত কাজ শুরু করতে এই কয়েকটি ল্যাঙ্গুয়েজে দক্ষতা এবং বাস্তব কাজে ব্যবহার করার যোগ্যতা অর্জন করলেই হবে। তবে এই ধরনের কাজে অভিজ্ঞতা একটি চলমান প্রক্রিয়া। উত্তরোত্তর নতুন অনেক কিছু শিখে নিজেকে আরও প্রফেশনাল আরও যোগ্য ওয়েব ডিজাইনার করে তুলতে হবে।
✿ওয়েব ডেভেলপমেন্টঃ
একটি ওয়েবসাইটে কখন কখন বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে। যেমন রেজিষ্টেশন করা, ওর্ডার করা, নতুন তথ্য আপডেট করা। এই ধরনের কাজ গুল করার জন্য বিভিন্ন সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আপনি যদি নিজেকে একজন ওয়েব ডেভেলপার হিসাবে তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট ধাপে বিভিন্ন ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে।
ওয়েব ডেভেলপ হচ্ছে ওয়েব সাইট এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন। এখানে আপনাকে কোডিং এর মাধ্যমে নানা ধরণের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে হবে । আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপার হতে চান তাহলে ধৈর্য, পরিশ্রম ও মনোযোগের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য । ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে অনেক সময় প্রয়োজন । ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে আপনাকে (X)HTML, CSS, jQuery, JavaScript, PHP, MySQL, Java, ইত্যাদি CMS সম্পর্কে ভালো জানতে হবে । এছাড়া Server related যেমনঃ ASP, .NET, AJAX, ইত্যাদি জানতে হবে
যদিও ওনেক বেশি কিছু মনে হচ্ছে কিন্তু আপনি যদি মনযোগ দিয়ে ২ মাস এ সব বিষয় নিয়ে কাজ করেন তাহলে খুব সহজেই এ ব্যবপার গুলো কাভার করতে পারবেন। একজন ভালোমানের ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই লজিকাল ও আন্যালাইসিস করার ক্ষমতা থাকতে হবে। এছাড়াও ধাপে ধাপে কাজ করার বিষয়টা বুঝতে হবে। বিভিন্ন ফ্রিল্যন্সিও সাইটে এর উপর প্রচুর কাজ থাকে। এছাড়াও আপনি আপনার ওয়েবসাইট সেল করার জন্য বিভিন্ন সাইটে/মার্কেট প্লেসে রাখতে পারেন।
এখানে খেয়াল করবেন, আমরা কিন্তু বার বার ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এই দুইটা পার্ট এর কথা বলছি, আসলে এ দুটো কি? চলুন জেনে নেই …
✿ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে পার্থক্যঃ
ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে একটা পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট তৈরির দুটো ধাপ। ডিজাইন হচ্ছে প্রথম ধাপ এবং ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে শেষ ধাপ। ওয়েব ডিজাইন অংশে একটি ওয়েবসাইটের ফ্রন্ট-এন্ড অর্থাৎ ব্যবহারকারীরা যে অংশ দেখতে পায় সেটা করা হয়ে থাকে আর ডেভেলপমেন্ট অংশে ব্যাক-এন্ড অর্থাৎ একটি ওয়েবসাইটের ভেতরের ফাংশনাল পার্ট গুলো ডেভেলপ করা হয়ে থাকে। বিষয়টা ক্লিয়ার হবে যদি আমরা ফেসবুকের কথাই চিন্তা করি- ফেসবুকে আমরা যে বিভিন্ন কালার, লেখা, ছবি ইত্যাদি দেখি, এই প্রদর্শনের কাজ গুলো হয় ডিজাইন পার্ট এর মাধ্যমে, আর এই যে আমরা সেখানে রেজিস্ট্রেশন করতে পারি, পোস্ট করতে পারি, কমেন্ট করতে পারি এই জাতীয় ফাংশনাল কাজ গুলো আটোমেটিক করা হয় ডেভেলপমেন্ট পার্ট থেকে।
আশা করি এখন ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পেরেছেন 🙂
✿ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এ ক্যারিয়ারঃ
ওয়েব ডিজাইন দিয়ে অনলাইন ক্যারিয়ার শুরু করার অন্যতম প্রধান কারন হচ্ছে, এর ক্রমবর্ধমান কর্মক্ষেত্র । এটি শিখতে অন্যান্য অনেক কাজের তুলনায় সহজ এবং যেহেতু এর প্রচুর চাহিদা হয়েছে তাই শেখার পরে কাজ করার অফুরন্ত সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও ওয়েব ডিজাইন শেখার আরেকটি প্রধান কারন হচ্ছে, এটি এখন শিখলে এখনই কাজ করা সম্ভব , তাই অন্যান্য কাজের মত কাজ করতে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয় না।
নিচে ডেইলি মেইল এর দেয়া একটা তথ্য দেখুনঃ
এই পৃথিবীতে প্রতি ১ মিনিটে প্রায় ৫৭১ টি নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে। তার মানে, ঘণ্টায় ৩৪২৬০। এবার ভাবুন মাসে কতগুলো! বর্তমানে প্রায় বিলিয়ের উপরে অ্যাক্টিভ ওয়েবসাইট রয়েছে পৃথিবীতে। প্রায় ২৯৪ মিলিয়ন ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল ২০১৫ এর শুরুর দিকে!
একবার ভেবে দেখেছেন কি, এই ওয়েবসাইট গুলো কারা তৈরি করে? এগুলো কিন্তু কোন মেশিন বা রোবোট তৈরি করে না, এগুলো তৈরি করেন আপনার আমার মত সাধারন মানুষ যারা ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট করতে জানেন।
সবচাইতে মজার বিষয় হচ্ছে প্রতিদিন যে হারে নতুন ওয়েবসাইট তৈরির প্রয়োজন পড়ছে, নতুন ওয়েব ডিজাইনার বা ডেভেলপার কিন্তু সে হারে তৈরি হচ্ছে না। প্রতিনিয়ত মার্কেটে ওয়েব ডেভেলপারের ঘাটতি বেড়েই চলেছে।
ওয়েব এমন একটি জায়গা যার শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই, তাই সম্ভাবনাও অনেক বেশি!
তাছাড়া প্রথম আলোতে ইল্যান্স কর্তৃপক্ষের
দেয়া এক বিবৃতি মতে, বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা ওয়েব প্রোগ্রামিং ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বিভাগে তাদের দক্ষতা
দেখিয়ে কাজও পাচ্ছেন বেশ ভাল। আশা করি বুঝতেই পারছেন, ক্যারিয়ারের ভবিষ্যত কেমন হতে পারে!
তাই আপনি যদি ভালমত ওয়েব ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট শিখতে পারেন তাহলে আশা করা যায় ক্যারিয়ারে কোন সমস্যা হবে না । 🙂
✿কোথায় শিখবেনঃ
সব কিছুই তো বললাম কিন্তু কোথায় কিভাবে শিখবেন তা তো বললাম না 😀
এখন অনলাইনে এত রিসোর্স যে খুব সহজে একা একাই আপনি শিখতে পারবেন। W3Schoolsযেখানে সব টিউটোরিয়াল রিসোর্স পাবেন। এছাড়া আপনি ইউটিউবে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন বাংলা ভাষায় অনেক অনেক টিউটোরিয়াল । অথবা বিভিন্ন প্রকার ট্রেনিং সেন্টার থেকেও শিখতে পারেন। একটা ব্যাপারে লক্ষ্য রাখবেন ।আমাদের দেশে এখন পযর্ন্ত ভাল মানের ট্রেনিং সেন্টার আছে হাতে গোনা কয়েকটি।
অনেক কথা বলেছি , আর বেশী কিছু বলব না ; পোষ্টটা পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ । কেমন লাগলো তা কিন্তু জানাতে ভুলবেন না !

আপনি জানেন কি ?

আপনি জানেন কি ?

আপনি জানেন কি ?






►► কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে ২৮,০০০ গুণ বেশি ।

►► প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালই সবচেয়ে বেশি ঘুমায় (দৈনিক ১৮ ঘণ্টা)।
►► একমাত্র স্ত্রী মশাই মানুষের রক্ত খায়।
►► মাছি মিনিটে ৮ কিলোমিটার উড়তে পারে।
►► পুরুষ ব্যাঙই বর্ষাকালে ডাকে, আর তা শুনে কাছে আসে স্ত্রী ব্যাঙ।
►► হামিং বার্ড পাখি পেছনের দিকে উড়তে পারে।
►► গিরগিটি একই সময়ে তার চোখ দুটি দুই দিকেই নাড়তে পারে।
►► টিকটিকি একসঙ্গে ৩০টি ডিম পাড়ে।
►► মাছ চোখ খোলা রেখে ঘুমায়।
►► একমাত্র পিঁপড়েই কোনোদিন ঘুমায় না
►► সিডকা পোকা একটানা ১৭ বছর মাটির নিচে ঘুমায়। তারপর মাটি থেকে বেরিয়ে এসে চিৎকার করতে করতে ৩ দিনের মাথায়
মারা যায়।
►► সিংহের গর্জন ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।
►► অনেকের ধারণা হাঙ্গর মানুষকে হাতের কাছে পেলে মেরে ফেলে। কিন্তু মানুষের হাতেই বেশি হাঙ্গর মারা পড়েছে।
►► কাচ আসলে বালু থেকে তৈরি।
►► আপনি প্রতিদিন কথা বলতে গড়ে ৪৮০০টি শব্দ ব্যবহার করেন। বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
►► আপনি ৮ বছর ৭ মাস ৬ দিন একটানা চিৎকার করলে যে পরিমাণ শক্তি খরচ হবে তা দিয়ে এক কাপ কফি অনায়েসে বানানো
যাবে।
►► একটি রক্তকণিকা আমাদের পুরো দেহ ঘুরে আসতে সময় নেয় ২২ সেকেন্ড।
►► আপনার যদি একটা তারকা গুনতে ১ সেকেন্ড সময় লাগে তাহলে একটি গ্যালাক্সির সব তারকা গুনতে সময় লাগবে প্রায় ৩ হাজার বছর।
►► অনেকের ধারণা শামুকের দাঁত নেই। অথচ শামুকের ২৫ হাজার দাঁত আছে।
►► চোখ খুলে হাঁচি দেওয়া সম্ভব না।
►► পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই পোকামাকড়।
►► একটি তেলাপোকা তার মাথা ছাড়া ৯ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এরপর তারা সাধারণত খাদ্যাভাবে মারা যায়।
►► কিছু ঝুমঝুমি সাপ আছে যেগুলো ডিম পাড়ার বদলে সরাসরি বাচ্চা সাপের জন্ম দেয়।
►► সামান্য কিছু ব্যাক্টেরিয়া এবং ছত্রাক ছাড়া মৃত সাগরে কোনো মাছ বা উদ্ভিদ বাঁচতে পারে না।
►► স্যার আইজাক নিউটনের সময় অনেকে বিশ্বাস করত যে, প্রিজম নতুন রঙের আলো সৃষ্টি করে।
You, বাংলাদেশ হ্যাল্পলাইন, Arifa Akter and 4 others
2 Comments
Love
Love
Comment
Share