সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১

আপনি জানেন কি, জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে বাংলাদেশ !

আপনি জানেন কি, জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে বাংলাদেশ !

জাহাজ ভাঙা শিল্পে শীর্ষে বাংলাদেশ
,অর্ধেকের বেশি জাহাজ রিসাইকল করে বাংলাদেশ !


জাহাজ রিসাইকলে (পুনর্ব্যবহার উপযোগী করা) বিশ্বে শীর্ষে বাংলাদেশ। ২০১৯ সালে বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জাহাজ রিসাইকল হয় এ দেশে। এ বাজারে বাংলাদেশের পরে রয়েছে ভারত ও তুরস্ক। এ তিন দেশ মিলে ২০১৯ সালে বিশ্বের ৯০.৩ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আংকটাড প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
‘রিভিউ অব ম্যারিটাইম ট্রান্সপোর্ট ২০২০’ শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে এসব তথ্য নেওয়া হয় ক্লার্কসনস রিসার্চ থেকে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৯ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৪.৭ শতাংশ জাহাজ রিসাইকল করে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারত রিসাইকল করে ২৬.৬ শতাংশ, তৃতীয় স্থানে থাকা তুরস্ক রিসাইকল করে ৯ শতাংশ, চতুর্থ স্থানে চীন রিসাইকল করে ৩.১ শতাংশ এবং পঞ্চম স্থানে থাকা পাকিস্তান রিসাইকল করে ২.২ শতাংশ। বাকি বিশ্ব রিসাইকল করে মাত্র ৪.৪ শতাংশ।
একটি জাহাজ ভেঙে টুকরা টুকরা করে সব সরঞ্জাম পুনর্ব্যবহার উপযোগী করাই হচ্ছে রিসাইকল, যা বাংলাদেশে জাহাজ ভাঙা শিল্প হিসেবে পরিচিত। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০১৭ সালের চেয়ে ২০১৮ সালে বাংলাদেশে জাহাজ রিসাইকল বা ভেঙে পুনর্ব্যবহার উপযোগী করার পরিমাণ বেড়েছে ২৯.১ শতাংশ কিন্তু ২০১৯ সালে এসে তা আগের বছরের চেয়ে আবার কমে যায় ২২.৭ শতাংশ।
ক্লার্কসনস রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি জাহাজ রিসাইকল হয় বাল্ক ক্যারিয়ার। এরপর রয়েছে কনটেইনার শিপ ও অয়েল ট্যাংকার।
জাহাজ ভাঙা শিল্প বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সম্ভাবনা। যদিও করোনা মহামারি শুরু হলে বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে এ শিল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ছবিঃ ২০১৬ সালে খুলনা শিপইয়ার্ডে দেশের নির্মিত সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ। 

রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১

 কত বছরকে কি বলা হয় ?

কত বছরকে কি বলা হয় ?

 কত বছরকে কি বলা হয়👇👇


১.সাধারণত ২৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : রজত জয়ন্তী (Silver Jubilee)
২.৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সুবর্ণ জয়ন্তী / স্বর্ণ জয়ন্তী (Golden Jubilee)
৩. ৬০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : হীরক জয়ন্তী (Diamond Jubilee)
৪.৭৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : প্লাটিনাম জয়ন্তী (Platinum Jubilee)
৫. ১০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : শতবর্ষ (Centenary jubilee)
৬.১৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সার্ধশত (Sesquicentennial)
৭. ২০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : দ্বিশতবর্ষ
(Bicentenary/ bicentennial)
   গ্লাসটি কি অর্ধেক খালি, নাকি অর্ধেক পুরা?

গ্লাসটি কি অর্ধেক খালি, নাকি অর্ধেক পুরা?

গ্লাসটি কি অর্ধেক খালি, নাকি অর্ধেক পুরা?




আপনাদের অনেকের কাছে আমার এই প্রশ্নটি একটু হাস্যকর মনে হচ্ছে। আমি যদি আপনাকে জিজ্ঞাস করি গ্লাসে পানির অবস্থান সম্পর্কে বলতে , তাহলে আপনি দুই ধরনের উত্তর দিতে পারেন, আর তা হল হয় গ্লাস অর্ধেক খালি বলবেন , অথবা গ্লাস অর্ধেক পুরা বলবেন। কিন্তু আপনি কি জানেন এই একটি উত্তর দিয়ে আপনি কি পজিটিভ মাইন্ডেড , নাকি নেগেটিভ মাইন্ডেড তা বুঝা সম্ভব?
একটা উদাহরন দিয়ে বুঝাতে চাচ্ছি, ধরুন আপনি আমি সব বিষয়ে পারদর্শী নই, তাই না? আমরা একটা বিষয়ের ৬০ ভাগ, ৭০ ভাগ জেনে থাকি, অথবা ক্ষেত্র বিশেষে আরো কম বা বেশি জেনে থাকি। এখানে যে নেগেটিভ মাইন্ডের সে একটা বিষয়ে কিছু জানে এবং সেটা থেকে চাইলে আরো কিছু জানা সম্বব এই ভাবে মানতে নারাজ। নেগেটিভ মানুষের চোখ খালি অংশের দিকে থাকে, আমার এই নেই , ঐ নেই, তার জীবনে শুধু নেই আর নেই শুনতে পাবেন, সে সব সময় অপ্রাপ্তি নিয়ে পড়ে থাকে। কিন্তু যে পজেটিভ মাইন্ডেড সে ফোকাস করে সে কি জানে, এবং এটাকে কিভাবে কাজে লাগানো সম্ভব সে এই চেষ্টা করে।আপনাকে যে কোন বিষয়ের পজেটিভ দিকগুলোকে আগে মূল্যায়ন করতে, তাইনা। আমরা কিছু লোক সম্পর্কে তার নেগেটিভ দিক নিয়ে আলোচনা করি, কিন্তু তার যে পজেটিভ দিক আছে সেটা আমাদের মাথায় থাকে না। আর এই ভাবে আমাদের মধ্যে দুইটা ক্যাটাগরির মানুষ দেখতে পাওয়া যায়, নেগেটিভ ও পজেটিভ মাইন্ডেড।
বিঃদ্র( লিখায় কোন ভূল কথা থাকলে বলে দিবেন, কারন আমারো ভালোর সাথে খারাপ দিক আছে, আর আমিও ভূল করতে পারি , কারণ আমারো জ্ঞানের সীমাব্ধতা আছে, ধন্যবাদ