শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩

ফ্যানের সঙ্গে কীভাবে বরফ রাখলে ঠান্ডা হয় ঘর, জানুন আসল কায়দা!

ফ্যানের সঙ্গে কীভাবে বরফ রাখলে ঠান্ডা হয় ঘর, জানুন আসল কায়দা!

 ফ্যানের সঙ্গে কীভাবে বরফ রাখলে ঠান্ডা হয় ঘর, জানুন আসল কায়দা!


ঘরের ভেতর-বাহির সবখানেই গরম রাজত্ব চালাচ্ছে। ফ্যান ছেড়েও মুক্তি মিলছে না। উল্টো যেন দেওয়াল থেকে গরম হাওয়া বের হচ্ছে। অনেকেই মনে করেন, ফ্যানের কাছে বরফ রাখলেই ঘর ঠান্ডা হবে। এই ধারণা কি আদৌ ঠিক?

হ্যাঁ, বরফ দিয়ে ঘর ঠান্ডা করা যায়। তবে কাজটি করতে হবে বিশেষ কায়দা মেনে। একটি বিশেষ কায়দায় বরফ রাখলে ঘর অনেকটাই ঠান্ডা হবে। কী সেই পদ্ধতি? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

এই পদ্ধতির জন্য লাগবে দুটো বোতল। বোতলের গায়ে ছোট ছোট ফুটো করে নিন। ফুটোর সংখ্যা বেশি হলে ক্ষতি নেই। বোতলের মাঝখান থেকে নিচ পর্যন্ত ফুটো করুন।

এভাবে দুটো বোতল ফুটো করে তার নিচের দিকটা কেটে নিন অর্ধেক। কাটার পর যেন সেখান দিয়ে বরফ ঢোকানো যায়। এই অবস্থায় স্ট্যান্ড ফ্যানের পিছনে বাঁধতে হবে বোতলগুলো।

সরু তার পেঁচিয়ে ফ্যানের স্ট্যান্ডের দুপাশে উল্টো করে বেঁধে দিন দুটো বোতল। নীচের বড় কাটা অংশ দিয়ে বরফ ঢালুন। এবারে চালিয়ে দিন ফ্যান।

বোতলের ছিপি খোলা রাখতে পারেন‌। এতে বরফ গলে জল পড়বে‌। সেই জল ধরে রাখতে নিচের পাত্র রাখুন‌। এভাবে কিছুক্ষণ ফ্যান চললেই ঠান্ডা হবে ঘর।

এবার থেকে এই নিয়মে বরফ কাজে লাগান। দেখবেন অল্প সময়েই ঘরের তাপমাত্রা কমে এসেছে।

   ভিপিএন দিয়ে কি ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো যায়?

ভিপিএন দিয়ে কি ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো যায়?

 

ভিপিএন দিয়ে কি ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো যায়?


ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন, বর্তমানে এ সম্পর্কে জানে না এমন মানুষ কম। সরকারি বা প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে এর চল রয়েছে। তবে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে ভিপিএন ব্যবহার করে কি ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো যায়।

ভিপিএন ব্যবহারে অনলাইনে বাড়তি নিরাপত্তা পেলেও ইন্টারনেটের গতি অনেকটাই কম থাকে। কেননা এখানে ব্যবহারকারীকে অন্য চ্যানেলের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়। গতির তারতম্যের বিষয়টি বেশ কয়েকটি জিনিসের ওপর নির্ভরশীল। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, ভিপিএন কি সত্যিই ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে পারে, নাকি এটি ভুয়া। ভিপিএন কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা না থাকলে একটি সিকিউরিটি প্রটোকোল কীভাবে ইন্টারনেটের গতিতে প্রভাব ফেলবে সে বিষয়টি প্রশ্নের তৈরি করবে। এ বিষয়ে তথ্য দিয়েছে ক্লাউডওয়ার্ডস।

ভিপিএন ব্যবহারের সময় ইন্টারনেট ট্রাফিককে এনক্রিপশন বা সুরক্ষিত করার জন্য একটি রিমোট সার্ভারে পাঠানো হয়। এনক্রিপশনের কারণে ডিভাইসে ইন্টারনেট পৌঁছতে কিছুটা সময় বেশি লাগবে সেটাই স্বাভাবিক। এ কারণে ভিপিএন ব্যবহার করলে অধিকাংশ সময় নেটওয়ার্ক স্পিড সাধারণের চেয়ে কিছুটা কমে যায়। তবে সবসময় যে কম থাকে তা নয়। কিছু সময় ভিপিএন ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর তথ্যও পাওয়া গিয়েছে।


 ইনস্টাগ্রামে লাইক বাড়াতে রাতে যে কাজটি করবেন!

ইনস্টাগ্রামে লাইক বাড়াতে রাতে যে কাজটি করবেন!

 ইনস্টাগ্রামে লাইক বাড়াতে রাতে যে কাজটি করবেন!


সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম ইনস্টাগ্রাম। বিশ্বজুড়ে আছে এর ব্যবহারকারী। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক সাইট টিকটকের সঙ্গে পাল্লা দিতে ইনস্টাগ্রাম এনেছিল রিলস ভিডিও। যার মাধ্যমে ছোট ভিডিও তৈরি করে আয় করতে পারছেন ব্যবহারকারীরা।

গত কয়েক মাসে তুঙ্গে উঠেছে স্বল্প দৈর্ঘের ভিডিও রিলের চাহিদা। তবে অনেকেই অনেক ভালো কন্টেন্ট তৈরি করছেন ঠিকই তবে লাইক বা ভিউস পাচ্ছেন না। এজন্য আয় ও রিচ দুটোই কমে যাচ্ছে। এজন্য কয়েকটি কাজ করতে পারেন। যেগুলোর সাহায্যে খুব সহজেই আপনার রিলের লাইক ও ভিউ বাড়বে খুব দ্রুত। চলুন জেনে নেওয়া যাক উপায়গুলো-

>> যে কোনো বিষয়ের ৩০ সেকেন্ড দৈর্ঘের ভিডিও করে তা পোস্ট করতে পারেন। মনে রাখতে হবে ভিডিও অবশ্যই এইচডি (HD) কোয়ালিটি যুক্ত করে নিতে হবে। সেই সঙ্গে মনের মতো বা মানানইসই গান বা আবহ বেছে নিন।

>> সময় বুঝে আপনাকে রিল ভিডিও আপলোড করতে হবে। যে সময় ব্যবহারকারীরা বেশি সক্রিয় থাকেন সে সময় আপনার ভিডিও আপলোড করুন।

>> রিল পোস্ট করতে পারেন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত অথবা সকাল ৯টায়। অবাক করা বিষয় হলো রাত ২টায় করা পোস্টেও প্রচুর লাইকও পাওয়া যাবে।এছাড়া সন্ধ্যা ৭টা, দুপুর ১টা এবং রাত ৮টায় বেশিরভাগ পোস্ট দেখা যায়। এবং এগুলোতে লাইক ও বেশি পাওয়া যায়।

>> যে কোনো রিল ভিডিও পোস্ট করার সময় হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন। যে সব হ্যাশট্যাগ বেশিরভাগ মানুষ ব্যবহার করেন সেগুলো ব্যবহার করুন। কিংবা যে সব হ্যাশট্যাগ বর্তমানে ট্রেন্ডিংয়ে আছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এতে যখনই সেই হ্যাশট্যাগ অন্য কেউ ব্যবহার করবে তখন আপনার কন্টেন্ট তার সামনে চলে আসবে।

>> আপনার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল বা ভিডিওতে লাইক বাড়াতে হলে অবশ্যই প্রোফাইল পাবলিক করে রাখুন।

>> লাইক বাড়াতে ইনস্টাগ্রামের অটো লাইকার ফিচার ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি ‘অনলাইন টুল’। যা ব্যবহারকারীকে ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক করতে হবে।