ডিপ্লোমা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ডিপ্লোমা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

কখনো কখনো টিভি স্ক্রিনে কিছু নম্বর লেখা দেখা যায়, এই নম্বরের অর্থ কী? এই নম্বর কেন টিভিতে আসে ?

কখনো কখনো টিভি স্ক্রিনে কিছু নম্বর লেখা দেখা যায়, এই নম্বরের অর্থ কী? এই নম্বর কেন টিভিতে আসে ?
কখনো কখনো টিভি স্ক্রিনে কিছু নম্বর লেখা দেখা যায়, এই নম্বরের অর্থ কী?
এই নম্বর কেন টিভিতে আসে ?





যখন আমরা টিভি দেখি, তখন অনন্য এক নম্বর এলোমেলোভাবে স্ক্রিনে উপস্থিত হয় যা 000-8769-1545-99 আকারে থাকে। এই নম্বরটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে উপস্থিত হয় এবং আমাদের স্ক্রিনে অদৃশ্য হয়ে যায়। এই সংখ্যার কারণে, আমাদের বিভিন্ন প্রোগ্রাম বা লাইভ ম্যাচ দেখতে সমস্যা হয়। তবে আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে এই সংখ্যার অর্থ কী এবং কেন এটি আমাদের পর্দায় ঘন ঘন প্রদর্শিত হয়? এগুলি ছাড়াও যে কেউ এই নম্বরের মাধ্যমে আপনার বাড়িতে পৌঁছাতে পারবেন। যদি আপনি এই প্রশ্নের উত্তরগুলি অবহিত থাকেন তবে এই নিবন্ধটি পড়ার পরে আপনি জানতে পারবেন যে টিভি পর্দায় প্রদর্শিত অনন্য সংখ্যার অর্থ কী এবং এই নম্বরটির মাধ্যমে কেউ কীভাবে আপনার বাড়িতে পৌঁছতে পারে?

টিভি স্ক্রিনে এলোমেলোভাবে প্রদর্শিত যে অনন্য নম্বরটি, আমরা যখন টিভি দেখি তখন বিভিন্ন ব্যবহারকারীর পক্ষে আলাদা। আপনি এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চেক করতে পারেন। পরের বার আপনি যখন কোনও প্রোগ্রাম দেখছেন, তারপরে আপনার টিভির পর্দায় প্রদর্শিত অনন্য নম্বরটি নোট করুন, এখন আপনার বন্ধুটিকে তাত্ক্ষণিকভাবে তার টিভিতে একই প্রোগ্রামটি দেখতে বলুন এবং তার টিভি স্ক্রিনে প্রদর্শিত অনন্য নম্বরটি নোট করতে বলুন। আপনি দেখতে পাবেন যে টিভি পর্দায় প্রদর্শিত উভয় অনন্য নম্বর একে অপরের থেকে পৃথক। এর কারণ হ'ল পৃথক পৃথক সংখ্যাগুলি বিভিন্ন সেট টপ বক্সগুলির জন্য তৈরি করা হয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ স্ক্রিন রেকর্ড করে স্ট্রিম না করতে পারে।

ঘড়ি কে তৈরী করেন ? কে প্রথম ঘড়ি আবিষ্কার করেছিল ?

ঘড়ি কে তৈরী করেন ? কে প্রথম ঘড়ি আবিষ্কার করেছিল ?
ঘড়ি কে তৈরী করেন ? কে প্রথম ঘড়ি আবিষ্কার করেছিল ? 



ঘড়ি  আবিস্কার করেছিল তা ইতিহাসে পাতায় কোথাও লেখা নেই । তবে এর পিছনে আছে তিন হাজার বছরের ইতিহাস। ওই সময়ে মিশরীয়রা আবিস্কার করল জমি মাপজোক করার পদ্ধতি আর মাপজোক সন্মন্ধ্যে তাদের মধ্যে ধারনা জন্মে গেল সময়কেও তারা পরিমাপ করতে চাইল। আসল ‘সূর্য ঘড়ি’ বা ‘ছায়া ঘড়ি’। ‘সূর্যঘড়ি’ বানাতে তখন মানূষ একটা লাঠি পূতে রাখল খোলা জায়গায়। তারপর সেই লাঠিকে ঘিরে ছোট বড় নানা চক্র দিয়ে দেয়। চক্রর ওপর লিখে রাখে বিভিন্ন সংকেত যা দিয়ে নানা প্রহর বুজায়। লাঠির ওপর সূর্যের আলো পড়লে সেই আলো পড়তো মাটিতে সেখান থেকে সংকেত নির্দেশিত চক্রে আর সেখান থেকে সময় নির্ধারন হত। এমন একটি ঘড়ি আজো বার্লিন মিউজিয়ামে রক্ষিত।
দিনের বেলা না হয় সূর্যের আলো দেখে সময় পাওয়া গেল কিন্তু রাতের বেলা কিভাবে সময় পাওয়া যাবে ভাবিয়ে তুলল মানূষকে। চোখ গেল রাতের আকাশে। তারা রাতের আকাশে এমন এক নক্ষত্রের সন্ধান করতে লাগল যা সব সময় এক দিক থেকে অন্যদিকে যাবে। অবশেষে পাওয়া গেল। দেখতে খুব উজ্জল আর একটু লম্বা। এটা আকাশের উত্তর দিকে ওঠে আর ধীরে ধীরে দক্ষিন দিকে এগিয়ে যায়, শুধু তাই না তারা মেরু কে কেন্দ্র করে ঘড়ির কাটার মত ঘুরতে থাকে যা দিয়ে অনায়াসে সময় নির্ধারন করা যায়। এর নাম ‘ক্যাসিওপিয়া’। দেখতে অবিকল ইংরেজী W অক্ষরের মত। এই ‘তারাঘড়ি’ প্রথম আবিস্কার করে জার্মানরা। তারা ঘড়ির পর আসে ‘পানিঘড়ি’। খ্রীষ্ট পূর্ব ১৪০০ সাল নাগাদ মিশরীয়রা প্রথম পানি ঘড়ি আবিস্কার করেন । একটি ফানেলের মধ্যে পানি ভরা হল, সেই ফানেলের নীচে লাগানো হল এক সরু পাইপ। ফানেলের পানি এক সরু পাইপ বেয়ে যেয়ে পড়ত একটি জারে। সেই জারের মধ্যে একটা হাল্কা কর্ক রেখে দিত তারা। পাত্রের অপর প্রান্তে লাগিয়ে দেয়া হত দাত যুক্ত একটা সময় নির্দেশক কাটা। ফানেল থেকে ধীরে ধীরে পানি চলে আসত জারে, জারে যত পানি পড়ত কর্ক ততই ভেসে উঠত। সেই সঙ্গে সময় নির্দেশক কাটা ঘুরতে আরম্ভ করত। যা বলে দিত সময়। গ্রীকরা একে বলত ‘ক্লিপসেড্রা’। এরপর এল ‘বালুঘড়ি’। প্রায় বারোশ বছর আগে এর প্রচলন শুরু হয়। বালু ঘড়ি ছিল কিছুটা পানি ঘড়ির মত। তবে এ ঘড়ির জন্য প্রয়োজন হয় একটা ফানেল যার মাজখানটা চ্যাপ্টা। এবার ফানেলের ওপর দিয়ে কিছুটা বালি ফানেকের মধ্যে ঢেলে দিল, সেই বালি ফানেলের মাঝখানে যেয়ে বাধা পেল। অপেক্ষাকৃত সরু ও মিহি দানার বালি ফানেলের চ্যাপ্টা অংশ দিয়ে নিচে পড়া শুরু হল। ফানেলের নীচের অংশে আকা থাকত স্কেল। বালুর জমা হবার পরিমান নির্নয় করত নির্দিষ্ট সময়। রাতের বেলা মানূষ ঘড়ির বিকল্প হিসাবে মানূষ আবিস্কার করে ফেলল ‘মোমঘড়ি’। চীন দেশেই প্রথম আবিস্কার হয় ‘মোম ঘড়ি’। সূর্য ঘড়ির পদ্ধতিতে এই ঘড়ি তারা ব্যাবহার করত। অন্ধকার ঘরে তারা একটা মোমবাতি জ্বালাত। সেই আলোর কাছাকাছি তারা রেখে দিত কোন মানদন্ড। মোমের আলো গিয়ে পড়ত সেই মানদন্ডে। মানদন্ডের সামনের অংশ আলোকিত হত আর পিছনের অংশে পড়ত তার ছায়া। মোম যত ছোট হত ছায়া তত দীর্ঘ হত। এই ছায়া পরিমাপ করে মানূষ সময় পরিমাপ করত।

যন্ত্র ঘড়ি কে আবিস্কার করেন তা অজানা, তবে অনেকে মনে করেন আর্কিমিডিসের হাতে প্রথম যন্ত্র ঘড়ি জীবন পায়। যেটুক তথ্য এই মুহুর্তে আছে তাতে জানা যায় ‘গ্রেটটম’ নামে ১২৮৮ সালে একটি ঘড়ি তৈরী হয়েছিল লন্ডনে। ফ্রান্সের রাজা চার্লস ডির জন্য ১৩৬০ সালে একটি ঘড়ি তৈরী হয়েছিল যা আজো সচল। আমেরিকায় প্রথম ফিউজ স্পন্সর তৈরী করেন হাত ঘড়ি। বর্তমানে পারমানবিক ঘড়ি আছে যে ঘড়ি সেকেন্ডের দশ কোটি ভাগের এক ভাগ ও সময় হের ফের করেনা।
এ রকম দুটি ঘড়ি আছে ইউ এস এন বি এস ল্যাব্রেটরিতে।

404 Error কি , কেনো ?

404 Error কি ,  কেনো ?
ওয়েবপেজ খুঁজে না পাওয়া গেলে “404 Not Found” লেখা দেখা যায়? ‘404’ দিয়ে কী বোঝায়?

আপনি অবশ্যই জানেন, ইন্টারনেটের মধ্যে দুই প্রকারের কম্পিউটার থাকে —একটি ক্লায়েন্ট এবং আরেকটি সার্ভার। ক্লায়েন্ট কম্পিউটার হলো আপনার আমার পার্সোনাল কম্পিউটার, যে কম্পিউটার ব্যবহার করে আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করি, ফেসবুক ব্রাউজিং করি বা আপনি Trickbd থেকে আর্টিকেল পড়েন।
আর সার্ভার হলো ঐ কম্পিউটার গুলো, যেগুলো ক্লায়েন্ট কম্পিউটারে পেজ সরবরাহ করে, ফাইল সরবরাহ করে। ইনটারনেট নিয়ে লেখা বিস্তারিত আর্টিকেলে আমি সম্পূর্ণ বিষয়টি চমৎকার ভাবে বর্ণিত করেছি! যাই হোক, যদি আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, অবশ্যই এইচটিটিপি (HTTP) সম্পর্কে জানেন, কিংবা অন্তত এটি লেখা থাকতে দেখেছেন, কেনোনা প্রত্যেকটা ওয়েব অ্যাড্রেসের পূর্বে অবশ্যই এইচটিটিপি থাকতেই হয়। যখন আপনি কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করেন, ক্লায়েন্ট অ্যাপ্লিকেশন (ওয়েব ব্রাউজার) এইচটিটিপি নেটওয়ার্ক প্রোটোকল ব্যবহার করে সার্ভারের সাথে কানেকশন তৈরি করে।

[][][][][][]=[][][][][][][][][][]=[][][][][]

একই প্রোটোকল ব্যবহার করে সার্ভার থেকে ক্লায়েন্ট পর্যন্ত রেসপন্স ডাটা, কনটেন্ট যেমন- ওয়েব পেজ এবং কিছু প্রোটোকল ইনফরমেশন পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রত্যেকটি এইচটিটিপি রিকয়েস্টের রেসপন্সের সাথে একটি কোড নাম্বার পাঠিয়ে দেওয়া হয়, যেটা রেসপন্সের রেজাল্ট বর্ণনা করে।

এই রেজাল্ট কোড গুলো বিশেষ করে তিন ডিজিট নাম্বারে হয়ে থাকে এবং এদের বিভিন্ন ক্যাটেগরি রয়েছে। যদিও প্রত্যেকটি রেজাল্ট কোড ব্রাউজার আপনাকে প্রদর্শিত করে না, তবে আমি নিশ্চিত এর মধ্যে কিছু কোড আপনি অবশ্যই দেখে থাকবেন, যেমন- ৪০৪ এরর (এর মানে পেজটি খুঁজে পাওয়া যায়নি)!
১. কোড ১০০-১৯৯ ; ইনফরমেশন্যাল স্ট্যাটাস
২. কোড ২০০-২৯৯ ; সাকসেস স্ট্যাটাস
৩. কোড ৩০০-৩৯৯ ; রিডাইরেকশন স্ট্যাটাস
৪. কোড ৪০০-৪৯৯ ; ক্লায়েন্ট এরর
৫. কোড ৫০০-৫৯৯ ; সার্ভার এরর

তো আপনি দেখতেই পাচ্ছেন এরর কোডের রেঞ্জ কতো গুলো, কিন্তু এদের মধ্যে মাত্র কিছু কোডই সাধারণত দেখতে পাওয়া যায়। পেজ লোড করার সময় ক্লায়েন্টে একসাথে অনেক এরর কোড আসতে পারে, কিন্তু সেগুলো ইউজারের কাছে হাইড রাখা হয়, যাই হোক, আপনি যেহেতু 404 এরর নিয়ে প্রশ্ন করেছেন, তাই সেটা নিয়েই এবার কিছুটা বিস্তারিত আলোচনা করছি!

HTTP Error 404 “Not Found”
৪০৪ এরর কোডের অর্থ হচ্ছে, ক্লায়েন্ট থেকে আসা রিকোয়েস্টের ভিত্তিতে ওয়েব সার্ভার সেই রিকোয়েস্ট করা পেজটি, ফাইল, বা আলাদা কনটেন্ট খুঁজে পায় নি। তবে ৪০০ এরর মানে কিন্তু ক্লায়েন্ট এবং সার্ভারের মধ্যে নেটওয়ার্ক কানেকশন ঠিক ছিল, কানেকশন সফল হয়েছে, ব্যাট পেজটি সার্ভারে নেই!
এই এরর তখন দেখা যায়, যখন আপনি ব্রাউজারে ভুল ইউআরএল প্রবেশ করান, অথবা সাইট অ্যাডমিন সার্ভার থেকে পেজটি ডিলিট করে দেয়, কিংবা পেজটি আলাদা কোন ইউআরএল এ ট্র্যান্সফার করে নিয়ে যায়, কিন্তু রিডাইরেকশন ব্যবহার করেনা। ইউজারকে এই প্রবলেম ফিক্স করার জন্য অবশ্যই ইউআরএল পরিবর্তন করতে হবে।

এছাড়াও কিছু কমন এরর কোড হচ্ছে, ৪০০, ৪০১, ৪০৩; এখানে ৪০০ হচ্ছে ব্যাড রিকোয়েস্ট। ক্লায়েন্ট থেকে প্রোটোকল ডাটাতে এরর থাকলে সার্ভার এই কোড সেন্ড করে। অনেক সময় আপনার ইন্টারনেট সমস্যার জন্য সার্ভারের কাছে ব্রাউজার থেকে ঠিকঠাক মতো রিকোয়েস্ট সেন্ড হতে পারে না, কিংবা ডাটা করাপ্টেড হয়ে যায়, তখন ৪০০ রেসপন্স কোড সেন্ড করা হয়।

আবার রিকোয়েস্টে ব্যাড সাইনট্যাক্স কোড থাকলেও ৪০০ এরর আসতে পারে। ৪০১ হচ্ছে আনঅথরাইজড এরর কোড; এখানে ব্রাউজার সার্ভারের কাছে এমন কোন রিসোর্সের রিকোয়েস্ট করে, যেটা সার্ভারে হয়তো রয়েছে, কিন্তু সেটা অ্যাক্সেস করার জন্য পারমিশন নেই। অবশ্যই প্রথমে ক্লায়েন্ট থেকে সার্ভারে লগইন করতে হবে বা ভ্যালিড ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড প্রবেশ করাতে হবে, তবেই রিসোর্সটি অ্যাক্সেস করা সম্ভব হবে।
যদি ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড ভুল হয়, এবং সেই ভুল ক্রেডিনশিয়াল নিয়েই ক্লায়েন্ট সার্ভারের কাছে রিসোর্স রিকোয়েস্ট করে, সেক্ষেত্রে ৪০৩ ফরবিডেন এরর কোড সেন্ড করা হয়। অথবা কোনভাবেই রিসোর্টটি অ্যাক্সেস করার পারমিশন নেই ক্লায়েন্টের, সেক্ষেত্রেও ৪০৩ এরর কোড সেন্ড করা হয়।


ডার্কনেট কি ?

ডার্কনেট কি ?
ডার্কনেট কি ? 

Dark নেটগুলি এমন নেটওয়ার্ক উল্লেখ করে যা সার্চ ইঞ্জিনগুলি যেমন গুগল, ইয়াহু বা বিং দ্বারা সূচিবদ্ধ করা হয় না। এই নেটওয়ার্কগুলি কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর বা ব্যক্তির কাছে উপলব্ধ, সাধারণ ইন্টারনেট ব্যবহার কারীর জন্য নয় এবং শুধুমাত্র অনুমোদন, নির্দিষ্ট সফ্টওয়্যার এবং কনফিগারেশনগুলির মাধ্যমে অ্যাক্সেসযোগ্য। এতে একাডেমিক ডাটাবেস এবং কর্পোরেট সাইটগুলির পাশাপাশি ব্ল্যাক মার্কেট, ফেটিশ সম্প্রদায় এবং হ্যাকিং এবং পাইরেসি হিসাবে শ্যাডিয়ার বিষয়গুলি সহ নিরপেক্ষ জায়গাগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
অন্ধকারাচ্ছন্ন ইন্টারনেটে একটি ওভারলে নেটওয়ার্ক যা শুধুমাত্র বিশেষ সফটওয়্যার, কনফিগারেশন এবং বিশেষ অনুমোদনগুলি দ্বারা অ্যাক্সেস করা যেতে পারে এবং এটি ইন্টারনেট দ্বারা ইচ্ছাকৃতভাবে অ্যাক্সেসযোগ্য হওয়ার জন্য প্রায়ই অ-প্রমিত যোগাযোগ প্রোটোকলের ব্যবহার করে।

শব্দটিকে মূলত 1970 এর দশকে কম্পিউটার নেটওয়ার্কগুলির উল্লেখ করা হয়েছিল যা নিরাপত্তামূলক কারণে ARPANET থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। এই অন্ধকূপগুলি ARPANET থেকে যোগাযোগ পেতে সক্ষম হয়েছিল তবে নেটওয়ার্ক তালিকাগুলিতে অ্যাক্সেসযোগ্য এবং অদৃশ্য ছিল এবং পিং এবং অন্যান্য নিয়মিত অনুসন্ধান উপেক্ষা করে।

এই শব্দটি 2002 সালে “দ্য ডার্কনেট অ্যান্ড দ্য ফিউচার অফ কনটেন্ট ডিস্ট্রিবিউশন” পত্রিকার প্রকাশনার পরে জনপ্রিয় স্বীকৃতি লাভ করে। এই পত্রিকায়, চারটি মাইক্রোসফ্ট কর্মচারী (বিডল, ইংল্যান্ড, পিয়ানোডো এবং উইলম্যান) যুক্তি দেন যে অন্ধকারের উপস্থিতিটি প্রাথমিক বাধা অনিবার্য কপিরাইট লঙ্ঘনের প্রত্যাশার কারণে কার্যক্ষম ডিআরএম প্রযুক্তির উন্নয়ন।
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে, অন্ধকারের অর্থ অন্ধকার ওয়েবের সমার্থক হয়ে ওঠে, ইন্টারনেটের যে অংশটি সাধারণত রান-অফ-দ্য-মিল ওয়েব ব্রাউজারগুলির সাথে পরিদর্শন করা যায় না; এটি বিশেষ ব্রাউজারের মত TOR , ফ্রীনেট বা আই 2 পি প্রয়োজন। এখানে সাইটগুলি সার্চ ইঞ্জিন দ্বারা সূচিবদ্ধ করা হয় না কারণ তারা কেবল তাদের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য নয়। উদাহরণস্বরূপ, একাডেমিক ডাটাবেস শুধুমাত্র অনুষদ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য উপলব্ধ, এবং কর্পোরেট নেটওয়ার্ক শুধুমাত্র কর্মচারীদের জন্য উপলব্ধ। পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক এবং স্ব-হোস্টেড ওয়েবসাইটগুলিও অন্ধকারের অংশ। অন্ধকারে ব্যবহারকারীদের ট্র্যাক করা কঠিন এবং তাই এটি বিনামূল্যে বক্তৃতা এবং অভিব্যক্তি, বিশেষ করে এমন দেশে যেখানে ইন্টারনেট ব্যাপকভাবে পলিসিড এবং ব্লক করা যায় সেগুলির জন্য একটি আশ্রয়স্থল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই অন্ধকূপ ব্যবহারকারীরা সত্যিই বেনামী, এবং এটি এই গোপনতা যে এটি অপরাধমূলক উপাদান আকৃষ্ট। এখানে তারা তাদের ব্যবসা পরিচালনা এবং প্রতিক্রিয়া ভয় ছাড়া নিজেদের প্রকাশ করতে বিনামূল্যে। এটা ড্রাগ ও বন্দুক বিক্রি অপরাধীদের জন্য একটি আশ্রয়স্থল !!!

Source:- Wikipedia, Google, Online News Portal

অনলাইন মিটিংয়ে জুম অ্যাপ ব্যবহার করবেন যেভাবে..!

অনলাইন মিটিংয়ে জুম অ্যাপ ব্যবহার করবেন যেভাবে..!

রোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) কারণে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান ‘হোম অফিস বা ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ চালু করেছে। এ কারণে বাসা থেকেই করতে হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ। এমনকি মিটিংও সারতে হচ্ছে অনলাইনে। এক্ষেত্রে গত কয়েকদিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে জুম নামের অ্যাপটি। ভারতীয় প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম গেজেটসনাউ এক প্রতিবেদনে জানায়, উইন্ডোজ, আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের জন্য সমান কার্যকর জুম অ্যাপ। এর সাহায্যে মিটিং করা যাবে কোনও বাড়তি ঝামেলা ছাড়াই।
জুম অ্যাপে মিটিং করার জন্য শুরুতেই আপনাকে ‘জুম ক্লাউড মিটিংস’ নামের অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপ ডাউনলোডের সময় কিছুটা সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, জুম নামের অনেক অ্যাপ রয়েছে। এগুলো দিয়ে অনেক ধরনের কাজ করা যায়। আপনি মিটিংয়ের জন্য যে অ্যাপটি চাচ্ছেন সেটিই ডাউনলোড করুন।
জুম অ্যাপ ডাউনলোডের পর ইনস্টল প্রক্রিয়া শেষ হলে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। গুগল কিংবা ফেসবুক অ্যাকাউন্টের সাহায্যেও জুম অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
জুম অ্যাপে অ্যাকাউন্ট খোলার পর নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন
প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাইন ইন বাটনে চাপ দিন; লগইন হওয়ার পর চারটি অপশন পাওয়া যাবে, এগুলো হলো- নিউ মিটিং, জয়েন, শিডিউল এবং শেয়ার স্ক্রিন; নিউ মিটিং অপশন থেকে আপনি মিটিং শুরু করতে পারবেন, এই অপশন থেকে জুম আইডি, ইমেইল অ্যাড্রেস বা মিটিংয়ের নাম ব্যবহার করে যে কাউকে আমন্ত্রণ জানানো যাবে; জয়েন অপশনের মাধ্যমে অন্য কারও আমন্ত্রণে কোনও মিটিংয়ে যোগ দেওয়া যাবে, এক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে মিটিং আইডি ও পাসওয়ার্ড; মিটিংয়ের শিডিউলের জন্য শিডিউল অপশন ব্যবহার করতে হবে, অন্যদিকে প্রেজেন্টেশনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে শেয়ার স্ক্রিন অপশন; মিটিং শেষ হলে নিচের ডান কোণে থাকা ‘এন্ড মিটিং’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।

mahbubmahin.blogspot.com এ প্রকাশিত।  

ক্লাউড কম্পিউটিং কি ?

ক্লাউড কম্পিউটিং কি  ?
ক্লাউড কম্পিউটিং কি?

ধরুন আপনার এখন ডাটা ভিজুয়ালাইজেশনের জন্য ম্যাটল্যাব সফটওয়্যাটি দরকার কিন্তু আপনার পিসিতে তা নেই । তাই আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন একটি সার্ভিস প্রভাইডারের কাছে ফ্রি অথবা অর্থের বিনিময়ে কানেক্ট হবেন যা আপনাকে ম্যাটল্যাব সফটওয়্যাটির ইনভাইরনমেন্ট দেবে ব্যবহারের জন্য ।
অথবা, আপনার ১৬/ ৩২ কোর প্রসেসরের প্রসেসিং পাওয়ার দরকার হতে পারে কোন বড় ক্যালকুলেশনের জন্য কিংবা মেশিন লার্নিং এর বড় কোন মডেল রান করার জন্য , যা আপনার / আমার মত গরিবের পক্ষে দিবাস্বপ্নের মত । কিন্তু সেই জন্য কি আমরা মেশিন লার্নিং শিখতে পারবো না ? অবশ্যই পারবো । আর এই জন্য আমরা ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে (সাধারন পিসি থেকেই) কমমূল্য দিয়েই (হয়ত ঘন্টা হিসেবে) ঐ সার্ভিস পেতে পারি নেটওয়ার্কের মাধ্যেমে কানেক্টেড থেকে।
এটাই হলো ক্লাউড কম্পিউটিং। এটি একটি ভার্চুয়াল কম্পিউটার। অর্থাৎ কম্পিউটার এর যন্ত্রাংশ আপনি দেখতে পাবেন না কিন্তু যেকোনো স্থান থেকে এবং যেকোনো কম্পিউটিং ডিভাইজ থেকে একে রিমোট কন্ট্রোল এর মতো করে ব্যবহার করতে পারবেন। যেখানে আপনি ইচ্ছা মতো কনফিগারেশন করতে পারবেন এবং সকল উচ্চ মান এর কাজ করতে পারেন ইন্টারনেট সংযোগ এর মাধ্যমে। এখানে আপনি হাজার হাজার তথ্য সংরক্ষন করে রাখতে পারবেন। এমন সব কিছুই করতে পারবেন যা আপনার টেবিলে থাকা কম্পিউটার টি দিয়ে আপনি করেন। আপনার শুধু দরকার হবে একটি  ইন্টারনেট সংযোগ।
তাহলে এককথায় ক্লাউড কম্পিউটিং হলঃ কম্পিউটারের রিসোর্স গুলো মানে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর সার্ভিস গুলো নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে প্রদান করা
ইউজার এর উপর ভিত্তি করে ক্লাউড কম্পিউটিং মূলত ৪ ধরনের হয়ে থাকেঃ
1. Public cloud: এক ধরনের ক্লাউড সার্ভিস যা সাধারন জনগন ব্যবহার করতে পারবে।
2. Private cloud: যেটা শুধু কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জনগন ব্যবহার করতে পারবে।
3. Hybrid cloud: এটা পাবলিক এবং প্রাইভেট দুইটার সংমিশ্রণে তৈরি।
4. Community cloud: এটা একাধিক প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারবে।


সার্ভিসের উপর ভিত্তি করে ক্লাউড কম্পিউটিং কে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
1. IaaS (Infrastructure-as-a-Service): এতে অবকাঠামো বা Infrastructure ভাড়া দেয়া হয়। যেমন, কারো যদি একটা মেশিন লাগে তার কাজের জন্য তাহলে ভার্চুয়ালি সেই মেশিন ভাড়া দেয়া হয় কিংবা নেটওয়ার্কিং সেবা দেয়া হয়।
2. PaaS (Platform-as-a-Service): এতে প্লাটফর্ম ভাড়া দেয়া হয়। যেমনঃ অপারেটিং সিস্টেম, ডাটাবেজ কিংবা কোনো সার্ভার বা মনিটরিং সিস্টেম।
3. SaaS (Software-as-a-Service): এটা হচ্ছে ক্লাউডে চলা কোনো সফটওয়ার যেটা ইউজাররা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরাসরি ব্যবহার করতে পারেন তাদের মোবাইল ফোন কিংবা পিসির সাহায্যে। এদের এক কথায় ওয়েব সার্ভিস ও বলা যায়।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধাঃ
কম খরচঃ যেহেতু এতে আলাদা কোন সফটওয়্যার কেনার প্রয়োজন হয় না বা কোন হার্ডওয়্যার এর প্রয়োজন হয় না। তাই স্বাভাবিক ভাবে খরচ কম হবেই।
সহজে ব্যবহারঃ ক্লাউড কম্পিউটিং এর কাজ গুলো যেকোনো স্থানে বসেই মোবাইলের মাধ্যমে কন্ট্রোল করা যায় তাই এটা সহজে ব্যবহার যোগ্য।
সফটওয়্যার ব্যবহার: ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে অনেক উচ্চমান সম্পূর্ণ কাজ করা সম্ভব। এবং প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করা সম্ভব যা হয়তো আপনাকে আলাদা টাকা দিয়ে কিনতে হতে পারত।
অটো সফটওয়্যার আপডেটঃ ক্লাউড কম্পিউটিং এর সফটওয়্যার গুলো আপনার আপডেট করার প্রয়োজন নেই। এগুলো অটো আপডেট হয়ে থাকে। তাই আলাদা ভাবে এটা মেইনটেন্স এর খরচ লাগে না।
যতটুকু ব্যবহার ততটুকু খরচঃ ক্লাউড কম্পিউটিং এ আপনি যত টুকু ব্যবহার করবেন শুধু মাত্র ততটুকুর জন্য পয়সা আপনাকে দিতে হবে। যেটা কিনা ডেস্কটপ কম্পিউটিং এ সম্ভব না।
ডকুমেন্ট কন্ট্রোলঃ মনে করুন কোন একটা অফিসে যদি ক্লাউড কম্পিউটিং না ব্যবহার করে তবে সেই অফিসের ডকুমেন্ট সমূহ কন্ট্রোল করতে বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নেবার জন্য আলাদা লোকের প্রয়োজন হবে কিন্তু ক্লাউড কম্পিউটিং এ সেই ধরনের কোন সমস্যা নেই। অতিরিক্ত লোক ছারাই সকল ডকুমেন্ট কন্ট্রোল করা যায়।
ডাটা সংরক্ষন: একসাথে অনেক ডাটা সংরক্ষন করা সম্ভব। এবং সেই ডাটা কখনই হারিয়ে যাবে না বা নষ্ট হয়ে যাবে না। ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি গুলোর অনেক ডাটা সেন্টার থাকে। তাই আপনার ডাটা নিয়ে আপনাকে কনো চিন্তা করতে হবে না।
সিকিউরঃ আপনার চেয়ে আপনার ডাটার সিকিউরিটি বেশি আপনি গুম হয়ে যাইতে পারেন যেকোনো মুহূর্তে কিন্তু আপনার ডাটা গুম হওয়ার ভয় নেই। আপনার যদি অনেক বেশি ডাটা থাকে আপনি হয়ত আলাদা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করে ব্যাক আপ রাখলেন। কিন্তু সেই হার্ডডিস্ক যে ক্র্যাশ করবেনা সেই গ্যারান্টি নাই। আবার অন্য কোনোভাবেও আপনি ডাটা হারিয়ে ফেলতে পারেন। কিন্তু ক্লাউডে আপনার এই ভয় নেই। আপনার ডাটা রক্ষার গ্যারান্টি ক্লাউড আপনাকে দিবে। সুতরাং এই সুযোগে আপনি নিজের দিকে একটু বেশি খেয়াল রাখার সময় ও পাবেন।
ক্লাউড কম্পিউটিং এর অসুবিধা:
১। আপনার তথ্য যদি ক্লাউডে রাখেন, তাহলে সেই তথ্যের গোপনীয়তা ভঙ্গের সম্ভাবনা থাকে। আপনার মহামুল্যবান তথ্য আরেক জনের হাতে তুলে দিচ্ছেন সে যে আপনার তথ্য নিয়ে গবেষণা করবে না তার কি গারান্টি আছে ? তবে সব কম্পনির ক্ষেত্রে এটা সঠিক নয়।
২। তথ্য করাপ্টেড হয়ে যেয়ে পারে নিমিষে।
৩। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নাও থাকতে পারে ।
৪। তথ্য ফাঁস হবার সম্ভাবনা।
ক্লাউড কম্পিউটিং এর কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন এবং সার্ভিসঃ
Outright: হল একটি ফাইনান্স অ্যাপ্লিকেশন। এটা ছোট খাট বিজনেসের আকাউন্ট এর কাজে ব্যবহার করা হয়। বিজনেসের প্রফিট, লস, আয়, ব্যয় ইত্যাদির খরচ খুব সহজে করা যায়।
Google Apps; গুগল অ্যাপস অনেক সুবিধা দেয় যেমনঃ ডকুমেন্ট তরি করা, স্প্রেডশিড তৈরি, স্লাইড শো তৈরি, ক্যালেন্ডার মেইনটেন্স, পার্সোনাল ইমেইল ইত্যাদি তৈরি করার সুবিধা দেয়।
Evernote: প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন নোট সমূহ খুব সহজে কন্ট্রোল করা, ব্যবহার করা, যেকোনো স্থানে যেই নোট সমূহ ব্যবহার করাতে Evernote খুবই উপকারি।
Quickbooks; Quickbooks এক ধরনের একাউন্ট সার্ভিস। এর মাধ্যমে ক্যাশ নিয়ন্ত্রন করা, বাজেট তৈরি, বিজনেস রিপোর্ট তৈরি ইত্যাদির কাজে খুব ভাল সাপোর্ট দেয়।
Toggl; এটি একটি টাইম ট্র্যাকিং অ্যাপলিকেশন। মূলত প্রোজেক্ট কন্ট্রোল এবং টাইমিং এর জন্য এটা ব্যবহার করা হয়। প্রোজেক্ট তৈরিতে কত সময় লাগলো, কোন খাতে কতটুকু সময় সকল হিসাব এর মাধ্যমে জানা যায়।
Skype; Skype কম্পিউটার কে ফোনে রূপান্তর করে ফেলেছে। বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে কম্পিউটার এর মাধ্যমে কথা বলা, ভিডিও চ্যাট করা ইত্যাদির সুবিধা দিচ্ছে।
DropBox; অনেক দরকারি একটি সার্ভি স। ভার্চুয়াল হার্ডডিস্কও বলতে পারেন। মানে আপনি যেকোনো ধরনের ফাইল রাখতে পারবেন এবং সেটা যেকোনো পিসি থেকে কন্ট্রোল করতে পারবেন খুব সহজে। অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারবেন।

mahbubmahi.blogspot.com এ প্রকাশিত।