Smart Phone Tips লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Smart Phone Tips লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

স্মার্টফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ না করলে কি করবেন?

   স্মার্টফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ না করলে কি করবেন?

 

স্মার্টফোনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ না করলে কি করবেন?


মোবাইল ফোন এখন শুধু কথা বলা বা ছবি তোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। দৈনন্দিন জীবনকে আরো সহজ করতে স্মার্টফোনে অনেক বাড়তি ফাংশন দেওয়া হয়। আর এই কাজগুলোর জন্য প্রয়োজন হয় সেন্সরের। বর্তমানে বেশিরভাগ স্মার্টফোনেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর দেওয়া হয়ে থাকে। আর এই ফিচারের মাধ্যমে যেমন দ্রুত স্মার্টফোনের লক খোলা যায়, ঠিক তেমনি ফোনের নিরাপত্তাও বজায় রাখা যায়। তবে অনেক সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার ঠিক মতো কাজ করেনা। ফলে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়। আর এমন সময় ফোন আনলক করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এই পরিস্থিতির সাথে মোকাবিলা করারও বেশ কয়েকটি উপায় আছে। যেগুলি সম্পর্কে আজ আমরা এই প্রতিবেদনে আলোচনা করব।

ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর পরিষ্কার করুন: মোবাইল ফোন ধুলো জমে যাওয়ার ফলে অনেক সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর কাজ করা বন্ধ করে দেয়। তাই মাঝে মাঝেই পরিষ্কার কাপড় অথবা মাইক্রো ফাইবার কাপড় দিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর পরিষ্কার করা উচিত।

সঠিকভাবে আঙ্গুলের ছাপ সেট করুন: বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ডিভাইসে প্রথম বার ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেট করার সময় সম্পূর্ণ আঙুল ব্যবহার করে থাকেন। আর প্রতিবার লক খোলার সময় স্বভাবসুলভভাবে সঠিক ভাবে আঙুলের ছাপ দেন না, আর এতেই বাধে বিপত্তি। তাই স্মার্টফোন আনলক করার সময় সচেতন ভাবে আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা উচিত।

ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেট করার সময় একাধিক আঙ্গুলের ছাপ ব্যবহার করুন : কিছু কিছু স্মার্টফোন মডেল দুই বা ততোধিক আঙুলের ছাপ দিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক সেট করার অনুমতি দেয়। তাই ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক সেট করার সময় একটির বদলে দুটি বা তিনটি আঙুলের ছাপ ব্যবহার করুন।

সফটওয়্যার আপডেট : সর্বদা স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম এবং প্যাচগুলি আপডেট রাখা উচিত। কারণ অনেক সময় সফটওয়্যার আপডেট না করা থাকলেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ঠিকভাবে কাজ করে না।

স্মার্টফোনটি রিবুট করুন: যদি উপরের সবকটি পদ্ধতি অবলম্বন করার পরও ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার যদি কাজ না করে, তাহলে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি রিবুট করে দেখতে পারেন।


স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!

   স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!

 

স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!



সম্প্রতি হু হু করে বিক্রি বেড়েছে ডাম্বফোনের। কেন স্মার্টফোনের ছেড়ে এই ডিভাইস ব্যবহার শুরু করছেন নতুন প্রজন্ম? কোথায় এগিয়ে ডাম্বফোন?

বিজ্ঞানীরা বলছেন অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে মানুষ বোকা, অসামাজিক ও অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এই কথা বিশ্বাস না হলে এই দাবির পিছনে আসল বিজ্ঞান জানা জরুরি। ক্রমাগত নোটিফিকেশন, আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন আমাদের মনোযোগে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করে স্মার্টফোন।

ফলে দিনের শেষে ক্লান্তি নেমে আসে। একই ডিভাইস থেকে একদিনে যেমন সারাদিন বিনোদন চলছে, অন্যদিকে খবরের উৎস, GPS নেভিগেশন, পেমেন্ট সহ দিনের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হচ্ছে স্মার্টফোন। স্মার্টফোনে সারাদিন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম স্ক্রোল করতে থাকলেও শেষ পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি কেউই। এই কারণেই ক্রমাগত এক অ্যাপ থেকে অন্য অ্যাপে যেতে ঘুরতে থাকেন। বিজ্ঞানীদের মতে এই কারণে মানুষের মনঃসংযোগ কমেছে অনেকটাই।

আর এই কারণেই এখন অনেকেই দামি স্মার্টফোন ছেড়ে পুরনো ডাব্বাফোনে ফিরে যাচ্ছেন। এই ফোনগুলিকেই ডাম্বফোন বলছে নতুন প্রজন্ম। কিন্তু আপনি জানেন কি একাধিক বিভাগে আধুনিক স্মার্টফোনের থেকে এগিয়ে এই ফোনগুলি? কোন কোন বিষয়ে এখনও পুরনো ফিচার ফোন স্মার্টফোনকে পিছনে ফেলছে? দেখে নিন।

স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ৭০০০-১০০০০ টাকা খরচ হয়। যদিও এই দামে বেসিক স্মার্টফোন পাওয়া যায়। ভালো প্রসেসর ও ক্যামেরার স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ২০০০০ টাকা খরচ করতে হবেই। কিন্তু ডাম্বফোন কেনার খরচ খুবই কম। ২০০০-৫০০০ টাকার মধ্যেই কেনা যাবে বিভিন্ন মডেল। তাই অযথা অতিরিক্ত খরচ না করে এখন স্মার্টফোনের বদলে ডাম্বফোনকেই বেছে নিচ্ছেন অনেকে।

স্মার্টফোন কিনলে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য বেশি দামের প্ল্যান রিচার্জ করতে হয়। যদিও ফিচার ফোনে রিচার্জের খরচ অনেকটাই কম। এখন বেশীরভাগ ফিচার ফোনে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও খুব বেশি ডেটার প্রয়োজন হয় না। তাই রিচার্জের সময়ও সাশ্রয় হয়।

স্মার্টফোন হাত থেকে পড়ে গেলে বড়সড় ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে স্মার্টফোনের স্ক্রিন ভেঙে যাওয়ার অভিজ্ঞতা প্রায় সকলেরই রয়েছে। কিন্তু ফিচার ফোন স্মার্টফোনের থেকে অনেকটাই মজবুত হয়। তাই হাত থেকে পড়ে গেলে ভাঙার সম্ভাবনা থাকে না।

ফিচার ফোনে ব্যাক কভার যে কোনও সময় খুলে ফেলা সম্ভব। তাই চাইলে ব্যাটারি অথবা সিম কার্ড যে কোনও সময় বদল করা সম্ভব। যদিও এখন স্মার্টফোনগুলিতে আর সেই সুবিধা পাওয়া যায় না। সিম বদল করা গেলেও সিম ট্রে বের করতে প্রয়োজন হয় বিশেষ পিন। যা সঙ্গে না থাকলে চাইলেও স্মার্টফোনের সিম বদল করতে পারবেন না।

ক্রমাগত ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশনে বিরক্ত হলে আপনি ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করতে পারেন। এই ফোনগুলিতে লিমিটেড ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও নোটিফিকেশন আসে না। ফলে নিজের কাজে মন দিতে পারেন।

এখন স্মার্টফোন ব্যাটারি প্রতিদিন চার্জ করতে হয়। কিন্তু আগে এমন ছিল না। এক চার্জে দিনের পর দিন চলত কিপ্যাড ফোনগুলি। স্মার্টফোন ব্যবহার শুরুর পর থেকেই ব্যাগে চার্জার নিয়ে ঘোরেন অনেকেই। কিন্তু ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করলে ফের এক চার্জে গোটা সপ্তাহ চলবে আপনার ফোন।

ডাম্বফোন ব্যবহার করলে নোটিফিকেশন ও আপডেট আসবে না। সেই কারণে ধীরে ধীরে আপনার জীবনে মনঃসংযোগ বাড়বে। ফলে আপনি নিজের জীবন আরও ভালো ভাবে উপভোগ করতে পারবেন।

আইফোন ১৫ এক ঘণ্টায় পূর্ণ চার্জ হবে!

আইফোন ১৫ এক ঘণ্টায় পূর্ণ চার্জ হবে!

 

আইফোন ১৫ এক ঘণ্টায় পূর্ণ চার্জ হবে!



আইফোন ১৫ নিয়ে এরই মধ্যে অনেক গুঞ্জন বাজারে ছড়িয়েছে। মোটামুটি ফোনের পুরো স্পেসিফিকেশনই ফাঁস হয়ে গেছে! বড় পরিবর্তনগুলোর একটি হলো লাইটনিং কানেক্টরের পরিবর্তে এতে থাকবে ইউএসবি–সি। এবার নাইন–টু–ফাইভ ম্যাক বলছে, আইফোন ১৫ ফোনটি ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করবে। এটি ৩৫ ওয়াট চার্জিং সমর্থন করার মানে হলো এযাবৎকালের যে কোনো আইফোন মডেলের চেয়ে এটি দ্রুত চার্জ হবে।

সূত্রের বরাত দিয়ে ব্লগটি জানিয়েছে, আইফোন ১৫–এর কিছু মডেল ৩৫ ওয়াট চার্জিং সমর্থন করবে। যেখানে বর্তমানে আইফোন ১৪ প্রো সর্বোচ্চ ২৭ ওয়াট সমর্থন করে। আর আইফোন ১৪ সমর্থন করে ২০ ওয়াট। এই সক্ষমতায় আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স সম্পূর্ণ চার্জ হতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় নেয়।

গত বছর অ্যাপল একটি নতুন ৩৫ ওয়াট ডুয়াল ইউএসবি–সি চার্জার বাজারে এনেছে।  এটি আইফোনের বর্তমান সব মডেলেই ব্যবহার করা যায় এবং এটি বেশ দ্রুত গতিতে ব্যাটারি রিচার্জ করতে সক্ষম।

অ্যাপল ৩০ ওয়াটের ইউএসবি–সি চার্জারও বিক্রি করে। এটি মূলত ম্যাকবুক এয়ারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। তবে আইফোন এবং আইপ্যাডেও এটি কাজ করে।

এই চার্জার দিয়ে নতুন আইফোন কত দ্রুত পূর্ণ রিচার্জ করা যাবে সেটি বুঝতে স্যামসাংয়ের সর্বশেষ সংস্করণের ফ্ল্যাগশিপের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা ৪৫ ওয়াট পর্যন্ত ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করে। একেবারে ০ থেকে ১০০ শতাংশ চার্জ হতে স্যামসাংয়ের এই ফোনে সময় লাগে ১ ঘণ্টারও কম। সে হিসাবে নতুন আইফোনগুলো ৩৫ ওয়াটে রিচার্জ হতে এর চেয়ে কিছুটা বেশি সময় নেওয়ার কথা। এরপরও আইফোন ১৪–এর তুলনায় এটি বড় উন্নতিই বলা চলে।

এখনো একটি বিষয় স্পষ্ট নয় যে, ৩৫ ওয়াট চার্জিং সক্ষমতা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে নাকি আইফোন ১৫ লাইনআপের সব ফোনেই কাজ করবে।

নতুন আইফোনে আরও যা থাকছে

আইফোন ১৫ মডেলগুলোর প্রান্ত সামান্য বাঁকা (কার্ভ) হতে পারে। ক্যামেরার বাম্পটি বড় হবে এবং ডিসপ্লের বেজেল হবে বেশ ছোট। প্রো মডেলগুলোর জন্য অ্যাপল একটি নতুন অ্যাকশন বাটন আনার কথা বলছে। এটি হচ্ছে মিউট/রিং সুইচ। এতে থাকবে অ্যাপলের নিজস্ব ডিজাইনের এ১৭ বায়োনিক চিপ, নতুন টাইটেনিয়াম ফ্রেম। আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সে থাকবে পেরিস্কোপ লেন্সসহ আরও উন্নতমানের ক্যামেরা।

অ্যাপল আনছে বেজেলহীন আইফোন!

   অ্যাপল আনছে বেজেলহীন আইফোন!

 

অ্যাপল আনছে বেজেলহীন আইফোন!



আমাদের অনেকেই যখন নতুন আইফোন সিরিজ ১৫ দেখার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন আইফোন নিয়ে একেবারেই নতুন একটি তথ্য সামনে এসেছে। তবে সেটা নিশ্চিতভাবেই আইফোন ১৬ নিয়ে নয়। বরং ভবিষ্যৎ আইফোন দেখতে কেমন হবে, সেটাই বলা হয়েছে তাতে।

বলা হচ্ছে, আগামীর আইফোন হবে সম্পূর্ণ ‘বেজেল-লেস’ তথা খাঁজ বা কিনারাহীন। অর্থাৎ তাতে একেবারেই কোনো খাঁজ থাকবে না। সেটা হবে ফুল স্ক্রিন আইফোন। এছাড়া এতে আন্ডার ডিসপ্লে ফেস আইডিও থাকবে।

ফোন বা টিভির স্ক্রিনের চারপাশে যে ফাঁকা জায়গা থাকে তাকে বেজেল বলে। আইফোনের ওপরের দিকে এমন একটি ফাঁকা জায়গা রয়েছে। ২০১৭ সালে অ্যাপল আইফোন এক্স লঞ্চ হয়েছিল। এতে সুপার স্লিম সাইড বেজেল, সেলফি ক্যামেরা ও ফেস আইডি রাখার জন্য ডিসপ্লের ওপরে একটি অপেক্ষাকৃত পুরু নচ ছিল, যা অ্যাপলের ইতিহাসে প্রথম।

গত বছর অ্যাপল আইফোন ১৪ সিরিজ পর্যন্ত ডিজাইন কমবেশি একই রকম ছিল। বর্তমান আইফোন মডেলে কোম্পানি নচের ডিজাইন পরিবর্তন করেছে এবং সেই জায়গায় একটি নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে, যাকে কোম্পানি ‘ডায়নামিক আইল্যান্ড’ বলছে।

তবে মনে করা হচ্ছে, আইফোনে শিগগিরই বদল আসবে এবং আল্টিমেট এজ-টু-এজ ডিসপ্লে এক্সপেরিয়েন্সের জন্য নচ ও বেজেল ছাড়াই আইফোন বাজারে আসবে। চীনভিত্তিক আইস ইউনিভার্স জানিয়েছে, অ্যাপল এরই মধ্যে জিরো-বেজেল বা নচহীন আইফোন নিয়ে কাজ শুরু করেছে। আরও জানিয়েছে, বেজেল বা নচহীন ওএলইডি স্ক্রিন তৈরি করার জন্য অ্যাপল স্যামসাং ও এলজির সঙ্গে কাজ করছে। ইউপিসি প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি নতুন এই আইফোনগুলো দেখতে হবে এক টুকরো কাঁচের মতো।

এছাড়া আইস ইউনিভার্স আরও জানিয়েছে, অ্যাপলের নতুন আইফোনের বডি হবে পুরোটাই হবে কাঁচের। যা একটি নতুন ধরণের অতি-শক্তিশালী কাঁচ ব্যবহার করে তৈরি করা হবে। এর ফলে নতুন আইফোনগুলো একটি বন্ধ ক্রিস্টাল বক্সের মতো দেখাবে। যার মাধ্যমে এটি ‘ভবিষ্যতের মোবাইল ফোন’ হয়ে উঠবে।

চলতি বছর আইফোন সিরিজের নতুন আইফোন ১৫ বাজারে আসার কথা। আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই এটি লঞ্চ করার থাকলেও আরও এক বা দুই মাস পেছাতে পারে বলে জানিয়েছে কোম্পানি। অ্যাপলের সবচেয়ে বড় চমক আইফোন সিরিজ। যার জন্য প্রতীক্ষা করেন বিশ্বের কোটি কোটি ব্যবহারকারী। প্রত্যেক সিরিজেই নতুন কিছু চমক দেয় অ্যাপল। আইফোন ১৫-তেও তেমনটাই আশা করা হচ্ছে।

আইফোন ১৫ লঞ্চ না হলেও এরই মধ্যে এর কিছু ফিচার্স তথা বৈশিষ্ট্যের কথা ফাঁস হয়ে গেছে। যা নিয়ে টেক মহলে চলছে জোর আলোচনা। জানা যাচ্ছে, আইফোন ১৫ সিরিজের মতো এতেও থাকবে চারটি মডেল। মডেলগুলো হলো, আইফোন ১৫, আইফোন ১৫ প্লাস, আইফোন ১৫ প্রো ও আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স।

এর মধ্যে আইফোন ১৫ প্রো-তে আগের চেয়ে আরও পাতলা বেজেল থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর ফলে জল্পনা শুরু হয়েছে, আগামী দিনগুলোতে আইফোনের বেজেল আরও পাতলা বা একেবারেই বাদ দেয়ার ব্যাপারেই আগ্রাহী অ্যাপল। বিশ্লেষকরা বলছেন, অ্যাপল যদি শেষ পর্যন্ত আইফোন থেকে পাতলা বেজেল সরাতে পারে তবে এটি একটি অত্যাশ্চর্য ডিজাইন হয়ে উঠবে।

অ্যাপল তার ভবিষ্যৎ আইফোনের ব্যাপারে আরও যে বিষয়টা গুরুত্ব দিচ্ছে, সেটা হচ্ছে এর ফেস আইডি যা সম্পূর্ণভাবে এর ডিসপ্লের অধীনে থাকবে। ফেস আইডি নিয়ে আসার খবর অবশ্য নতুন নয়। বেশ আগে থেকেই এ নিয়ে জল্পনা চলছে।

১ বার চার্জ দিলেই চলবে কয়েক সপ্তাহ, নতুন ফিচার ফোন আনলো নকিয়া!

   ১ বার চার্জ দিলেই চলবে কয়েক সপ্তাহ, নতুন ফিচার ফোন আনলো নকিয়া!

 

১ বার চার্জ দিলেই চলবে কয়েক সপ্তাহ, নতুন ফিচার ফোন আনলো নকিয়া!



নকিয়া সম্পর্কিত একটি বড় খবর সামনে এসেছে যে কোম্পানি তাদের তিনটি নতুন ফিচার ফোন লঞ্চ করেছে। এই তিনটি ফিচার ফোনের নাম হল নকিয়া ১০৬ (২০২৩), নকিয়া ১০৫ (২০২৩) এবং নকিয়া ১১০ (২০২৩)। আজ পাঠকদের জন্য থাকছে এই তিনটি মোবাইল ফোনের ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন।

নকিয়া ১০৬ (২০২৩) মনোরঞ্জনের দিক থেকে একটি দুর্দান্ত মোবাইল ফোন। এই ফোনে FM রেডিও এবং MP3 প্লেয়ার উভয়ই রয়েছে। এই ফোনের FM ওয়্যারলেস ভাবেও চালানো যায়। এই ফোনটিতে একটি মাইক্রোএসডি কার্ড স্লটও রয়েছে যেখানে 8,000টি গান সেভ করা যায়। এই Nokia ফোনে বিখ্যাত স্নেক গেম সহ ফোনে অনেক প্রি-লোডেড গেম দেওয়া হয়েছে। এটি একটি Rugged ফিচার ফোন।

নকিয়া ১০৬ (২০২৩) সম্পর্কে কোম্পানি দাবি করেছে যে এই ফোনের ব্যাটারি একবার চার্জ করার পর 22 দিন স্ট্যান্ড-বাই টাইম দিতে পারে। এই ফোনে একটি মাইক্রো USB স্লট রয়েছে। এই নকিয়া বোতাম ফোনে ২০০০ কনট্যাক্ট এবং 500 SMS সেভ করা যেতে পারে।এই মোবাইল ফোনে টর্চ লাইটও পাওয়া যায়। এই ফোনের অন্যান্য স্পেসিফিকেশন এখনও প্রকাশ করা হয়নি।

নতুন নকিয়া ১০৫ ফোনে 1.8-ইঞ্চি QQVGA স্ক্রিন দেওয়া হয়েছে। এই মোবাইলটি S30+ অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করে। এই ফোনটিকে IP52 সার্টিফাইড করা হয়েছে যা ফোনটিকে ওয়াটার প্রুফ করে তুলেছে। এটির মোবাইলে ২০০০ কনট্যাক্ট রয়েছে এবং 500টি SMS সেভ করা যাবে।

নকিয়া ১০৫ (২০২৩) ফোনে ওয়্যারলেস FM রেডিও দেওয়া হয়েছে। এতে টর্চ লাইটও পাওয়া যায়। এই ফোনে 32GB পর্যন্ত মাইক্রোএসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে। পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য এই নকিয়া ফোনে একটি 1,000 mAh ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে, যা একবার সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে গেলে বেশ কয়েক দিন স্থায়ী হয়।

নকিয়া ১১০ (২০২৩) ফিচার ফোনটিও S30+ অপারেটিং সিস্টেম সহ মার্কেটে লঞ্চ করা হয়েছে। এই ফোনটিতে একটি 1.8-ইঞ্চি QQVGA ডিসপ্লে রয়েছে, যার নীচে T9 কীপ্যাড রয়েছে। এই বাটন মোবাইল ফোন ফটোগ্রাফির জন্য QVGA ক্যামেরা সাপোর্ট করে। এই নোকিয়া ফোনটিতে একটি 1,000 mAh ব্যাটারি রয়েছে যা দীর্ঘ ব্যাকআপ দেয়।

এই ফোনটি IP রেটযুক্ত যা এই ফোনটিকে আনলিমিটেড করে তোলে। মিউজিকের জন্য এই ফোনটিতে FM রেডিও সহ একটি MP3 প্লেয়ার রয়েছে। এই নকিয়া ফোনে স্নেক গেমও রয়েছে। এটি মোবাইল ফোনটি ওয়্যার রেকর্ডার সাপোর্ট করে। নকিয়া ১১০ (২০২৩) ফোনে একটি ডুয়াল সিম স্লট রয়েছে, যেখানে দুটি নম্বর একই সাথে ব্যবহার করা যায়।