বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

কম্পিউটারে ‘সি’ ড্রাইভের আগে এ, বি ড্রাইভ নেই কেন ?

কম্পিউটারে ‘সি’ ড্রাইভের আগে এ, বি ড্রাইভ নেই কেন ?

 

কম্পিউটারে ‘সি’ ড্রাইভের আগে এ, বি ড্রাইভ নেই কেন ?




কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে কখনোই ‘A’ কিংবা ‘B’ ড্রাইভ থাকে না। ড্রাইভগুলোর নাম ‘C’ থেকে শুরু হয়। কিন্তু কেন?

আপনি যদি কম্পিউটারের শুরুর দিককার ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এ প্রশ্নের উত্তর হয়তো আপনার জানার কথা। কিন্তু আপনি যদি বর্তমান প্রজন্মের ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই আপনার মনে এই প্রশ্ন উদয় হয় যে, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের আপনার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের ড্রাইভের নাম ‘C’ থেকে শুরু কেন?

অর্থাৎ কম্পিউটারের মূল ড্রাইভ সর্বদা ‘C’ থেকে শুরু হয় এবং এরপর অন্যান্য ড্রাইভগুলো ধারাবাহিকভাবে ‘D’, ‘E’, ‘F’ এরকম হয়ে থাকে। আর যদি কম্পিউটারে ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করেন, তাহলে সেটি ‘G’ এবং ‘H’ হয়ে থাকে। সুতরাং ‘A’ এবং ‘B’ ড্রাইভের কী হলো?

যা হোক, এবার উত্তরটি জেনে নিন। কম্পিউটার যখন প্রথম দিকে বাজারে আসে, তখন তাতে ইন্টারনাল স্টোরেজ ছিল না। কম্পিউটারে স্টোরেজ হিসেবে শুরুর দিকে ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ ব্যবহার করা হতো। ফ্লপি ডিস্ক কম্পিউটারে প্রাথমিক অবস্থায় ‘A’ ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ফ্লপি ডিস্ক দুই ধরনের মাপের ছিল  ৫ ১/৪ ইঞ্চি এবং ৩ ১/২ ইঞ্চি। ফলে কম্পিউটারে যখন উভয় ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করা হতো, তা ‘A’ এবং ‘B’ ড্রাইভ নামে ছিল।

এরপর ১৯৮০ সালের দিকে যখন কম্পিউটারের ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে হার্ডডিস্ক আসে, তখন সেটি ধারাবাহিকতা অনুসারে ‘C’ ড্রাইভ নামে ব্যবহৃত হতে থাকে। কারণ তখনো কম্পিউটারে এক্সটারনাল স্টোরেজ হিসেবে ‘A’ এবং ‘B’ ড্রাইভ ছিল। হার্ডডিস্কে সাধারণত কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা হয়। ধীরে ধীরে সময়ের পরিক্রমায় অতি অল্প স্টোরেজ ক্ষমতার ফ্লপি ডিস্কের ব্যবহার কম্পিউটার কমতে থাকে। এবং পরবর্তী সময়ে ফ্লপি ডিস্ক পুরোপুরি অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ায়, কম্পিউটার থেকে থেকে বিদায় নেয় ফ্লপি ডিস্ক এবং ‘A’ এবং ‘B’ নাম দুইটি। কিন্তু হার্ডডিস্ক আজও অক্ষুণ্ন থাকায় মূল ড্রাইভ হিসেবে হার্ডডিস্ক ‘C’ নামেই রয়েছে।

তবে আপনার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক ড্রাইভটি যে ‘C’ হিসেবেই আজীবনের জন্য নির্ধারিত তা কিন্তু নয়। আপনি চাইলে কম্পিউটারের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অপশন থেকে ড্রাইভের নাম ‘A’ করতে নিতে পারবেন।

শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

   স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!

স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!

 

স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল!



সম্প্রতি হু হু করে বিক্রি বেড়েছে ডাম্বফোনের। কেন স্মার্টফোনের ছেড়ে এই ডিভাইস ব্যবহার শুরু করছেন নতুন প্রজন্ম? কোথায় এগিয়ে ডাম্বফোন?

বিজ্ঞানীরা বলছেন অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে মানুষ বোকা, অসামাজিক ও অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এই কথা বিশ্বাস না হলে এই দাবির পিছনে আসল বিজ্ঞান জানা জরুরি। ক্রমাগত নোটিফিকেশন, আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন আমাদের মনোযোগে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করে স্মার্টফোন।

ফলে দিনের শেষে ক্লান্তি নেমে আসে। একই ডিভাইস থেকে একদিনে যেমন সারাদিন বিনোদন চলছে, অন্যদিকে খবরের উৎস, GPS নেভিগেশন, পেমেন্ট সহ দিনের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হচ্ছে স্মার্টফোন। স্মার্টফোনে সারাদিন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম স্ক্রোল করতে থাকলেও শেষ পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি কেউই। এই কারণেই ক্রমাগত এক অ্যাপ থেকে অন্য অ্যাপে যেতে ঘুরতে থাকেন। বিজ্ঞানীদের মতে এই কারণে মানুষের মনঃসংযোগ কমেছে অনেকটাই।

আর এই কারণেই এখন অনেকেই দামি স্মার্টফোন ছেড়ে পুরনো ডাব্বাফোনে ফিরে যাচ্ছেন। এই ফোনগুলিকেই ডাম্বফোন বলছে নতুন প্রজন্ম। কিন্তু আপনি জানেন কি একাধিক বিভাগে আধুনিক স্মার্টফোনের থেকে এগিয়ে এই ফোনগুলি? কোন কোন বিষয়ে এখনও পুরনো ফিচার ফোন স্মার্টফোনকে পিছনে ফেলছে? দেখে নিন।

স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ৭০০০-১০০০০ টাকা খরচ হয়। যদিও এই দামে বেসিক স্মার্টফোন পাওয়া যায়। ভালো প্রসেসর ও ক্যামেরার স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ২০০০০ টাকা খরচ করতে হবেই। কিন্তু ডাম্বফোন কেনার খরচ খুবই কম। ২০০০-৫০০০ টাকার মধ্যেই কেনা যাবে বিভিন্ন মডেল। তাই অযথা অতিরিক্ত খরচ না করে এখন স্মার্টফোনের বদলে ডাম্বফোনকেই বেছে নিচ্ছেন অনেকে।

স্মার্টফোন কিনলে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য বেশি দামের প্ল্যান রিচার্জ করতে হয়। যদিও ফিচার ফোনে রিচার্জের খরচ অনেকটাই কম। এখন বেশীরভাগ ফিচার ফোনে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও খুব বেশি ডেটার প্রয়োজন হয় না। তাই রিচার্জের সময়ও সাশ্রয় হয়।

স্মার্টফোন হাত থেকে পড়ে গেলে বড়সড় ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে স্মার্টফোনের স্ক্রিন ভেঙে যাওয়ার অভিজ্ঞতা প্রায় সকলেরই রয়েছে। কিন্তু ফিচার ফোন স্মার্টফোনের থেকে অনেকটাই মজবুত হয়। তাই হাত থেকে পড়ে গেলে ভাঙার সম্ভাবনা থাকে না।

ফিচার ফোনে ব্যাক কভার যে কোনও সময় খুলে ফেলা সম্ভব। তাই চাইলে ব্যাটারি অথবা সিম কার্ড যে কোনও সময় বদল করা সম্ভব। যদিও এখন স্মার্টফোনগুলিতে আর সেই সুবিধা পাওয়া যায় না। সিম বদল করা গেলেও সিম ট্রে বের করতে প্রয়োজন হয় বিশেষ পিন। যা সঙ্গে না থাকলে চাইলেও স্মার্টফোনের সিম বদল করতে পারবেন না।

ক্রমাগত ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশনে বিরক্ত হলে আপনি ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করতে পারেন। এই ফোনগুলিতে লিমিটেড ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও নোটিফিকেশন আসে না। ফলে নিজের কাজে মন দিতে পারেন।

এখন স্মার্টফোন ব্যাটারি প্রতিদিন চার্জ করতে হয়। কিন্তু আগে এমন ছিল না। এক চার্জে দিনের পর দিন চলত কিপ্যাড ফোনগুলি। স্মার্টফোন ব্যবহার শুরুর পর থেকেই ব্যাগে চার্জার নিয়ে ঘোরেন অনেকেই। কিন্তু ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করলে ফের এক চার্জে গোটা সপ্তাহ চলবে আপনার ফোন।

ডাম্বফোন ব্যবহার করলে নোটিফিকেশন ও আপডেট আসবে না। সেই কারণে ধীরে ধীরে আপনার জীবনে মনঃসংযোগ বাড়বে। ফলে আপনি নিজের জীবন আরও ভালো ভাবে উপভোগ করতে পারবেন।

সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

   সাইবার অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ৬ টি উপায়!

সাইবার অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ৬ টি উপায়!

 

সাইবার অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে ৬ টি উপায়!


সাইবার ক্রাইম একটি চলমান হুমকি। আপনি ভাবতে পারেন যে সাইবার অপরাধের একমাত্র ফর্মটি আপনাকে চিন্তিত করতে হবে হ্যাকাররা আপনার আর্থিক তথ্য চুরি করে। তবে এটি এত সহজ নাও হতে পারে। কেবলমাত্র বেসিক আর্থিকগুলির চেয়েও অনেক বেশি উদ্বেগ রয়েছে। সাইবার ক্রাইম প্রতিবছর নতুন নতুন হুমকির স্রোত ঘটাতে শুরু করে। আপনি যখন সেখানে সাইবার ক্রাইমস এর পরিসীমা সম্পর্কে শুনেন এবং পড়েন তখন আপনি পুরোপুরি ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ করতে প্রলুব্ধ হতে পারেন। এটি সম্ভবত খুব কঠোর। পরিবর্তে সাইবার ক্রাইমকে কীভাবে চিনতে হবে তা জানা ভাল যা নিজেকে এবং আপনার ডেটা সুরক্ষায় সহায়তা করার প্রথম পদক্ষেপ হতে পারে। কিছু প্রাথমিক সতর্কতা অবলম্বন করা এবং আপনি যখন অনলাইনে অপরাধমূলক ক্রিয়াকলাপে নিযুক্ত দেখেন তখন কার সাথে যোগাযোগ করবেন তা জানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আপনি কীভাবে সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধ করবেন তা শিখতে চাইতে পারেন তবে জিনিসটি আপনি পারবেন না। তবে আপনি এর বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন।

সাইবার ক্রাইম কী?

সাইবার ক্রাইম হলো অনলাইনে বা প্রাথমিকভাবে অনলাইন হয় এমন কোনও অপরাধ। সাইবার অপরাধীরা প্রায়শই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বা ডিভাইসকে লক্ষ্য করে অপরাধ করে। সাইবার ক্রাইম সুরক্ষা লঙ্ঘন থেকে শুরু করে পরিচয় চুরি পর্যন্ত হতে পারে। অন্যান্য সাইবার অপরাধে সন্ত্রাসবাদীরা ইন্টারনেটে সহযোগিতা করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং অপরাধকে সাইবার স্পেসে স্থানান্তরিত করে।কীভাবে সাইবার ক্রাইম থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন ইন্টারনেট ব্যবহার করা যে কোনও ব্যক্তিকে কিছু প্রাথমিক সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। এখানে ৬ টি টিপস যা আপনি নিজেরাই সাইবার অপরাধের সীমার বাইরে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারেন।

১. শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন

বিভিন্ন সাইটে আপনার পাসওয়ার্ডগুলি পুনরাবৃত্তি করবেন না এবং আপনার পাসওয়ার্ডগুলি নিয়মিত পরিবর্তন করুন। তাদের জটিল করুন। এর অর্থ কমপক্ষে ১০ টি অক্ষর সংখ্যা এবং প্রতীকগুলির সংমিশ্রণটি ব্যবহার করা। একটি পাসওয়ার্ড পরিচালনার অ্যাপ্লিকেশন আপনাকে আপনার পাসওয়ার্ডগুলি লকড রাখতে সহায়তা করতে পারে।

২. আপনার সফ্টওয়্যারটি আপডেট করুন

এটি আপনার অপারেটিং সিস্টেম এবং ইন্টারনেট সুরক্ষা সফ্টওয়্যারটির সাথে বিশেষত গুরুত্বপূর্ণ। সাইবার অপরাধী আপনার সিস্টেমে অ্যাক্সেস পেতে আপনার সফ্টওয়্যারটিতে প্রায়শই শোষণ বা ত্রুটিগুলি ব্যবহার করেন। এই শোষণ এবং ত্রুটিগুলি প্যাচ করা আপনার পক্ষে সাইবার ক্রাইম টার্গেটে পরিণত হবেন এমন সম্ভাবনা কম।

৩. আপনার সামাজিক মিডিয়া সেটিংস পরিচালনা করুন

আপনার ব্যক্তিগত এবং ব্যক্তিগত তথ্য লকড রাখুন। সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সাইবার ক্রিমিনালগুলি প্রায়শই কেবলমাত্র কয়েকটি ডেটা পয়েন্টের সাহায্যে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পেতে পারে তাই আপনি প্রকাশ্যে যত কম ভাগ করবেন তত ভাল উদাহরণস্বরূপ আপনি যদি আপনার পোষা প্রাণীর নাম পোস্ট করেন বা আপনার মায়ের প্রথম নামটি প্রকাশ করেন তবে আপনি দুটি সাধারণ সুরক্ষা প্রশ্নের উত্তর প্রকাশ করতে পারেন।

৪. আপনার বাড়ির নেটওয়ার্ককে শক্তিশালী করুন

ভার্চুয়াল ব্যক্তিগত নেটওয়ার্কের পাশাপাশি একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিয়ে শুরু করা ভাল ধারণা। একটি ভিপিএন আপনার গন্তব্যস্থলে না পৌঁছা পর্যন্ত আপনার ডিভাইসগুলি রেখে সমস্ত ট্র্যাফিক করবে। যদি সাইবার অপরাধীরা আপনার যোগাযোগের লাইনটি হ্যাক করতে পরিচালিত করে তবে ডেটা ছাড়া আর কিছুতেই বাধা দেবে না। আপনি যখনই কোনও লাইব্রেরি হোটেল বা বিমানবন্দরে থাকুক না কেন ভিপিএন ব্যবহার করা ভাল ধারণা।

৫. পরিচয় চুরির বিরুদ্ধে নিজেকে রক্ষা করতে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন

পরিচয় চুরি তখন ঘটে যখন কোনো ব্যক্তি ভুলভাবে আপনার ব্যক্তিগত ডেটা এমনভাবে জালিয়াতি বা প্রতারণার সাথে জড়িত থাকে সাধারণত অর্থনৈতিক লাভের জন্য। কীভাবে? উদাহরণস্বরূপ, আপনাকে ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতারিত হতে পারে বা কোনও চোর অ্যাকাউন্টের তথ্য অ্যাক্সেস করতে আপনার মেইলটি চুরি করতে পারে। এজন্য আপনার ব্যক্তিগত ডেটা রক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। একটি ভিপিএন ভার্চুয়াল ব্যক্তিগত নেটওয়ার্কের জন্য সংক্ষিপ্ত আপনি অনলাইনে প্রেরণ এবং প্রাপ্ত ডেটা সুরক্ষিত করতে সহায়তা করতে পারে বিশেষত সর্বজনীন ওয়াই ফাইতে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস করার সময়।

৬.  আপনি যদি সাইবার ক্রাইমে শিকার হন তবে কী করতে হবে তা জেনে নিন

আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি কোনও সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছেন আপনার স্থানীয় পুলিশ এবং কিছু ক্ষেত্রে এফবিআই এবং ফেডারেল ট্রেড কমিশনকে সতর্ক করতে হবে। অপরাধটি সামান্য বলে মনে হলেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষকে তাদের তদন্তে সহায়তা করতে পারে বা ভবিষ্যতে অপরাধীদেরকে অন্য ব্যক্তির সুবিধা গ্রহণ থেকে বিরত রাখতে সহায়তা করতে পারে। আপনি যদি ভাবেন সাইবার অপরাধীরা আপনার পরিচয় চুরি করেছে এগুলি আপনাকে বিবেচনা করা উচিত